বাক্ বাংলা কবিতার প্রথম ব্লগজিন । বাক্ বাংলা কবিতার মুক্ত অবস্থান । ব্যক্তিগত পছন্দের সীমানা এবং বাজারের বাইরে আকাঙ্ক্ষা ও প্রভার সন্ধান
তার ঘোষিত ব্রত । পাঠ্য ও অপাঠ্যর মধ্যবর্তীটি ছাড়া কোনো ভেদরেখাই
মান্য নয় । কথা বলুন 8436419575 , লেখা পাঠান : anupam_gtl@yahoo.co.in এবং konnagar : ghatal : paschim medinipur 721212, west bengal, India । লেখা পাঠান 'অভ্র'-তে টাইপ করে ওয়ার্ড ফাইলে । পি ডি এফ ফাইল আমন্ত্রিত লেখা ছাড়া গ্রাহ্য হবে না । অনুগ্রহ করে ফেসবুক বা আন্তর্জালে প্রকাশিত লেখা পাঠাবেন না ।
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় চলে গেলেন । আমাদের মনে হয়েছিল কিছু একটা করতেই হয় । আমরা উল্কা-কে পাঠিয়েছিলাম সমীর রায়চৌধুরীর কাছে । সুনীল বিষয়ে সমীর একটি সাক্ষাতকার দিয়েছেন । এ আমাদের সৌভাগ্য । । উল্কাকে সাবাশ ।
অরূপরতন ঘোষের জয়জয়কার । ও এবার 'এই মাসের কবি' । তাছাড়াও 'পাঠম্যানিয়ার পেরিস্কোপ' বিভাগে ওর কাব্যগ্রন্থ 'ধ্বংসস্তুপ' নিয়ে দারুন আলোচনা করেছে সব্যসাচী হাজরা । কেয়াবাত । আমার নিজেরই ঈর্ষা হচ্ছে সমবয়সী এই কবিবন্ধুটিকে ।
মলয় রায়চৌধুরী অনুবাদ করলেন পাবলো নেরুদা’র কবিতা ‘বারকারোলা’।
অর্চনা আচার্যচৌধুরী....... রমিতের জানালায় এই কবির একগুচ্ছ হারিয়ে যাওয়া কবিতা । যদিও প্রথিতযশা অগ্রজের ছত্রছায়ায় বড় হয়েছেন ,মহাসময়ের হিসেব লিখতে জড়িবুটি তুলেছেন কাব্যিক অনুরননের, তবু তার কাব্যজগত কোথাও এক স্বতন্ত্র্য সংকেতধর্মী। কবিতায় উঠে এসেছে জনপ্রবাহের এক রূপক ধ্যানলোক, যেখানে সুঠাম পুরুষ, ক্যালডীয় দৈবজ্ঞ আবার রিউকিউ দ্বীপবাসী মেয়েটির মত বহুধার সুর শুনতে পাওয়া যায়, তাকে নারীবাদী বলা ভুল হবে তবে তার ছান্দিক কলসের ওপর গড়িয়ে পড়েছে নারীর নিবিড়তা নারীর নন্দন, লিখিত পটে ধ্যানলীন হয়েছে পরমাপ্রকৃতি ।
আজই পুরোটা পড়ে ফেললাম। প্রথমেই বলে রাখি-- গেট আপ আর লে-আউট, কালার আর টাইপ অসামান্য হয়েছে। রাজর্ষির ঋতবীণায় ওর বাংলাদেশ কাহিনী খুব ভাল লাগছিল। হতাশ হলাম মাঝপথে থেমে যাওয়ায়। অরূপের গুচ্ছকবিতা দারূণ লেগেছে। সব্যসাচী ধ্বংসস্তুপ নিয়ে বেশ লিখেছে। সমীরদা প্রয়াত সুনীলবাবুকে নিয়ে চমৎকার সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। ইন্দ্রনীলের শব্দগ্রাফের তত্ত্ব খুব ইন্টারেস্টিং মনে হল। অর্চনা রায়চৌধুরীর কবিতা মোটামুটি। আয়োজন তো বড্ড ভাল হল অনুপম। কবিতা আর উমাপদের গদ্য নিয়ে পরের বার। বিজয়ার শুভেচ্ছা জানাই সবাইকে।
১ তারিখ আসলেই সম্পূর্ণ unconsciously ই আজকাল বাকের ব্লগ টা খুলে ফেলছি... এই মূহুর্তে আমার বৌটি থুড়ি ল্যাপটপটি মৃত... তো অফিসে এসে http://2000banglapoets.blogspot.in খোলার আগে জানতেই পারিনি বাক বেরিয়ে গেছে...
আমার লেখা আছে, এই পক্ষপাতদুষ্টতা না রেখেও বলছি বাক এবার ভালো হয়েছে... চড়াই উৎরাই আছে... আমার আসলে সাদা কালো ব্যাপারটা ভালো লাগেনা... ধূসর ব্যাপারটা আমার পছন্দ... বাকের আগের ইস্যুটা সাদা কালো ছিল... এটা ধূসর।
চঞ্চল জানার লেখা পড়েছি বিভিন্ন জায়গায়, আলাপ ছিল না মনে হয়... মারা গেছেন তাও জানা ছিলনা... আগেও ভালো লেগেছিল ওঁর বেশ কিছু লেখা... এ লখাগুলোও ভালো লাগল।
অনুপমঃ একটি রোগা মেয়ে ফুচকা খাচ্ছেন একা... এই লাইনটার পর আমি আর কবিতাটা নিয়ে এগোতেই পারলাম না... মানে পুরোলেখাটা তাড়াতাড়ি পড়া শেষ করে, ফিরে এসে আমি অনেক্ষন ধরে তাকিয়ে রইলাম ওই লাইনটার দিকে... যেন সেই জন্যেই কবিতাটা তাড়াতাড়ি পড়ে শেষ করা...
মাসুদার রহমানের মুখোমুখি হলাম প্রথমবার... সার্কাস উপভোগ করলাম... কবিতা এবং তার নাম... এ জায়গাটা নিয়ে আগেও এখানে কথা হয়েছে... মাসুদার কবিতা আর তার নাম যেন একে অন্যের পরিপূরক... যেন বড় বেশিই কমিউনিকেটিভ...
পার্থপ্রতিম রায়ের লেখাটা ভালো লাগছিলনা... ভালো লেগে গেল শেষ লাইন এ এসে... একফর্মা অন্ধকার বেশ ভালো ব্যাপার...
শিমন রায়হান... কোথায় থাকেন ইনি?... মনে হল যেন অদ্বৈত মল্লবর্মনের পাশের বাড়ির ছেলেটা বড় হয়ে লেখাটা লিখেছে... দারুন লাগল...
শুভ্রনীল সাগর 'ভালো' কবিতা লিখতে চান... নিটোল, সুন্দর একটি কবিতা উপহার পেলাম... কবিতায় এই ব্যাপারটা মানে নিটোল সুন্দর ব্যাপারটা ব্যক্তিগত ভাবে, আমার নাকটা একটু সিঁটকে দেয়... কিছু মনে করবেন না সাগর... এট একান্তই আমার ব্যক্তিগত ধারণা... কেন? এই প্রশ্নের উত্তরও আমি দিতে পারবনা... কারণ আমি জানিনা...
তানিয়ার লেখা গতানুগতিক, সুপ্রিয় সাহাও তাই... whereas কৌশিক ভাদুড়ি আর সুমিত রঞ্জনের লেখা অন্যরকম... একেবারেই অন্যরকম... মন্তাজ আর জাম্পকাটের মধ্যবর্তী একটা ব্যাপার... ভবিষ্যতে লক্ষ্য রাখব ওদের দিকে...
উল্কা... আমি অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছিলাম ৬৩তম বাকে ওর লেখা পড়ে... কিন্তু এখানে ভালো লাগল না উল্কা... ঝলসানো ব্যাপারটাই নেই... শেষ লাইনদুটো ছাড়া...
উমাপদ কর ভালো, অনেকদিন ধরে ওনার লেখা পড়ছি... সৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়... আবারো শেষ লাইন... আমার ২১ গ্রাম তোমার ভাষার চারপাশে... এই ২১ গ্রাম ব্যাপারটা নিয়ে আমি অন্তহীন বলে যেতে পারি... Alejandro González Iñárritu -র এই ছবিটায় (21 Grams-2003) আমি প্রথম জানতে পারি মানুষ মারা যাবার পর তার দেহের ওজন ঠিক ২১ গ্রাম কমে যায়... আত্মার ওজন হয়ত এটা... যাগগে... বাজে বকছি...
শৌভিক দার লেখা অনেক অনেক দিন বাদে দেখলাম... ওঁর 'একটি মৃদু লাল রেখা' (A Thin Red Line?) অসামান্য বই একটা...
রঞ্জন দা রাজর্ষি দা অনবদ্য... just awesome... mad...
চাঁদ ডোবে ভাসে ডোবে... পলাশ দে... হাজার চুমু তোমায়...
এবং শেষ পাতে ইলেকট্রিক চাটনি... সমীর রায়চৌধুরীর লেখা... the perfect ending...
বাকি অংশ গুলো নিয়ে (যদি এতবড় কমেন্ট করার জন্য অনুপম আমাকে না ক্যালায় তবে) পরে বলছি...
রমিতের জানালার হারানো কবিতা অর্চনা আচার্যচৌধুরীর কবিতা এই প্রথম পড়লাম... ইনফাক্ট এঁর নামই প্রথম জানলাম, যদি ভুল না করি... হয়ত ইনি তাঁর সময়ে দাঁড়িয়ে যখন ওই লেখাগুলো লিখছেন তখন ইনি মারাত্মক কিছু একটা করেছিলেন... মানে সে সময়ের নিরিখে... কিন্তু এখানে আমার ভালো লাগলনা... যদি আগের অনন্য বা তন্ময় দত্ত যতটা ভালোলেগেছিল তাকে ভালো লাগা হিসেবে ধরি... ততটা ভালো তো একেবারেই নয়...
গল্পনার গল্পটি একটি অত্যন্ত খারাপ অশ্লীল একটি গল্প... এবং এতি পুরোপুরি একটি গল্পই... কিভাবে গল্পনাতে জায়গা পেল কে জানে... অনুপম ভালো বুঝেই নিশ্চই দিয়েছে... কিন্তু খুব খুব খুব খারাপ লাগল...
দেবাঞ্জন ও মার্কোপোলো তে কোথা থেকে কী হইয়া গেল... কবিতার খোঁজে চলতে চলতে হঠাৎ যেন স্ক্রীন ট্রীন সরিয়ে, প্রোজেক্টর বন্ধ করে, হলভর্তি লোকের সামনে deus ex machina করে ডিরেক্টরের আগমন... এবং এতক্ষনের ফিল্মটা ঘেঁটেঘুঁটে দিয়ে (কিম্বা তাকে একটা justification দিয়ে) প্রস্থান (কিম্বা প্রস্থান নয় সামনের বার বোঝা যাবে হয়ত)... এটা একটা ট্রিক হয়ে গেল ইন্দ্রদা... গ্রীক ট্রিক...
অরূপ দার এই লেখাগুলো আমার শোনা খুব সম্ভবত... ওরই গলায়... চোখ একেবারে মাখনের মত নরম হবার পর... so আমার কাছে এই লেখাগুলোর স্মৃতি অত্যন্ত আদরের... আর অরূপ দা তো নিঃসন্দেহে আমাদের সময়ের একজন অন্যতম কবিতা লেখক...
ইসসসস... বড্ড বকবক করছি না??? নিজেকে জাহির করছি খুব... কথার ফুলঝুড়ি ছোটাচ্ছি হেবি... আমার আর প্রকৃত কবি হওয়া হলনা মোটে... যাগ্গে কী আর করা যাবে... কবি কইরা কি আর ঘন্টার মাথাডা হয় কও???
চঞ্চলের লেখাগুলো পড়তে পড়তে চোখ ভিজে আসছিলো!নতুন-কবিতায় মজে ছিলো।পুরনো কবিতা লেখনি কখনো।কি অসামান্য সব লেখা!চঞ্চল ছিলো নম্র,রুচিবান,নিরীক্ষক একজন তরুণ!কথা কম বলতো।বইমেলায় দেখতাম নীরবে ওর পছন্দের বইগুলি কিনতো,জিজ্ঞেস করেছিলাম একবার,চঞ্চল কিনলে কেন?আমার বই তো দিতামই তোমাকে,ও হেসে বলতো,আপনারা কত কষ্ট করে এ সব করছেন,এ আর এমন কি?আমার কাছে চঞ্চল আর দূর্বাদল বাইকে চলে আসতো,অনেক কথা হতো।ওর পান্ডুলিপি পাঠিয়েছিলো,বলেছিলাম আর একটু সময় দাও।ঝাড়াইবাছাই করো। সময় দিলোনা! অরূপরতন আমার প্রিয় কবিদের একজন।ধন্যবাদ বাক!ওর কবিতা নতুঙ্কবিতার যে পরিসর তার বাইরের কবিতা অথচ প্রথম থেকেই আমি ওর মুগ্ধ পাঠক!উমাপদ কবিতায় ফিরেছে,ভালো লাগলো ওর লেখা! এ ছাড়া আমার প্রিয় তরুন কবিদের কবিতায় ভরে আছে বাক!আমার অভিনন্দন!স্বপন রায়।
চঞ্চল জানার কবিতা পড়তে পড়তে চোখ ভিজে আসছিলো,চঞ্চল নতুন কবিতাই লিখেছে সারাজীবন!নম্র, মৃদুভাষী,চঞ্চল নীরবে থাকাই পছন্দ করতো!অথচ ওর কবিতা পড়লে বোঝা যায় কি অসামান্য সব লেখা!কোন ভাবেই নিজেকে জাহির করতো না ও!প্রকৃত কবি তো এ ভাবেই থাকে।কথার ফুলঝুড়ি ছোটায় না!আমার কাছে চঞ্চল আর দূর্বাদল বাইকে চলে আসতো গড়বেতা থেকে!কত আড্ডা,কত যে!কখনো কারো সম্পর্কে কটু কথা বলতে শুনিনি,স্বচ্ছ মনের অধিকারি ছিলো!গত বছর অর পান্ডুলিপি পাঠিয়েছিলো,বলেছিলাম আর একটু সময় দিতে,একটু ঝাড়াইবাছাই দরকার!ওর ইচ্ছেও তাই ছিলো,কিন্তু সময় দিলোনা! অরূপরতন আমার প্রিয় কবিদের একজন।ধন্যবাদ বাক!এ ছাড়া আমার প্রিয় কবিদের কবিতায় ভরে আছে বাকের পাতা!দারুণ!বাক এ ভাবেই এগিয়ে চলুক।স্বপন রায়।
সমীরদা স্পর্দ্ধা করেই জিজ্ঞেস করছি----সাহিত্য কাফেতে সুনীলদা যখন আপনাদের সম্পর্ক নিয়ে লিখলেন---তারপরও বহু মাস ছিল---আমরা অপেক্ষা করছিলাম আপনি কী বলেন----আপনাদের পারস্পরিক আলোচনা ও বোঝাপড়ারই একটা মঞ্চ খাড়া করেছিলেন আব্দুল রব সাহেব---তখন আপনি অস্বাভাবিক চুপ রইলেন কেন?
আমরা সমীর রায়চৌধুরীর কাছে জানতে চাইলাম উনি আপনার কথার কোনো উত্তর দেবেন কিনা । উনি জানালেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে ওনার ব্যক্তিগত সম্পর্ক ঠিকই ছিল । সাহিত্যিক দর্শনের দূরত্ব অবশ্যই ছিল । কিন্তু সম্পর্কের ফাটল সেটা নয় ।
আপনি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের যে লেখার কথা বলেছেন , সেটা সমীরদা নিজেই 'সাহিত্য কাফে'-কে ছাপার জন্য দিয়েছিলেন । নিজেই পোস্ট করেছিলেন । সুনীলের অনুমতি নিয়ে । ওটা একটা প্রিন্টেড পত্রিকাতেও প্রকাশিত হয়েছিল । তার নাম 'উত্তরণ' । লেখাটা আসলে সেই কাগজের জন্যই সুনীল লিখেছিলেন , সেটাও সমীরের অনুরোধে ।
Anupam...ekti saratkal...ar anekguli priyo manusher chole jaoa...Baak er kabitaguli aj sondhya thekei porlam..sheetkal asche..sheet aste aste ami alipur pouche jabo..kaljani..nonai er jol o baraf er moto thanda hoe uthbe..aha eisob upasham..Rajarshi,Samir da,Masudar,Jubin,Uma da,Ranjan da,Ulka...eder lekhaguli valo laglo..Chanchal er Kabita...Arupratan er kabita guli valo legeche...Some..gadyo ta khub valo hoeche,detailing ta valo legeche...
চঞ্চল যে মধুময় ছিল তা আমরাও জানতাম না। মৌমাছিরা জানিয়ে গেল। অসাধারণ তার কবিতারা। কতটা আর জেনেছি ! ওর একটা বই হল না, হায় ! 'হুবহু এক রুমাল রঙ হারাচ্ছে'-- ব্যাস, একটা কবিতা।
অনুপম, সময়, দুটি অসম্পর্কিত দৃশ্য, একটিমাত্র শ্রবণ, একটি স্পর্শিল অনুভুতি, অতিরেকহীন এই সামান্য হেতুক কোলাজ অসামান্য কবিতা নানাভাবে স্পার্ক দিতে থাকে। লক্ষ্য করেছি তুই এই এক নতুন ফর্মে কবিতা লিখিস আজকাল। আমার দারুণ লাগে।
জুবিন, তোমার কমপোজিশন আর শব্দচয়ন একে আরের পরিপুরক। খুব ভাল লাগে পড়তে। কিন্তু তুমি কবিতার মধ্যে জড়িয়ে ফেল নিজেকে। কবিতার আলোচনা করে যাচ্ছ যেন। হয়তো এটাই তোমার অভ্যাস। আমি ভাবছিলাম তুমি যদি বাইরে থেকে তোমার কবিতাকে দেখতে তাহলে কেমন হতো ? চেষ্টা করে দেখ না। অপেক্ষা করি ?
Aagei janiyechhi Baak ekta Jayga dakhal kore phelechhe. Protiti Baak post natun natun Goal-post tairi kore tate Ball dhokanor chesta kore jachhe o tate safal hochhe. Ai kaajta eto munshianayar sange kara hochhe je galary theke Bah! bala baa sabasi janano chhara upay thakchhe naa. Baak er patagulo Kobita-tei bhore thake. E baro kam bahaduri nay. Baak aamake charged kare, etai Baak theke aamar pete thaka. Aamio chesta korbo Baak ke kichhu firiye dite. Joy Ho Baak.
মাসুদার-এর 'সার্কাস' পড়লাম। মাত্র দুটি প্রাণী -- জাদুকর আর মোরগ -- পৃথিবীর ঘুম নামে, ঘুম ভাঙে-- সার্কাস চলতে থাকে অনবরত। অপূর্ব দার্শনিকতা দখল নেয় আমাদের।
অরূপদা-র কবিতাগুলো পড়লাম। "বৃক্ষলতা" কবিতাটি পড়তে পড়তে দম প্রায় বন্ধ হয়ে আসে। অনুরূপ অনুভূতি হয় এই লাইনটি পড়ে--"চমৎকার গ্রীষ্মের সকালটি কুয়োয় পড়েছে" অথবা "কবিতা এসেছে আজ গাভীরূপে"। অরূপদার কবিতার মধ্যে যে চোরা লিরিকস্রোত ও তাকে নানাবিধ অনাহত শব্দে, মৃদু উপমার ইঙ্গিতে (উপমায় নয় কিন্তু) প্রতিহত করার যে প্রয়াস, তাতেই ঝর্ণার আওয়াজ বেজে ওঠে। অরূপ-দার কবিতা পড়তে পড়তে আমার ঈর্ষা হয়। ভালোমানুষ হয়ে ওঠা আর হলো না আমার।
"হারানো কবিতাগুলোঃ রমিতের জানলায়" ভালো লাগলো না ততোটা। অর্চনা আচার্যচৌধুরীর কবিতা, প্রকাশ থাক, আমি আগে কখনো পড়িনি। প্রচুর কথা, প্রচুর অপ্রয়োজনীয় কথায় শব্দগুলো চাপা পড়ে যাচ্ছে, এইরূপ মনে হতে থাকে।
অনুপম-দার লেখা ভালো লাগলো, বেশ ভালো লাগলো।
বাকি সব, ধীরে ধীরে পড়ছি। হাতে সময় কম। তাই, রয়ে-সয়ে।
অরূপ-দার পূবদেশ নিয়ে আরেকটা কথা না বললেই নয়, আর সেটা এই যে, তার এই পর্যায়ের লেখাগুলি, আগের সমস্ত লেখার চেয়ে অনেক অনেক বেশি রাজনৈতিক, প্রত্যক্ষভাবে। বস্তুতঃ, রাজনৈতিক কবিতার একটি অন্যতর সম্প্রসারণের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে বলে মনে হয়। আর, এই কবিতাসমূহের শ্লেষ, বক্রোক্তি, এমনকী নির্মল হিউমার বড়োসড়ো প্রাপ্তির চেহারা নিচ্ছে।
আজ আবার। শিমনের কবিতা পড়লাম। তার নাম-এর 'শি' শব্দ বাদ দিয়ে লিখলো -- "সেই যে কাঠের মন/ সে আর দ্যাখে না কাঠগোলাপ"-- একটা অসম্ভব কবিতা শুরু করল শিমন(ইন্দ্রনীল লক্ষ্য কর)। এরপর সে টোঙ ঘরে, হাটে, শেয়ালে, নদীর ড্রেজিং-এ, মাছে জলে, রক্তে কথাগাছটি সাজালো একটা অসম্ভবের কবিতার নিরাকারের গায়ে। অসাধারণ তার এই নির্মাণ। কাঠের মন, দ্যাখে না, তাহলে কবিতা অনুভব করে কে ? ইন্দ্রনীল, তোর সঙ্গে এই নিয়ে কথা হয়েছিল আমার। শুভ্রনীলের অরণ্য ও উড়ালসঙ্গীর খোঁজ না পেলেও চিরহরিৎ দুঃখ আর ভানুগাছ আমাকে মুগ্ধ করেছে। বাঃ ভাই, দারুণ!
প্রিয় অনুপম, দাদার সাক্ষাৎকারের সঙ্গে যে ফোটোটা দিয়েছ, তাতে তিনজন ছিলেন। শান্তি লাহিড়ী, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় আর সমীর রায়চৌধুরী । ফোটোটা থেকে শান্তি লাহিড়ীকে ছেঁটে বাদ দেয়াটা অনুচিত আর অন্যায্য হয়েছে । শান্তি লাহিড়ীকে এমনিতেই লোকে ভুলে যাচ্ছেন আর তুমিও তাতে অংশ নিয়ে ফেলেছ । তোমার বরং উচিত ছিল রমিতকে বলে শান্তি লাহিড়ীর একগুচ্ছ কবিতা প্রকাশ করা। শান্তি লাহিড়ীই প্রথম কবিতাপাঠের রেকর্ড বের করেছিলেন। পরে সবাই ওনার পথে চলা শুরু করেন । উনিই প্রথম সাপ্তাহিক কবিতা, দৈনিক কবিতা এবং ঘন্টায় ঘন্টায় কবিতা পত্রিকা প্রকাশ করে সাড়া ফেলেছিলেন । এবার বরং কাউকে দাদার কাছে পাঠিয়ে শান্তি লাহিড়ী সম্পর্কে সাক্ষাৎকার নিও । শান্তি লাহিড়ী দাদার চাইবাসা ঘটনাবলীর সঙ্গে জড়িত ।
আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত মলয়দা । সত্যিই হয়ত আমার আরেকটু ভাবা উচিত ছিল । শান্তি লাহিড়ী একজন অসম্ভন প্যাশনেট মানুষ ছিলেন । নাহলে কেউ 'কবিতা ঘন্টিকী' প্রকাশ করার দুঃসাহস দেখান না । আমি ওনার বিষয়ে শ্রদ্ধাশীল এবং যার পর নাই কৌতুহলী । অবশ্যই রমিতকে অমন একটা কাজ করার অনুরোধ করতে পারি আমি । খুব ভালো কাজ হবে ।
আসলে উল্কাকে একেবারেই কম সময়ের নোটিশে আমি কাজটা করতে বলেছিলাম । যখন আমার হাতে আসে ভাবার মতো খুব সময় ছিল না । মনে হয়েছিল সমীরদার সঙ্গে সুনীলের একটা ছবি থাকলে ব্যাপারটা ভালো দেখাবে । google image ঘেঁটে এই ছবি পাই । এটা এর আগে 'কবিসম্মেলন'-এর শারদ সংখ্যায় আপনার গদ্যের সঙ্গে প্রকাশিত হয়েছিল । আমি চিনতে পারি , এবং ঠিক করি এটাই দেব । কিন্তু শান্তি লাহিড়ীর ছবি থাকলে মনে হয়েছিল পাঠকের ফোকাস ঠিক থাকবে না । বিশেষ করে এই ছবি দিয়েই যদি সূচনা করা হয় । তাই বেশ একটু দ্বিধা করে ছবিটা এডিট করি ।
আমি এটা সমীরদাকে জানিয়েওছিলাম ।
এখন মনে হচ্ছে ঠিক করিনি । আপনার সঙ্গে কথা বলা উচিত ছিল । অনুমতি নেওয়াও দরকার ছিল ।
ক্ষমাপ্রার্থী ।
পরের বার সমীরদার এই ইন্টারভিউয়ের দ্বিতীয় কিস্তি থাকবে । সেখানে আমরা আসল ছবিটি প্রকাশ করব ।
পাঠক জানেন , বাকের এই সংখ্যায় আমরা সমীর রায়চৌধুরীর একটি সাক্ষাতকার প্রকাশ করেছি । বিষয় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় । কিন্তু বড়ো ছোট হয়ে গেছে । অনেকেই সেটা জানিয়েছেন আমাদের । আমরা ঠিক করেছি আগামী পোস্টে এই সাক্ষাতকারের দ্বিতীয় কিস্তি থাকবে । কাজ শুরু হয়েছে । এমন সব বিস্ফোরক প্রসঙ্গ উঠে আসছে ... পাঠক সহ্য করতে পারবেন তো ! ডিসেম্বরের ঠান্ডায় ... আগুন কিন্তু জ্বলবে ।
BAAK er pata ta khultey jantey parlam Dip Sau aar nei...uni kobey choley gelen jani o na..
ami nana kajey yahoo account khuli na..Kolkata r sathey jogajog ta khoob slow hoye gechey..Dip Sau amader Patrika "KABITA MANCHA" tey besh koekta kabita likhechilan..unar koek ta kabita amar kachey royechey..aar unar 2/4 ta chithi..oi gulo amader KABITA MANCHA er next issue tey prokash korbo..!!!
Dip Sau er poribar key amader somobedona janaben..unar poribar er karoo email ID amakey patahebn ki?
BAAK porchei..ektoo ektoo korey..!! Bhalo thakben
iti Zahid Dhaka
Zahid Hasan Mahmood, PhD AMIEE, GradInstP Professor Department of Applied Physics, Electronics and Communication Engineering University of Dhaka, Dhaka 1000, Bangladesh Email: zhmjami@yahoo.com
'গানের মধ্যে গানের কলি গুঁজে দেওয়া' আর সেই 'কলিরা আমার দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে'--- উমাপদ'র এই কবিতা আমার দরজা কিন্তু খুলে দেয়, ধন্যবাদ, উমাপদ।
সৌভিক, তোর কবিতার ভাষার চারপাশে আমারও একুশ গ্রাম পড়ে আছে দেখি, এতবার গুঁড়ো হয়েছি, পুনরায় দেখি সেজে উঠেছি। আত্মাহীন ভাবা যায় না নিজেকে। আমি ওই নিরাত্ম হঠাৎ একুশ গ্রামে মজে গেছি সৌভিক।
রাজু, সুনীল গাঙ্গুলী শব্দ থেকে নী-কে খুলে ফেলে বহুবচন দিয়েছিলেন রা যোগ করার রহস্য রেখে। তুই শব্দ থেকে নি-কে খুলে দিলে সেটি কিন্তু ক্ষণে ক্ষণে বেজে উঠছে আমার মনে বিভিন্ন স্কেলে। মণিহার পড়তে গেলেই ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোর বাজছে নিইইইইইই। গ্রেট।
রঞ্জনের কবিতায় আলোর পাথর না কি পাথরের আলো -- এই ভাবনায় নিজেই মিসিং হয়ে যাই। খোলা শব্দের মধ্যে হারিয়ে যাওয়ার ভয়ে বাচ্চা ছেলের মতো হাঁ হয়ে থাকি। ওঃ! রঞ্জনকে একটা নন্দিনী দাও কেউ।
ভ্রমন কবিতায় পলাশ অতিরেকহীন সুন্দর একটা শব্দ-সম্পর্ক বজায় রেখেছে। আমরা বলি শব্দ থেকে শব্দের মধ্যে যে অদৃশ্য সাঁকো আছে, সেটাই কবিতা। পলাশ সেটি নির্মাণ করেছে। কিন্তু একটু গাদ-এর মতো ইমপিউরিটি দিয়েছে লজিক্যাল ক্র্যাক হিসেবে। সেটি হল 'লিঙ্গযোনিযুদ্ধ'।
সমীর রায়চৌধুরী আজো তাঁর অসামান্য কবিতা উপহার দিয়ে চলেছেন। পড়ে অবাক হয়ে যাই। ঈশ্বরচিন্তা, মৃত্যুচেতনা এই কবিকে গ্রাস করে না। যেন চিরযুবক তিনি।
বাকি থাকল অরূপ রতন। অরূপ তারই সৃষ্ট জাদুকর আজিজুলের ছায়া বহন করে। ডেফিনিট সমাপিকা শব্দ কোলাজ দিয়ে সিন আঁকছে সে আর পর্দা উড়লে প্রতিবার দেখি ওই কবিতা পোষাক পালটে নাচের পোজে দাঁড়িয়ে আছে। প্রতিটি নতুন এবং অরূপ।
অনুপম, সব্যসাচী, নীলাব্জ, রমিত-- খুব ভাল হচ্ছে হে।
LAMBA EKTA TOUR THEKE FIRE AJ PRATHAM LAPTOP TA KHULEI BAAK PORLAM....KATOSAB AYOJON THORE THORE SAJIYE REKHECHHO ANUPAM...AMAR KHUB VALO LEGECHHE ARUPRATAN ER KABITA....KABITA BIVAGER PRAY SOB GULOI...UMAPADA DA O ASADHARAN...ARO SAB SAMAY NIYE PORBO....AKUNTHA SUBHECHHA ROILO...SAKALER JANYO...
অনেকদিন বাদে উমাপদ আবার ডাক দিলো। স্বপ্নে কবিতা পাওয়ার ঘোরকে দুলদুল ঘোড়ার চলন ভেবেছে সে। বলা উচিত ছিল - ঘোড়ার দুলদুল চলন। কারণ, আমরা জানি, কারবালা প্রান্তরে হোসেন নিহত হবার পর তাঁর ঘোড়া, যার নাম ছিল "দুলদুল", শিবিরে ফিরে গেলে তার চলন দেখে মহিলারা আর্তনাদ করতে থাকে -- দুলদুল ঘোড়ার চলন সেটাই-- তা কবিতার কোন স্বপ্ন দেয় জানি না। সম্ভাবনা বাস্তব। স্বপ্ন অলীক। এই দুটো হাত মেলায় কী ভাবে বুঝি না। উমাপদ'র গদ্যটি স্বপ্নের গদ্য। ঢিলেঢালা। পড়তে ভাল লাগে, কিন্তু এটির সম্পাদ্য অপরিস্কার।
1) Duldul Ghorar Chalan ebang Ghorar Duldul Chalan samporkito bisaye Barinda eksho shatangso thik. Shabder herfere bhabnata thik prokashito hote pareni. Tabe eta je swapner kobita dite pare na setai to aami bolechhi, baa bolte chai.
2) Sambhabana bastab, Swapna alik. thik. Aamar mone hay, ba kari, Sambhabana eto vast, eto baro tar spectrum je tar madhye swapna-o lukiye thakte pare, lukiye thake.Sekhane tara hat dharadhari kare. Karon aami je Swapner katha bolechhi ta jege swapna. jekhane achetnata ebong abachetanar kono sthan nai.(Gadye, aager paragrhap). Jege swapner madhyeo alik thakte pare kakhono sakhono, aabar se swapner bastabatay aasar sambhabanao thake.
3) sampadya apriskar hoyata aamar gadyer truti.Kintu sampadyati gobhir kichhu nay, samanyai.--- Kobir swapna, swapner kobita nirman. Kobitar swapna,( hote pare eti aamar hypothication), tar kichhuta ruprekha gadye dite chesta korechh. Ai duer madhye faNktai kobita nirmane bhore thake, ba se chesta ta choltei thake, ba ai faNk e Bhraman tai kobita..
উমা, স্যামুয়েল বেকেট থেকে শুরু করে রোলাঁ বার্থে পর্যন্ত মানুষেরা একটা কমন কথা বলেছিলেন অন -- ডেথ অফ অথর। কবিতা লেখার এবং প্রকাশের পর লেখক অন্তর্হিত হন। সেটি পাঠকের হয়ে যায়। সে লেজা কাটবে না মুড়ো তার ব্যাপার। তা নিয়ে কথা বলতে প্রাইভেট অডিয়েন্স চাই। ফোরামে মানায় না।
বাক আবার আপনাদের সামনে আসতে পারল ।
ReplyDeleteসুনীল গঙ্গোপাধ্যায় চলে গেলেন । আমাদের মনে হয়েছিল কিছু একটা করতেই হয় । আমরা উল্কা-কে পাঠিয়েছিলাম সমীর রায়চৌধুরীর কাছে । সুনীল বিষয়ে সমীর একটি সাক্ষাতকার দিয়েছেন । এ আমাদের সৌভাগ্য । । উল্কাকে সাবাশ ।
অরূপরতন ঘোষের জয়জয়কার । ও এবার 'এই মাসের কবি' । তাছাড়াও 'পাঠম্যানিয়ার পেরিস্কোপ' বিভাগে ওর কাব্যগ্রন্থ 'ধ্বংসস্তুপ' নিয়ে দারুন আলোচনা করেছে সব্যসাচী হাজরা । কেয়াবাত । আমার নিজেরই ঈর্ষা হচ্ছে সমবয়সী এই কবিবন্ধুটিকে ।
মলয় রায়চৌধুরী অনুবাদ করলেন পাবলো নেরুদা’র কবিতা ‘বারকারোলা’।
অর্চনা আচার্যচৌধুরী....... রমিতের জানালায় এই কবির একগুচ্ছ হারিয়ে যাওয়া কবিতা । যদিও প্রথিতযশা অগ্রজের ছত্রছায়ায় বড় হয়েছেন ,মহাসময়ের হিসেব লিখতে জড়িবুটি তুলেছেন কাব্যিক অনুরননের, তবু তার কাব্যজগত কোথাও এক স্বতন্ত্র্য সংকেতধর্মী। কবিতায় উঠে এসেছে জনপ্রবাহের এক রূপক ধ্যানলোক, যেখানে সুঠাম পুরুষ, ক্যালডীয় দৈবজ্ঞ আবার রিউকিউ দ্বীপবাসী মেয়েটির মত বহুধার সুর শুনতে পাওয়া যায়, তাকে নারীবাদী বলা ভুল হবে তবে তার ছান্দিক কলসের ওপর গড়িয়ে পড়েছে নারীর নিবিড়তা নারীর নন্দন, লিখিত পটে ধ্যানলীন হয়েছে পরমাপ্রকৃতি ।
সোমতীর্থ নন্দীর গল্পনা ।
উমাপদ করের গদ্য ।
দৃশ্যত বিভাগে দুরন্ত কিছু ছবি ।
ইন্দ্রনীল এবং রাজর্ষির ধারাবাহিক ।
আজই পুরোটা পড়ে ফেললাম। প্রথমেই বলে রাখি-- গেট আপ আর লে-আউট, কালার আর টাইপ অসামান্য হয়েছে। রাজর্ষির ঋতবীণায় ওর বাংলাদেশ কাহিনী খুব ভাল লাগছিল। হতাশ হলাম মাঝপথে থেমে যাওয়ায়। অরূপের গুচ্ছকবিতা দারূণ লেগেছে। সব্যসাচী ধ্বংসস্তুপ নিয়ে বেশ লিখেছে। সমীরদা প্রয়াত সুনীলবাবুকে নিয়ে চমৎকার সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। ইন্দ্রনীলের শব্দগ্রাফের তত্ত্ব খুব ইন্টারেস্টিং মনে হল। অর্চনা রায়চৌধুরীর কবিতা মোটামুটি। আয়োজন তো বড্ড ভাল হল অনুপম। কবিতা আর উমাপদের গদ্য নিয়ে পরের বার। বিজয়ার শুভেচ্ছা জানাই সবাইকে।
ReplyDeleteThank u Barin da...
DeleteEbarer Baak bhalo laglo. ektu awnnyorokom, chhimchham, bhalo. Kobita praye shoby bhalo laglo, specially Anupam-er kobita-ta awnek-ta space dilo. aamar nijer kobita-ta besh kharap laglo - Anupam thiky bolechhilo - 'Jibonanondiyo' ; erokom purono gochher lekha ami sochorachor likhina, kyano likhechhilam kejane. Samir Rowchowdhury-r Sunil Gangopadhyay-ke niye shakkhatkar bhalo laglo, tobey ektu jyano awshomapto. jani je kawtha furobar noy, tobuo ar ektu dorkar chhilo....
ReplyDeletepraay sab kabitaai khub bhaalo laaglo... aalaadaa kore bolte ichchhe korchhe Masudar Rahman, Partha Pratim Roy, Shimon Rayhan, Ulka... eder kathaa...
ReplyDelete--- Nilabja
wow!! oshadaron pokasona.....
ReplyDelete১ তারিখ আসলেই সম্পূর্ণ unconsciously ই আজকাল বাকের ব্লগ টা খুলে ফেলছি... এই মূহুর্তে আমার বৌটি থুড়ি ল্যাপটপটি মৃত... তো অফিসে এসে http://2000banglapoets.blogspot.in খোলার আগে জানতেই পারিনি বাক বেরিয়ে গেছে...
ReplyDeleteআমার লেখা আছে, এই পক্ষপাতদুষ্টতা না রেখেও বলছি বাক এবার ভালো হয়েছে... চড়াই উৎরাই আছে... আমার আসলে সাদা কালো ব্যাপারটা ভালো লাগেনা... ধূসর ব্যাপারটা আমার পছন্দ... বাকের আগের ইস্যুটা সাদা কালো ছিল... এটা ধূসর।
চঞ্চল জানার লেখা পড়েছি বিভিন্ন জায়গায়, আলাপ ছিল না মনে হয়... মারা গেছেন তাও জানা ছিলনা... আগেও ভালো লেগেছিল ওঁর বেশ কিছু লেখা... এ লখাগুলোও ভালো লাগল।
অনুপমঃ একটি রোগা মেয়ে ফুচকা খাচ্ছেন একা... এই লাইনটার পর আমি আর কবিতাটা নিয়ে এগোতেই পারলাম না... মানে পুরোলেখাটা তাড়াতাড়ি পড়া শেষ করে, ফিরে এসে আমি অনেক্ষন ধরে তাকিয়ে রইলাম ওই লাইনটার দিকে... যেন সেই জন্যেই কবিতাটা তাড়াতাড়ি পড়ে শেষ করা...
গতবার জুবিন ঘোষের শব্দগুলো ছিল যেন শিসে বাঁধা জাল, কবিতাকে ডুবিয়ে দিয়েছিল যা... এবার জুবিন স্বমহিমায়... শালপাতা ঢাকা নূর কামিজ দেউল... ভাল লাগল ওর লেখা...
মাসুদার রহমানের মুখোমুখি হলাম প্রথমবার... সার্কাস উপভোগ করলাম... কবিতা এবং তার নাম... এ জায়গাটা নিয়ে আগেও এখানে কথা হয়েছে... মাসুদার কবিতা আর তার নাম যেন একে অন্যের পরিপূরক... যেন বড় বেশিই কমিউনিকেটিভ...
পার্থপ্রতিম রায়ের লেখাটা ভালো লাগছিলনা... ভালো লেগে গেল শেষ লাইন এ এসে... একফর্মা অন্ধকার বেশ ভালো ব্যাপার...
শিমন রায়হান... কোথায় থাকেন ইনি?... মনে হল যেন অদ্বৈত মল্লবর্মনের পাশের বাড়ির ছেলেটা বড় হয়ে লেখাটা লিখেছে... দারুন লাগল...
শুভ্রনীল সাগর 'ভালো' কবিতা লিখতে চান... নিটোল, সুন্দর একটি কবিতা উপহার পেলাম... কবিতায় এই ব্যাপারটা মানে নিটোল সুন্দর ব্যাপারটা ব্যক্তিগত ভাবে, আমার নাকটা একটু সিঁটকে দেয়... কিছু মনে করবেন না সাগর... এট একান্তই আমার ব্যক্তিগত ধারণা... কেন? এই প্রশ্নের উত্তরও আমি দিতে পারবনা... কারণ আমি জানিনা...
তানিয়ার লেখা গতানুগতিক, সুপ্রিয় সাহাও তাই... whereas কৌশিক ভাদুড়ি আর সুমিত রঞ্জনের লেখা অন্যরকম... একেবারেই অন্যরকম... মন্তাজ আর জাম্পকাটের মধ্যবর্তী একটা ব্যাপার... ভবিষ্যতে লক্ষ্য রাখব ওদের দিকে...
উল্কা... আমি অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছিলাম ৬৩তম বাকে ওর লেখা পড়ে... কিন্তু এখানে ভালো লাগল না উল্কা... ঝলসানো ব্যাপারটাই নেই... শেষ লাইনদুটো ছাড়া...
উমাপদ কর ভালো, অনেকদিন ধরে ওনার লেখা পড়ছি... সৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়... আবারো শেষ লাইন... আমার ২১ গ্রাম তোমার ভাষার চারপাশে... এই ২১ গ্রাম ব্যাপারটা নিয়ে আমি অন্তহীন বলে যেতে পারি... Alejandro González Iñárritu -র এই ছবিটায় (21 Grams-2003) আমি প্রথম জানতে পারি মানুষ মারা যাবার পর তার দেহের ওজন ঠিক ২১ গ্রাম কমে যায়... আত্মার ওজন হয়ত এটা... যাগগে... বাজে বকছি...
শৌভিক দার লেখা অনেক অনেক দিন বাদে দেখলাম... ওঁর 'একটি মৃদু লাল রেখা' (A Thin Red Line?) অসামান্য বই একটা...
রঞ্জন দা রাজর্ষি দা অনবদ্য... just awesome... mad...
চাঁদ ডোবে ভাসে ডোবে... পলাশ দে... হাজার চুমু তোমায়...
এবং শেষ পাতে ইলেকট্রিক চাটনি... সমীর রায়চৌধুরীর লেখা... the perfect ending...
বাকি অংশ গুলো নিয়ে (যদি এতবড় কমেন্ট করার জন্য অনুপম আমাকে না ক্যালায় তবে) পরে বলছি...
সোমতীর্থ...
রমিতের জানালার হারানো কবিতা অর্চনা আচার্যচৌধুরীর কবিতা এই প্রথম পড়লাম... ইনফাক্ট এঁর নামই প্রথম জানলাম, যদি ভুল না করি... হয়ত ইনি তাঁর সময়ে দাঁড়িয়ে যখন ওই লেখাগুলো লিখছেন তখন ইনি মারাত্মক কিছু একটা করেছিলেন... মানে সে সময়ের নিরিখে... কিন্তু এখানে আমার ভালো লাগলনা... যদি আগের অনন্য বা তন্ময় দত্ত যতটা ভালোলেগেছিল তাকে ভালো লাগা হিসেবে ধরি... ততটা ভালো তো একেবারেই নয়...
Deleteগল্পনার গল্পটি একটি অত্যন্ত খারাপ অশ্লীল একটি গল্প... এবং এতি পুরোপুরি একটি গল্পই... কিভাবে গল্পনাতে জায়গা পেল কে জানে... অনুপম ভালো বুঝেই নিশ্চই দিয়েছে... কিন্তু খুব খুব খুব খারাপ লাগল...
Deleteদেবাঞ্জন ও মার্কোপোলো তে কোথা থেকে কী হইয়া গেল... কবিতার খোঁজে চলতে চলতে হঠাৎ যেন স্ক্রীন ট্রীন সরিয়ে, প্রোজেক্টর বন্ধ করে, হলভর্তি লোকের সামনে deus ex machina করে ডিরেক্টরের আগমন... এবং এতক্ষনের ফিল্মটা ঘেঁটেঘুঁটে দিয়ে (কিম্বা তাকে একটা justification দিয়ে) প্রস্থান (কিম্বা প্রস্থান নয় সামনের বার বোঝা যাবে হয়ত)... এটা একটা ট্রিক হয়ে গেল ইন্দ্রদা... গ্রীক ট্রিক...
Deleteদৃশ্যত তে স্বপনকুমার মল্লিকের 'ইন দ্য হোয়ার্ল্পুল অফ লাভ' ভাস্কর লাহিড়ীর 'ড্রয়িং' আর সুধী রঞ্জন মুখার্জী র 'ওই রে তরী' ভালো লাগল...
Deleteঅরূপ দার এই লেখাগুলো আমার শোনা খুব সম্ভবত... ওরই গলায়... চোখ একেবারে মাখনের মত নরম হবার পর... so আমার কাছে এই লেখাগুলোর স্মৃতি অত্যন্ত আদরের... আর অরূপ দা তো নিঃসন্দেহে আমাদের সময়ের একজন অন্যতম কবিতা লেখক...
Deleteইসসসস... বড্ড বকবক করছি না??? নিজেকে জাহির করছি খুব... কথার ফুলঝুড়ি ছোটাচ্ছি হেবি... আমার আর প্রকৃত কবি হওয়া হলনা মোটে... যাগ্গে কী আর করা যাবে... কবি কইরা কি আর ঘন্টার মাথাডা হয় কও???
সাজগোজ চমতকার হয়েছে।সমীর রায়চৌধুরীর সাক্ষাতকারটি উপভোগ করলাম। অন্যদের পড়া শুরু করেছি।পরে আরো জানাচ্ছি...
ReplyDelete~ শিমন রায়হান
Anupam--aajkei jatota paarlam, porhlam. khub bhalo legechhe jegulo apatato sesabi boli. kabitaay---Rajarshi, shimon raayhan, shouvik de sarkar,, palash dey ebang kichhuta jubin ghosh. Souvik bando, purono dharane lekha kintu daksha lekha. Umapada-r "gaaner modhye gaaner kali gnuje deoa'--maathaay ghurchhe. Samirdar Anusbar bhalo lekha. Arupratan-er Shashanka,Antaral,Asampurna--d a r u n. sotyi-i "kabita esechhe aaj gaabhi rupe". Ebang Chanchal jana, chanchal nei bhaabte book fete jaachchhe, bayase ato chhoto bhai amader, or ei asadharan lekhagulor punarmudran khubi bhalo kaaj holo. Debanjan o Marco Polo khub bhalo legechhe. Samirdar sakshatkarti asampurna laaglo, ebang ta sbabhik-o. tui nijer maan aagei je jaaygaay niechhis taake chalenge karar samay ese gachhe tor nijeri. seta kintu ebarer lekhata die habe na. amake bhul bujhis na. sab milie Baak-65r gota nirmanti superb. anande thak----Ranjanda(Moitra)
ReplyDeleteচঞ্চলের লেখাগুলো পড়তে পড়তে চোখ ভিজে আসছিলো!নতুন-কবিতায় মজে ছিলো।পুরনো কবিতা লেখনি কখনো।কি অসামান্য সব লেখা!চঞ্চল ছিলো নম্র,রুচিবান,নিরীক্ষক একজন তরুণ!কথা কম বলতো।বইমেলায় দেখতাম নীরবে ওর পছন্দের বইগুলি কিনতো,জিজ্ঞেস করেছিলাম একবার,চঞ্চল কিনলে কেন?আমার বই তো দিতামই তোমাকে,ও হেসে বলতো,আপনারা কত কষ্ট করে এ সব করছেন,এ আর এমন কি?আমার কাছে চঞ্চল আর দূর্বাদল বাইকে চলে আসতো,অনেক কথা হতো।ওর পান্ডুলিপি পাঠিয়েছিলো,বলেছিলাম আর একটু সময় দাও।ঝাড়াইবাছাই করো। সময় দিলোনা!
ReplyDeleteঅরূপরতন আমার প্রিয় কবিদের একজন।ধন্যবাদ বাক!ওর কবিতা নতুঙ্কবিতার যে পরিসর তার বাইরের কবিতা অথচ প্রথম থেকেই আমি ওর মুগ্ধ পাঠক!উমাপদ কবিতায় ফিরেছে,ভালো লাগলো ওর লেখা! এ ছাড়া আমার প্রিয় তরুন কবিদের কবিতায় ভরে আছে বাক!আমার অভিনন্দন!স্বপন রায়।
আমার পোস্টে নতুন কবিতা,নতুঙ্কবিতা হয়ে গেছে,দুঃখিত!স্বপন রায়
ReplyDeleteচঞ্চল জানার কবিতা পড়তে পড়তে চোখ ভিজে আসছিলো,চঞ্চল নতুন কবিতাই লিখেছে সারাজীবন!নম্র, মৃদুভাষী,চঞ্চল নীরবে থাকাই পছন্দ করতো!অথচ ওর কবিতা পড়লে বোঝা যায় কি অসামান্য সব লেখা!কোন ভাবেই
ReplyDeleteনিজেকে জাহির করতো না ও!প্রকৃত কবি তো এ ভাবেই থাকে।কথার ফুলঝুড়ি ছোটায় না!আমার কাছে চঞ্চল আর
দূর্বাদল বাইকে চলে আসতো গড়বেতা থেকে!কত আড্ডা,কত যে!কখনো কারো সম্পর্কে কটু কথা বলতে শুনিনি,স্বচ্ছ মনের অধিকারি ছিলো!গত বছর অর পান্ডুলিপি পাঠিয়েছিলো,বলেছিলাম আর একটু সময় দিতে,একটু ঝাড়াইবাছাই দরকার!ওর ইচ্ছেও তাই ছিলো,কিন্তু সময় দিলোনা!
অরূপরতন আমার প্রিয় কবিদের একজন।ধন্যবাদ বাক!এ ছাড়া আমার প্রিয় কবিদের কবিতায় ভরে আছে বাকের পাতা!দারুণ!বাক এ ভাবেই এগিয়ে চলুক।স্বপন রায়।
অনুপম ... মেয়েটি একা ... কবিতার পাঠক আর কবি একা নন ... একা উষ্ণতা অর্জন করেছে ... পেয়েছে আরো একা ... ফলে একা নিঃসঙ্গ নয় ...
ReplyDeleteশিমন রায়হান ...টোঙ ঘর আমি পাখি ... প্রতিটি দৃশ্বে আরো ঘন অথৈ জড়িয়ে যাচ্ছি ...
অনেক ভালো থাকবেন, সমীর দা ।খুউব করে প্রাণিত হলাম।অপার শুভকামনা
Delete...শিমন রায়হান
সমীরদা স্পর্দ্ধা করেই জিজ্ঞেস করছি----সাহিত্য কাফেতে সুনীলদা যখন আপনাদের সম্পর্ক নিয়ে লিখলেন---তারপরও বহু মাস ছিল---আমরা অপেক্ষা করছিলাম আপনি কী বলেন----আপনাদের পারস্পরিক আলোচনা ও বোঝাপড়ারই একটা মঞ্চ খাড়া করেছিলেন আব্দুল রব সাহেব---তখন আপনি অস্বাভাবিক চুপ রইলেন কেন?
ReplyDeleteআমরা সমীর রায়চৌধুরীর কাছে জানতে চাইলাম উনি আপনার কথার কোনো উত্তর দেবেন কিনা । উনি জানালেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে ওনার ব্যক্তিগত সম্পর্ক ঠিকই ছিল । সাহিত্যিক দর্শনের দূরত্ব অবশ্যই ছিল । কিন্তু সম্পর্কের ফাটল সেটা নয় ।
Deleteআপনি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের যে লেখার কথা বলেছেন , সেটা সমীরদা নিজেই 'সাহিত্য কাফে'-কে ছাপার জন্য দিয়েছিলেন । নিজেই পোস্ট করেছিলেন । সুনীলের অনুমতি নিয়ে । ওটা একটা প্রিন্টেড পত্রিকাতেও প্রকাশিত হয়েছিল । তার নাম 'উত্তরণ' । লেখাটা আসলে সেই কাগজের জন্যই সুনীল লিখেছিলেন , সেটাও সমীরের অনুরোধে ।
Anupam...ekti saratkal...ar anekguli priyo manusher chole jaoa...Baak er kabitaguli aj sondhya thekei porlam..sheetkal asche..sheet aste aste ami alipur pouche jabo..kaljani..nonai er jol o baraf er moto thanda hoe uthbe..aha eisob upasham..Rajarshi,Samir da,Masudar,Jubin,Uma da,Ranjan da,Ulka...eder lekhaguli valo laglo..Chanchal er Kabita...Arupratan er kabita guli valo legeche...Some..gadyo ta khub valo hoeche,detailing ta valo legeche...
ReplyDeleteধন্যবাদ শৌভিক দা... আমার লেখাটা কেউ পড়ছেই না !!! কিছু বলছেই না... thanku...
DeleteBAAK bangla kabitar blogpost hisebe ASAMANYO HOYE UTHECHHE ekathhabala gechhe 65tamo sankhya berobar anek agei...ei sankhyai UMAPADA KOR-er gadya okabita dui valo. valo lagchhe amader priyo UMADakabitay fera. ejano utsabe fera...amrao ei ferar utsabe ananda kari. aro valo kabita likhechhen...SAUBHIK DE SARKAR,PALASH, RANJANDA, SAMIRDA, JUBIN,saho anekei..ANUPAM-er SHIT uttap chharay.RAMIT-er sharm o gham pratnamoy. RAJORSHIR gadya antar chhoy. SAMIRDAR sakkhatkar duranta
ReplyDeleteANUPAM,tomar o BAAKer janna antohin shuvo kamona
-MASUDAR RAHMAN
চঞ্চল যে মধুময় ছিল তা আমরাও জানতাম না। মৌমাছিরা জানিয়ে গেল। অসাধারণ তার কবিতারা। কতটা আর জেনেছি ! ওর একটা বই হল না, হায় ! 'হুবহু এক রুমাল রঙ হারাচ্ছে'-- ব্যাস, একটা কবিতা।
ReplyDeleteঅনুপম, সময়, দুটি অসম্পর্কিত দৃশ্য, একটিমাত্র শ্রবণ, একটি স্পর্শিল অনুভুতি, অতিরেকহীন এই সামান্য হেতুক কোলাজ অসামান্য কবিতা নানাভাবে স্পার্ক দিতে থাকে। লক্ষ্য করেছি তুই এই এক নতুন ফর্মে কবিতা লিখিস আজকাল। আমার দারুণ লাগে।
জুবিন, তোমার কমপোজিশন আর শব্দচয়ন একে আরের পরিপুরক। খুব ভাল লাগে পড়তে। কিন্তু তুমি কবিতার মধ্যে জড়িয়ে ফেল নিজেকে। কবিতার আলোচনা করে যাচ্ছ যেন। হয়তো এটাই তোমার অভ্যাস। আমি ভাবছিলাম তুমি যদি বাইরে থেকে তোমার কবিতাকে দেখতে তাহলে কেমন হতো ? চেষ্টা করে দেখ না। অপেক্ষা করি ?
অক্সিজেনের জন্য ধন্যবাদ বারীনদা ।
DeleteDear Anupam,
ReplyDeleteAagei janiyechhi Baak ekta Jayga dakhal kore phelechhe. Protiti Baak post natun natun Goal-post tairi kore tate Ball dhokanor chesta kore jachhe o tate safal hochhe. Ai kaajta eto munshianayar sange kara hochhe je galary theke Bah! bala baa sabasi janano chhara upay thakchhe naa. Baak er patagulo Kobita-tei bhore thake. E baro kam bahaduri nay. Baak aamake charged kare, etai Baak theke aamar pete thaka. Aamio chesta korbo Baak ke kichhu firiye dite. Joy Ho Baak.
Bhalobasa... UMAPADA KAR
মাসুদার-এর 'সার্কাস' পড়লাম। মাত্র দুটি প্রাণী -- জাদুকর আর মোরগ -- পৃথিবীর ঘুম নামে, ঘুম ভাঙে-- সার্কাস চলতে থাকে অনবরত। অপূর্ব দার্শনিকতা দখল নেয় আমাদের।
ReplyDeleteঅরূপদা-র কবিতাগুলো পড়লাম। "বৃক্ষলতা" কবিতাটি পড়তে পড়তে দম প্রায় বন্ধ হয়ে আসে। অনুরূপ অনুভূতি হয় এই লাইনটি পড়ে--"চমৎকার গ্রীষ্মের সকালটি কুয়োয় পড়েছে" অথবা "কবিতা এসেছে আজ গাভীরূপে"।
ReplyDeleteঅরূপদার কবিতার মধ্যে যে চোরা লিরিকস্রোত ও তাকে নানাবিধ অনাহত শব্দে, মৃদু উপমার ইঙ্গিতে (উপমায় নয় কিন্তু) প্রতিহত করার যে প্রয়াস, তাতেই ঝর্ণার আওয়াজ বেজে ওঠে। অরূপ-দার কবিতা পড়তে পড়তে আমার ঈর্ষা হয়। ভালোমানুষ হয়ে ওঠা আর হলো না আমার।
"হারানো কবিতাগুলোঃ রমিতের জানলায়" ভালো লাগলো না ততোটা। অর্চনা আচার্যচৌধুরীর কবিতা, প্রকাশ থাক, আমি আগে কখনো পড়িনি। প্রচুর কথা, প্রচুর অপ্রয়োজনীয় কথায় শব্দগুলো চাপা পড়ে যাচ্ছে, এইরূপ মনে হতে থাকে।
অনুপম-দার লেখা ভালো লাগলো, বেশ ভালো লাগলো।
বাকি সব, ধীরে ধীরে পড়ছি। হাতে সময় কম। তাই, রয়ে-সয়ে।
অরূপ-দার পূবদেশ নিয়ে আরেকটা কথা না বললেই নয়, আর সেটা এই যে, তার এই পর্যায়ের লেখাগুলি, আগের সমস্ত লেখার চেয়ে অনেক অনেক বেশি রাজনৈতিক, প্রত্যক্ষভাবে। বস্তুতঃ, রাজনৈতিক কবিতার একটি অন্যতর সম্প্রসারণের ক্ষেত্র তৈরি হচ্ছে বলে মনে হয়। আর, এই কবিতাসমূহের শ্লেষ, বক্রোক্তি, এমনকী নির্মল হিউমার বড়োসড়ো প্রাপ্তির চেহারা নিচ্ছে।
ReplyDeleteউমাপদ দা-কে লেখায় ফিরতে দেখে খুব ভালো লাগলো, এই ফেরা অন্য বসন্তের দিকে ফেরা। উচ্ছ্বাস নিয়ে গেলাম...
ReplyDelete---- তুহিন দাস
আজ আবার। শিমনের কবিতা পড়লাম। তার নাম-এর 'শি' শব্দ বাদ দিয়ে লিখলো -- "সেই যে কাঠের মন/ সে আর দ্যাখে না কাঠগোলাপ"-- একটা অসম্ভব কবিতা শুরু করল শিমন(ইন্দ্রনীল লক্ষ্য কর)। এরপর সে টোঙ ঘরে, হাটে, শেয়ালে, নদীর ড্রেজিং-এ, মাছে জলে, রক্তে কথাগাছটি সাজালো একটা অসম্ভবের কবিতার নিরাকারের গায়ে। অসাধারণ তার এই নির্মাণ। কাঠের মন, দ্যাখে না, তাহলে কবিতা অনুভব করে কে ? ইন্দ্রনীল, তোর সঙ্গে এই নিয়ে কথা হয়েছিল আমার। শুভ্রনীলের অরণ্য ও উড়ালসঙ্গীর খোঁজ না পেলেও চিরহরিৎ দুঃখ আর ভানুগাছ আমাকে মুগ্ধ করেছে। বাঃ ভাই, দারুণ!
ReplyDeleteশিমন সত্যি অসামান্য... চড়াতে শুয়ে ছিল দূরের ইশারা হাটুরেদের ফেরা/ প্রকৃত শেয়াল ছিল অপেক্ষায়... আমি জাস্ট ডুবেই যাচ্ছি এই কবিতাতে... লাভ উ শিমন...
Deleteবারীন দা,আপনার মনোযোগ আমার জন্যে নি:সন্দেহ অনুপ্রেরণার কারণ ।অনেক ভালো থাকবেন আর ভুল ধরিয়ে দেবেন ।
Deletefakeplasticsuperhero ,শুভেচ্ছা নিন ।
....শিমন রায়হান
প্রিয় অনুপম,
ReplyDeleteদাদার সাক্ষাৎকারের সঙ্গে যে ফোটোটা দিয়েছ, তাতে তিনজন ছিলেন। শান্তি লাহিড়ী, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় আর সমীর রায়চৌধুরী । ফোটোটা থেকে শান্তি লাহিড়ীকে ছেঁটে বাদ দেয়াটা অনুচিত আর অন্যায্য হয়েছে । শান্তি লাহিড়ীকে এমনিতেই লোকে ভুলে যাচ্ছেন আর তুমিও তাতে অংশ নিয়ে ফেলেছ । তোমার বরং উচিত ছিল রমিতকে বলে শান্তি লাহিড়ীর একগুচ্ছ কবিতা প্রকাশ করা।
শান্তি লাহিড়ীই প্রথম কবিতাপাঠের রেকর্ড বের করেছিলেন। পরে সবাই ওনার পথে চলা শুরু করেন । উনিই প্রথম সাপ্তাহিক কবিতা, দৈনিক কবিতা এবং ঘন্টায় ঘন্টায় কবিতা পত্রিকা প্রকাশ করে সাড়া ফেলেছিলেন ।
এবার বরং কাউকে দাদার কাছে পাঠিয়ে শান্তি লাহিড়ী সম্পর্কে সাক্ষাৎকার নিও । শান্তি লাহিড়ী দাদার চাইবাসা ঘটনাবলীর সঙ্গে জড়িত ।
আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত মলয়দা । সত্যিই হয়ত আমার আরেকটু ভাবা উচিত ছিল । শান্তি লাহিড়ী একজন অসম্ভন প্যাশনেট মানুষ ছিলেন । নাহলে কেউ 'কবিতা ঘন্টিকী' প্রকাশ করার দুঃসাহস দেখান না । আমি ওনার বিষয়ে শ্রদ্ধাশীল এবং যার পর নাই কৌতুহলী । অবশ্যই রমিতকে অমন একটা কাজ করার অনুরোধ করতে পারি আমি । খুব ভালো কাজ হবে ।
Deleteআসলে উল্কাকে একেবারেই কম সময়ের নোটিশে আমি কাজটা করতে বলেছিলাম । যখন আমার হাতে আসে ভাবার মতো খুব সময় ছিল না । মনে হয়েছিল সমীরদার সঙ্গে সুনীলের একটা ছবি থাকলে ব্যাপারটা ভালো দেখাবে । google image ঘেঁটে এই ছবি পাই । এটা এর আগে 'কবিসম্মেলন'-এর শারদ সংখ্যায় আপনার গদ্যের সঙ্গে প্রকাশিত হয়েছিল । আমি চিনতে পারি , এবং ঠিক করি এটাই দেব । কিন্তু শান্তি লাহিড়ীর ছবি থাকলে মনে হয়েছিল পাঠকের ফোকাস ঠিক থাকবে না । বিশেষ করে এই ছবি দিয়েই যদি সূচনা করা হয় । তাই বেশ একটু দ্বিধা করে ছবিটা এডিট করি ।
আমি এটা সমীরদাকে জানিয়েওছিলাম ।
এখন মনে হচ্ছে ঠিক করিনি । আপনার সঙ্গে কথা বলা উচিত ছিল । অনুমতি নেওয়াও দরকার ছিল ।
ক্ষমাপ্রার্থী ।
পরের বার সমীরদার এই ইন্টারভিউয়ের দ্বিতীয় কিস্তি থাকবে । সেখানে আমরা আসল ছবিটি প্রকাশ করব ।
পাঠক জানেন , বাকের এই সংখ্যায় আমরা সমীর রায়চৌধুরীর একটি সাক্ষাতকার প্রকাশ করেছি । বিষয় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় । কিন্তু বড়ো ছোট হয়ে গেছে । অনেকেই সেটা জানিয়েছেন আমাদের । আমরা ঠিক করেছি আগামী পোস্টে এই সাক্ষাতকারের দ্বিতীয় কিস্তি থাকবে । কাজ শুরু হয়েছে । এমন সব বিস্ফোরক প্রসঙ্গ উঠে আসছে ... পাঠক সহ্য করতে পারবেন তো ! ডিসেম্বরের ঠান্ডায় ... আগুন কিন্তু জ্বলবে ।
ReplyDeletelekhalekhi niye kotha-barta prochur hoi, hobe... hok - bhalo-i... ebarer baak-e amar obhinondon roilo background shilpi-ke... oi tirtire bnashpata sajiye dewar jonye... amra kromosho oder dekhte bhule jachchhi...
ReplyDelete-udayan
shubho bijoya ! liked the 65th post .
ReplyDelete''amar temon thanda lagchhe na''.
stay well . keep it up .
Priyo Anupam
ReplyDeleteShuvechaa janben..
BAAK er pata ta khultey jantey parlam Dip Sau aar nei...uni kobey choley gelen jani o na..
ami nana kajey yahoo account khuli na..Kolkata r sathey jogajog ta khoob slow hoye gechey..Dip Sau amader Patrika "KABITA MANCHA" tey besh koekta kabita likhechilan..unar koek ta kabita amar kachey royechey..aar unar 2/4 ta chithi..oi gulo amader KABITA MANCHA er next issue tey prokash korbo..!!!
Dip Sau er poribar key amader somobedona janaben..unar poribar er karoo email ID amakey patahebn ki?
BAAK porchei..ektoo ektoo korey..!!
Bhalo thakben
iti Zahid
Dhaka
Zahid Hasan Mahmood, PhD
AMIEE, GradInstP
Professor
Department of Applied Physics, Electronics
and Communication Engineering
University of Dhaka, Dhaka 1000, Bangladesh
Email: zhmjami@yahoo.com
Phone: 880-2-8625886 (Home)
88 - 01917301268 (Cell)
Apnar Kabita mancha abossoi songroho korte hobe. Amrao Dip Sau er kobita poRte agrohi... Bhalo thakben.
DeleteSabyasachi Hazra
'গানের মধ্যে গানের কলি গুঁজে দেওয়া' আর সেই 'কলিরা আমার দিকে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে'--- উমাপদ'র এই কবিতা আমার দরজা কিন্তু খুলে দেয়, ধন্যবাদ, উমাপদ।
ReplyDeleteসৌভিক, তোর কবিতার ভাষার চারপাশে আমারও একুশ গ্রাম পড়ে আছে দেখি, এতবার গুঁড়ো হয়েছি, পুনরায় দেখি সেজে উঠেছি। আত্মাহীন ভাবা যায় না নিজেকে। আমি ওই নিরাত্ম হঠাৎ একুশ গ্রামে মজে গেছি সৌভিক।
রাজু, সুনীল গাঙ্গুলী শব্দ থেকে নী-কে খুলে ফেলে বহুবচন দিয়েছিলেন রা যোগ করার রহস্য রেখে। তুই শব্দ থেকে নি-কে খুলে দিলে সেটি কিন্তু ক্ষণে ক্ষণে বেজে উঠছে আমার মনে বিভিন্ন স্কেলে। মণিহার পড়তে গেলেই ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোর বাজছে নিইইইইইই। গ্রেট।
রঞ্জনের কবিতায় আলোর পাথর না কি পাথরের আলো -- এই ভাবনায় নিজেই মিসিং হয়ে যাই। খোলা শব্দের মধ্যে হারিয়ে যাওয়ার ভয়ে বাচ্চা ছেলের মতো হাঁ হয়ে থাকি। ওঃ! রঞ্জনকে একটা নন্দিনী দাও কেউ।
ReplyDeleteভ্রমন কবিতায় পলাশ অতিরেকহীন সুন্দর একটা শব্দ-সম্পর্ক বজায় রেখেছে। আমরা বলি শব্দ থেকে শব্দের মধ্যে যে অদৃশ্য সাঁকো আছে, সেটাই কবিতা। পলাশ সেটি নির্মাণ করেছে। কিন্তু একটু গাদ-এর মতো ইমপিউরিটি দিয়েছে লজিক্যাল ক্র্যাক হিসেবে। সেটি হল 'লিঙ্গযোনিযুদ্ধ'।
সমীর রায়চৌধুরী আজো তাঁর অসামান্য কবিতা উপহার দিয়ে চলেছেন। পড়ে অবাক হয়ে যাই। ঈশ্বরচিন্তা, মৃত্যুচেতনা এই কবিকে গ্রাস করে না। যেন চিরযুবক তিনি।
ReplyDeleteবাকি থাকল অরূপ রতন। অরূপ তারই সৃষ্ট জাদুকর আজিজুলের ছায়া বহন করে। ডেফিনিট সমাপিকা শব্দ কোলাজ দিয়ে সিন আঁকছে সে আর পর্দা উড়লে প্রতিবার দেখি ওই কবিতা পোষাক পালটে নাচের পোজে দাঁড়িয়ে আছে। প্রতিটি নতুন এবং অরূপ।
অনুপম, সব্যসাচী, নীলাব্জ, রমিত-- খুব ভাল হচ্ছে হে।
Barin da etukui prapti...
DeleteThanks Barin Da. 21 gram-tukuo nei - vabtei shiurey uthi..awntotoh oituku niyei jhuley achey chhaya..eta vabtey bhalo lagey...eta lekhar shomoy tomader awnchol... East Singhbhum...pahaR...upottyoka...shondhey....DholvuumgoRh..porittyokto sahebi bunglow...eishob collage chhilo mathay janina kyano...
ReplyDeleteচঞ্চল জানা, অনুপম মুখপাধায়, মাসুদার রহমান, শিমন রায়হান এবং আরও অনেকের কবিতা অসাধারন লাগল . . .
ReplyDeleteLAMBA EKTA TOUR THEKE FIRE AJ PRATHAM LAPTOP TA KHULEI BAAK PORLAM....KATOSAB AYOJON THORE THORE SAJIYE REKHECHHO ANUPAM...AMAR KHUB VALO LEGECHHE ARUPRATAN ER KABITA....KABITA BIVAGER PRAY SOB GULOI...UMAPADA DA O ASADHARAN...ARO SAB SAMAY NIYE PORBO....AKUNTHA SUBHECHHA ROILO...SAKALER JANYO...
ReplyDeleteExcellent Anupam da.... রাজর্ষিদার ধারাবাহিক উপন্যাস ভালো লাগলো ...
ReplyDeleteBarinda bolechhilo aamar Gadyata niye kichhu katha bolben . Aajo Bolenni dekhchhi. Aagrahe aachhi. UMAPADA>
ReplyDeleteঅনেকদিন বাদে উমাপদ আবার ডাক দিলো। স্বপ্নে কবিতা পাওয়ার ঘোরকে দুলদুল ঘোড়ার চলন ভেবেছে সে। বলা উচিত ছিল - ঘোড়ার দুলদুল চলন। কারণ, আমরা জানি, কারবালা প্রান্তরে হোসেন নিহত হবার পর তাঁর ঘোড়া, যার নাম ছিল "দুলদুল", শিবিরে ফিরে গেলে তার চলন দেখে মহিলারা আর্তনাদ করতে থাকে -- দুলদুল ঘোড়ার চলন সেটাই-- তা কবিতার কোন স্বপ্ন দেয় জানি না। সম্ভাবনা বাস্তব। স্বপ্ন অলীক। এই দুটো হাত মেলায় কী ভাবে বুঝি না। উমাপদ'র গদ্যটি স্বপ্নের গদ্য। ঢিলেঢালা। পড়তে ভাল লাগে, কিন্তু এটির সম্পাদ্য অপরিস্কার।
ReplyDeleteBarinda ke ashes dhanybad. TaaNr mantabya aamake bhabte shekhay. Aamar kayekti Katha...
ReplyDelete1) Duldul Ghorar Chalan ebang Ghorar Duldul Chalan samporkito bisaye Barinda eksho shatangso thik. Shabder herfere bhabnata thik prokashito hote pareni. Tabe eta je swapner kobita dite pare na setai to aami bolechhi, baa bolte chai.
2) Sambhabana bastab, Swapna alik. thik. Aamar mone hay, ba kari, Sambhabana eto vast, eto baro tar spectrum je tar madhye swapna-o lukiye thakte pare, lukiye thake.Sekhane tara hat dharadhari kare. Karon aami je Swapner katha bolechhi ta jege swapna. jekhane achetnata ebong abachetanar kono sthan nai.(Gadye, aager paragrhap). Jege swapner madhyeo alik thakte pare kakhono sakhono, aabar se swapner bastabatay aasar sambhabanao thake.
3) sampadya apriskar hoyata aamar gadyer truti.Kintu sampadyati gobhir kichhu nay, samanyai.--- Kobir swapna, swapner kobita nirman. Kobitar swapna,( hote pare eti aamar hypothication), tar kichhuta ruprekha gadye dite chesta korechh. Ai duer madhye faNktai kobita nirmane bhore thake, ba se chesta ta choltei thake, ba ai faNk e Bhraman tai kobita..
Aami janina aamar bhabnata pariskar korte parlam kina.
Umapada.
উমা, স্যামুয়েল বেকেট থেকে শুরু করে রোলাঁ বার্থে পর্যন্ত মানুষেরা একটা কমন কথা বলেছিলেন অন -- ডেথ অফ অথর। কবিতা লেখার এবং প্রকাশের পর লেখক অন্তর্হিত হন। সেটি পাঠকের হয়ে যায়। সে লেজা কাটবে না মুড়ো তার ব্যাপার। তা নিয়ে কথা বলতে প্রাইভেট অডিয়েন্স চাই। ফোরামে মানায় না।
ReplyDeleteanupam anek age ekta uddyog niyechhilo baak ke boi hisebe ber korar. teman chetsta notunbhabe suro korle keman hoi?
ReplyDelete