বাক্ বাংলা কবিতার প্রথম ব্লগজিন । বাক্ বাংলা কবিতার মুক্ত অবস্থান । ব্যক্তিগত পছন্দের সীমানা এবং বাজারের বাইরে আকাঙ্ক্ষা ও প্রভার সন্ধান
তার ঘোষিত ব্রত । পাঠ্য ও অপাঠ্যর মধ্যবর্তীটি ছাড়া কোনো ভেদরেখাই
মান্য নয় । কথা বলুন 8436419575 , লেখা পাঠান : anupam_gtl@yahoo.co.in এবং konnagar : ghatal : paschim medinipur 721212, west bengal, India । লেখা পাঠান 'অভ্র'-তে টাইপ করে ওয়ার্ড ফাইলে । পি ডি এফ ফাইল আমন্ত্রিত লেখা ছাড়া গ্রাহ্য হবে না । অনুগ্রহ করে ফেসবুক বা আন্তর্জালে প্রকাশিত লেখা পাঠাবেন না ।
তন্ময় দত্ত । বাংলা কবিতার এক রহস্যময় নাম । শোনা যায় শক্তি চট্টোপাধায়ের প্রথম কাব্যগ্রন্থের কবিতাগুলি নাকি আসলে ছিল তন্ময় দত্তর পান্ডুলিপি থেকে অপহৃত । হয়ত সত্য । হয়ত গুজব । সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় লিখেছিলেন ঃ ''আমার চেয়ে কমবয়েসীদের মধ্যে একমাত্র তন্ময় দও এসেছিল বাংলা কবিতায় তলোয়ার হাতে, আমার চেয়ে অন্তত ছ বছরের ছোটো, জীবনানন্দের পর এত শক্তিশালী কবি এদেশে আর কেউ আসেনি, প্রচণ্ড অভিমান করে চলে গেছে। সে জন্য এখনও আমি অপরের হয়ে অনুতাপ করি।'' …। কে এই তন্ময় দত্ত!বাংলা কবিতা জানে না । জানাতেও পারে না। ... বাকের এই পোস্টে রমিতের জানালায় সেই হারিয়ে যাওয়া কবির এক গুচ্ছ কবিতা সগর্বে তুলে আনা হল । আন্তর্জালে এই প্রথম তন্ময় দত্তকে নিয়ে চর্চা করতে পারলাম আমরা । রমিত দে গত ৬ মাস ধরে এই জন্যে শ্রম দিয়েছেন । সহায়তা করেছেন নীলাব্জ চক্রবর্তী । শুধু আপনাদের জন্য ...
প্রভাত চৌধুরী ... বাংলা কবিতায় পোস্টমডার্নের বিবেকানন্দ । উনি কবিতা লিখতে পারেন না , এটা বলার লোক অনেক আছেন । কিন্তু উনি না থাকলে বাংলা কবিতার চেহারা গত এক দশকে অন্যরকম হত । অনেকেই কবি হতেন না । অনেকেই নিরুদ্দেশে থাকতেন । বাংলা কবিতা কলকাতা ছেড়ে গ্রামে-মফসসলে ছড়িয়ে পড়ত না । এবং ... ওঁর কবিতা ... তার কোনো তুলনা কি আছে বাংলায় । ওভাবে কেউ লেখার কথা ভাবতেই পারেন না । সেই প্রভাত চৌধুরীর একটি গুচ্ছ 'বাক' প্রকাশ করতে পারল অক্টোবর পোস্টে । নাম 'পঞ্চ পান্ডব' । মহাভারতের এক অপরূপ বিনির্মাণ । মিথ নিয়ে অসামান্য খেলা এবং লেখা ... এক কথায় মজা ।
শ্যামলকান্তি দাশ ... সত্তরের বাংলা কবিতার অহংকার । সমসময়ে আমাদের বিস্ময়ের ব্যক্তি । তাঁর কবিতা ... তাঁর কবিতাযাপন আমাদের প্রাণিত করে । সেই শ্যামলকান্তি দাশ বাকের অক্টোবর পোস্টের জন্যে একটি গুচ্ছ দিলেন । এই কবিতাগুলোর তুলনা হয় না ।
প্রবীর রায়ের একটি গুচ্ছ রাখা হল ।
বারীন ঘোষাল ... আমরা বেশ কিছুদিন ধরে চেষ্টা করছিলাম । শেষ অবধি হল । বারীন ঘোষাল ‘এই মাসের কবি’ । বাকের উল্লাসের সীমা নেই ।
'পাঠম্যানিয়ার পেরিস্কোপ' বিভাগে থাকছে শমীক ষন্নীগ্রাহীর কাব্যগ্রন্থ 'আনজান আদর'-এর আলোচনা । করেছেন সব্যসাচী হাজরা ।
থাকছে 'দলছুট' পত্রিকার সম্পাদক অংশুমান দে-র interview ।
‘গল্পনা’ লিখলেন অর্ক চট্টোপাধ্যায় । এত ছোট গল্পনা ... এক মিনিটে পড়ে ফেলে এক ঘন্টা বসে থাকতে হয় ।
কবিতা বিষয়ক গদ্য নীলাব্জ চক্রবর্তীর । নীলাব্জ যে গদ্য লিখতে পারে না ... আপনারাও জেনে নিন । আমাদের ও জানিয়ে দিয়েছে ।
‘দৃশ্যত’ বিভাগে এবার মাতৃশক্তির আরাধনা করেছেন শিল্পীরা । দেখা অবশ্যই ফলপ্রসূ হবে পাঠকের কাছে ।
সেই সঙ্গে রাজর্ষি চট্টোপাধ্যায় এবং ইন্দ্রনীলের ধারাবাহিকগুলি ।
ভাবতে পারো ? তন্ময় দত্ত এই কবিতাগুলো লিখে গেছে আজ থেকে ৫০-৬০ বছর আগে ! আজও কত তরুণ এই সব কবিতাই লিখতে চায় ।
'খেলা' কবিতাটা পড়ো । শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের 'কুয়োতলা' উপন্যাসে বেড়ালকে কোণে নিয়ে যাওয়া হয় ভালোবাসার দিক থেকে । ওই উপন্যাস শক্তি শ্রীমতি বেলা রায়চৌধুরী এবং সমীর রায়চৌধুরীকে উৎসর্গ করেছিলেন । আমরা ৩ জনেই তখন চাইবাসায় ।
Indranil Ghosher lekhati amaay kobitagulir modhye sobcheye beshi nara dilo. kauke kauke dekhe bujhte parlam na kobita likhte bosechhen naki chaliyati korte bosechen. Indranil er lekhar modhye obyakto gham rokter gondho khub ter peyechhi. khub vallaglo beej jomano byparta. r bar bar kore debi der fire fire asar j rebirth ba punorjonmo, ta ei shoshyochokrer punaborton k kendra korei toiri hoyeche, jmon sita ba pesephone r myth. r amar mone hoy chintar ei labyrinth ta khub joruri, jekhane nityodiner aanshbonti r songe mekhe thakbe acharer tok r kuyotolay surjo dyekhe odwoitobader abishkar..mishronta khub joruri bole mone kori. Indroniler lekhata besh chena songsarer srmiti ferot anlo. kobitar kache ei hocche amar daabi.
Tonmoy Dutter kobitagulo aste aste porchhi. ektukhani i porlam, tai comment kora thik hobena. tobe ektu falguni falguni byapar ache. prothom dorshone ontoto tai mone holo.
সকাল থেকে বাক পড়ছি। এর থেকে বেশি কিছু চাইনা আজ আর। আমি একটা কথা জানতাম না, অনুপমদা সেদিন কোথায় একটা লিখলো যে কেউ কেউ নাকি বলেছে প্রভাত চৌধুরী নাকি কবিতা লিখতে পারেন না। এটা কীকরে সম্ভব বলা তা সেদিন ও বুঝিনি আজকেও বুঝতে পারলাম না। কবি ইলিউশনিস্টের মতো বলে যাচ্ছেন ধারার মতো আকাশ পাতাল উজার করে দিচ্ছে। ফিদা হয়ে থাকছি। আলোক সরকার, মৃগাঙ্ক, অতনু বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রবীর রায় বেশ ভাল লাগলো পড়ে। ইন্দ্রনীল ঘোষ অন্য স্পেসের কবি, ঐ স্পেসটাই যেতে পারলেই ভালো লাগে, কোনো কথার দরকার হয়না। মলয়দার অনুবাদে প্রত্যেক বারই চোখ রাখি, মিস করিনা। রমিত দার কাছে ঋনী থাকা ছাড়া উপায় নেই। তন্ময় দত্ত নিয়ে অনেক গল্প-ঘটনা শুনেছি। এইভাবে তাঁকে কম্প্যাক্ট করে তুলে ধরাটা খুব জরুরী ছিল। অন্তত আমাদের মত বাচ্চাদের কাছে। বাকের সত্যিকারের গিফ্ট এগুলো। অনেক ধন্যবাদ বাক-কে।
ADVUT BYAPAR GHOTLO....BAAK ER SOBGULO KABITAI ASANANYO....TANMAY DATTA PORA CHHILONA ETOKHANI....THANKS....ANYNANYO SOB BIVAG JATHAJATHA....GALPANA KE AMAR EKTI KABITA MONE HOLO....ABAR KABITAO NA...GALPANA TO BOTEI...SUBHECHHA ANUPAM...
খুব ভালো লাগলো। ক্লাইন্ট মিটিং আর ওয়ান অব দা বিগ-ফোরে কাজ করতে করতে খুব ব্যস্ততার মাঝখানে বাক পড়তে বেশ ভালো লাগে।অনুপমদাকে থ্যাঙ্কস । সবার লেখাই পড়লাম।সবাই আমার প্রিয় কবি।তাদের লেখা অপূর্ব।সুন্দরকুব বভাল লাগে তাই বাকের আমিও একজন পাঠক।আর আমি তো লিখতে পারি না...আমার বন্ধুদের মতো শুধু গোগ্রাসে পড়ে যাই...পড়ে যাই...আমি শুধু...আমি...
অনেকদিন পর আলোক সরকারের কবিতা পড়লাম।বিশুদ্ধ কবিতার সহজতা দেখলাম। ভালো লাগলো । শ্যামলকান্তি দাশের কবিতায় মিতকথনের জায়গাগুলো ভাল লেগেছে। কবিতায় ইন্দ্রনীল অতনু রাজর্ষি রমিত সব্যসাচী অনুপম আমাকে ছুঁয়ে গেছে। কবিতায় অতিকথন আমাকে রসগ্রহণে বাধা দ্যায়।পাঠক হিসেবে এটা আমার সীমাবদ্ধতা । অবশ্য এ বিষয়ে বিতর্ক আছে । শমীকের কবিতা সম্পর্কে সব্যসাচী বলেছে ......কবিতাগুলি পড়ার ও অনুভবের চিরকুট ...। যথার্থ মন্তব্য ।সব্যসাচীকে ধন্যবাদ। বাঁক ক্রমেই আরও আকর্ষণীয় হচ্ছে । শুভেচ্ছা রইল ।............প্রবীর রায়
বাঁকের গত সংখ্যা থেকেই সাক্ষাৎকার বিভাগটি আমার কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে। এবারেও নতুন কবির সঙ্গে একজন তরুন কবির কথা।মৃগাঙ্কশেখর প্রশ্নগুলো যেমন রেখেছে তেমনি মনের জানালা খুলে দিয়েছে অংশুমান ।দুজনকেই এই স্বাদ দেওয়ার জন্য ভালোবাসা ।আর অংশুমানের ভাষতেই বলি- আমার মাথায় কম্পাস আছে,আমি ঠিক একদিন তোমার কাছে পোঁছে যাবো ।
ভালো!তন্ময় দত্ত সেই সময়ের নিরিখে কত নতুন ছিলেন!আর বারীন ঘোষাল এই সময়ের নিরিখে কত যে নতুন! পরে কে বলবেন জানিনা,আমি আজ বললাম!অন্য সব কবিতাই ভালো!কিছু বেশ ভালো!!এত ভালো লেখা হচ্ছে,মন ভরে যায়!স্বপন রায়...
এ বারের বাক্ অন্যতম সেরা 'বাক্'। বরাবরের মতো 'ৃশ্যত' বিভাগ দ্বারা এবারো অন্নপূর্ণার ভোগ শুরু করিলাম। উপাদেয় এবং আরাম বোধ হইলো। স্বপননকুমার মল্লিকের 'ইট'স অল অ্যাবাউট মায়া' ঝমঝমাইয়া ঝাঁকাইয়া দিয়া গ্যালো।ক্রিয়েটিভিটির চেন রিয়্যাক্সান পাইয়া গেলাম ।কবিতার অন্তর্বাসায় ঢুকিয়া দেখি হুল্লোড় আয়োজন - প্র চৌ-ধী চ-নী চ-অ ব-ম রা চৌ-স রা চৌ-আ স-শ্যা দা- মৃ গ -র দে-র মি-প্র রা-স হা-অনু মুখো -জু ঘো-রা চ (না দেখিয়া র্যাণ্ডমলি বলিলাম ) স্ব স্ব স্থানে উপবিষ্ট এবং জাজ্জ্বল্য ম্যান ।ঋতবীণা একধাপ ধপাধপ এগাইলাম,এক্ষণে কিছু বলিতেছিনা,সময়ে বলিবো। বাকি পার্টগুলি ক্রমশো পড়িবো। উত্তম লাগিলো 'অংশুমানের ইণ্টারভিউ' ! রসালো এবং আলোয় ভর পুর দিয়েছেন মৃ গ !এই ইণ্টারভিউ আমাকে কাঁদাইয়াছে ...
অকথ্য বাজারের বাহিরেও যে অনবদ্য সমাগম ইহা প্রথম চুম্বনের ন্যায় নাতিশীতোষ্ণ ঐশ্বরিক ! আমরি বাংলার এই ফ্লেক্সিবিলিটির প্রচেষ্টায় প্রবাসী হিসাবে গর্বোবোধ করিয়া থাকি,সিনিয়র নওজওয়ানদের অক্লান্ত পরিশ্রম -নিষ্ঠা এবং একতা শুধু মুগ্ধ বা ইনিস্পায়ার্ড ই করে না স্বপ্নিল কারিকুলামে দুলাইয়া দিয়া আবেগুদবেলিতোও করে ! আপাত কালচারের নামে অ্যান-অ্যারোবিক গৃহবন্দী বাংলা কে মূলধন করিয়া যে সেন্সিটিভ বেশ্যাপনা শুরু করিয়াছিল মার্কেট প্রজাতির সদলবল,তাহাদের বল দ্রুত ফাটিয়া যাইবে এই আশা করা যায় !
'বাক' এর ইউনিটি আমার এবং আমার মত অতিতরুণ হনুদের পক্ষে স্বাস্থ্যকর -কারণ 'বাক' অতিবৃহদ ভরবেগ লইয়া সামঞ্জস্যের সহিত গতিশীল -এই গতিশীলতাই অক্সিজেন তথা অ্যারোবিক স্বাদুতার মূল কারণ । যুগ যুগ জিও 'বাক' ...
দাদা , শেষ দুটি লাইন বাদ দিলে প্রথম লাইনটিও বাদ দিতে হত । 'আমি' ... এই ব্যাপারটাকে বাদ দিলে ... আমার ইচ্ছের দাম দিতে পারতাম না । 'আমি'-র প্রতি মায়া ... বাহুল্যের বিনিময়েও তাকে আমি বাদ দিতে পারি না । 'আরে' শব্দটাকেপ্ রথম ভার্সনে ছোটোই রেখেছিলাম । দ্বিতীয় ভার্সনে ওটা নাছোড়বান্দার মতো বড়ো হতে চাইল । কোনো যুক্তিও দেখাল না । আমিও অন্ধ ধৃতরাষ্ট্রের মতো মেনে নিলাম ওর আবদার ।
আজকাল কবিতা পড়ি, তারপর চিন্তাটা কোথায় গিয়ে যে দাঁড়ায়, ভাবতে বসে মনে হয় সম্ভবত বয়সের জন্য ঘটছে । শ্যামলকান্তি দাশের কবিতাগুলো পড়লুম। তারপর ওই কবিতাগুলো নিয়ে গেল লিদাভি'র মোনালিসা পেইনটিঙটায় । লুভরেতে রেলিঙে ঘেরা ওই ছোটো ছবিটা দূর থেকে দেখতে দর্শকদের গোঁতাগুঁতি করতে হয় । মোনালিসা হাসছেন ওই দর্শকদের দিকে তাকিয়ে । মোনালিসা একই সঙ্গে দুটি জায়গায় দাঁড়িয়ে আছেন ; তাঁর বাঁ-দিকের পটভূমি আর ডানদিকের পটভূমি ভিন্ন , দর্শকরা সেই দিকে তাকাতে ভুলে যান ।
একইভাবে অতনুর সুইসাইড নোট পড়তে বসে মনে পড়ল একটি ঘটনা । যে বউটিকে গায়ে কেরোসিন ঢেলে খুন করার চেষ্টা হয়েছিল তার ডায়িং ডিক্লারেশান ছিল কন্নড় ভাষায় আর যিনি তা রেকর্ড করেছিলেন সেই পুলিস অফিসার কন্নড়ভাষা জানতেন না ।
বাক্ এর সকলকে শারদীয়ার অনেক অনেক শুভেচ্ছা আর ভালবাসা...সব মিলেয়ে বাক্ আরো আরো সুন্দর একটা কাগজ হয়ে উঠুক এই আশাটাই সব সময় থাকুক।আলাপচারিতা খুব উপভোগ্য।সব্য শমীকের বইটার নিজের মতো করে ভাল পাঠপ্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।আমার বন্ধুদের কথা আলাদা করে কিছু বলব না।যা বলি আমরা একান্তেই বলি।এমাসের প্রিয় কবি মানুষটিকে আমার অনেক অনেক ভালবাসা।শ্যামলদা আর প্রবীরদা তুখোর।নীলাব্জও।আর নিজের কবিতা নিয়ে অগ্রজ কবি মলয়দার মতামতে আমি নিশ্চিন্ত হলাম...তা হলে হয়তো কবিতায় আছি।কালকেও দুলাইন লিখতে পারব।মলয়দা আপনার মতামত শিরোধার্য।
প্রিয় নীলাব্জ, না আগে, প্রিয় অনুপম, নীলাব্জ, ফাঁকিবাজি ও পলায়ন বাদের গদ্য বিনয় ফিনয়ের সঙ্গে বিশেষ অবিশেষ সবিশেষ লিখে থাকে। আমি উৎসাহী পাঠক, খুঁজে পেতে পড়ি। হ্যাঁ, নীলাব্জ, আমার কখনো মনে হয় নি জীবন ও কবিতা ৯০ ডিগ্রি-র কৌণিক অন্তরালে উল্লম্ব পড়ে আছে। বরং, কৌণিক প্রসঙ্গে বলা যায়, কারোর কাছে এই দুটো সাপ্লিমেন্টারী বা কমপ্লিমেন্টারী, কোন কোয়াড্রেন্ট-এ থেকে যাবে, তাকে নিজেকেই ঠিক করে নিতে হবে। আমার কাছে জীবন ও কবিতা পারম্পরিক ও পারস্পরিক প্রতিস্থাপনযোগ্য। যাদবপুর ফেরত তুই কবিতার মত ‘অতি-কুটীর শিল্পে’ সাইন আর কস কম্পোনেন্ট ব্যাবহার করেছিস, ভেক্টর রেসলিউশান ড্র করার কথা বলেছিস, ভাল লাগল। আমি লিখেছিলাম কবিতা প্রান্তিক ও ক্ষয়িষ্ণু শিল্প। তুই কুটীরশিল্প লিখলি। মনে হয়, কবিতা কুটীরশিল্প? জলভাত ইন্টারনেট আর পিডিএফ ফাইলের যুগে কবিতা কুটীরশিল্প, হাসালি। প্রতিদিন লক্ষ্য কোটি কবিতা উড়ে যাচ্ছে, মহাদেশ থেকে মহাদেশে। অ্যাপ্রুভাল নিয়ে আসছে আর যাচ্ছে। হাজারো ছাপা হচ্ছে সাইবার পাতায় পাতায়। ট্যাগ করা হচ্ছে, লাইকানো হচ্ছে, ‘লাইনেই আছি বাবা’, এ নিয়ে বিনয়ী গদ্যও লেখা হচ্ছে। আমাদের শুরুয়াতে এসব ছিল না। ছিল মধ্য রাত্রে খড়্গপুরের কড়া নাড়া। ছিল জামশেদপুর ফেরত তাপসের কবিতা বিশ্বাসে আঘাত পাওয়া। এসব এলো নিয়ে আমাদের mellow ছিল। আমার কলকাতায় পাওয়া প্রথম বৈদেশিক ফোনটি ছিল সিনসিন্যাটি, ওহিও থেকে। আমরা কী একটা যুগ্ম ভাবে করার কথা দীর্ঘ সময় ধরে আলোচনা করেছিলাম। এই সেই নব্বই দশকের কালখন্ড। বাংলা কবিতা parallel আর diverging হয়ে উঠছিল। আমরা the unbeaten path-টাকেই ধরেছিলাম। রবার্ট ফ্রস্ট লিখেছিলেন ...and that has made all the difference... আর এখন, এখন তো তৈরি ‘ভাষা’, ‘নির্মাণ’, ‘সংকেত’ এমন কি ‘রহস্যময়তা’-ও! twisting twisting practised hands… তাই সিনক্রোনাইজড হেঁচকি তোলার কথা তুই ভাবতে ও লিখতে পারিস। আমি শুধু সন্দেহ জ্ঞাপন করতে পারি। আর এখন বড় ঘাটে নৌকো বাঁধা নয়, জেট আর জেটল্যাগ দুটোই ফেলে আসতে হবে রানওয়ে... আহা! সুবর্ণরেখা। বাকীটা তো পুরোটাই হারিকিরি আর হারিকিরির ইতিহাস। আর হ্যাঁ, তোর বিভাগীয় সম্পাদনায় কবি পরিচিতি প্রসঙ্গে বলি কৌরবের স্বর্ণযুগ পড়। http://shankarlahiri.blogspot.in/2012/06/blog-post_11.html http://nayadashak.wordpress.com/ - আড্ডা আড্ডি।
...অন্ধকারে অর্ধসত্য সকলকে জানিয়ে দেবার নিয়ম এখন আছে; তারপর একা অন্ধকারে বাকি সত্য আঁচ ক’রে নেওয়ার রেওয়াজ র’য়ে গেছে; ...
সহস্রবার ফ্ল্যাশ করেও জীবনানন্দকে কমোডে ফেলা গেল না... যে সিনিয়র কবিকে উদ্ধৃত করে শেষ করেছিস, তার কবিতা বিষয়ক গদ্য নিশ্চিত তোর পড়া আছে। আন্তর্জাতিক বরেণ্য কবিদের গদ্য রচনা না হয় ছেড়েই দিলাম! ছানমিনে কবিতাই হয় না তায় গদ্য। আরও ভাল লেখ, তবে আধটা একটা কোয়াড্রেন্ট জুড়ে নয়। ফোর কোয়াড্রেন্টস। রাজর্ষি চট্টোপাধ্যায়।
এই না হলে তুই... প্রেসে বসেও প্রুফ কারেক্ট করার সময় তোকে বানান জিজ্ঞাসা করতাম। মুদ্রণপ্রমাদগুলো হলঃ লক্ষ, ফ্লাশ আর হারাকিরি আর ছানবিন স্লিপ অফ ফিঙ্গার... রাজর্ষি
বারীন ঘোষালকে কৌরবের প্রতিষ্ঠাতা বলে আমরা কোনো 'ঐতিহাসিক ভুল' যদি করেও থাকি আমি এবং নীলাব্জ সেই দায় নিতে বাধ্য থাকলাম ।
একটা বিষয় হল , আমরা যারা শূন্যের কবি , আমরা বারীন এবং কৌরবকে আলাদা ভাবতে পারি না হয়তো । গত ১০ বছরে যখনই কৌরবের দিকে হাত বাড়িয়েছি বারীনদাকে পেয়েছি । দেখেছি উনি আমাদের জন্য প্রস্তুত । আর পেয়েছি আর্যনীলদাকে । আর্যনীল মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে আমার যত মেল বিনিময় হয়েছে , আর কারো সাথে হয়নি । কবিতা নিয়ে অত কথা আর কারো সাথে বলিনি আন্তর্জালে ।
যখন কেউ 'বারীন' শব্দটি উচ্চারণ করে , আমার মনে পড়ে যায় 'কৌরব' । বাকি সবকিছু তারপর । বারীনের যেকোনো কাব্যগ্রন্থও ... তারপর । কেউ যখন 'আর্যনীল' শব্দটি উচ্চারণ করে , আমার মনে পড়ে যায় 'কৌরব' । তারপর 'হাওয়ামোরগের মন' । তারপর সিনসিনাটি । তারপর বাকি সবকিছু । এই নামগুলো আমার কাছে কৌরব । আমাদের কাছেও হয়ত , নীলাব্জ ?
কমল চক্রবর্তী ... কৌরব । কার সাধ্য 'পান্ডব' শব্দটি উচ্চারণ করে ? জিভ ছিঁড়ে নেওয়া হবে । আমিই নেব হয়ত ।
আর ... 'কৌরব কাল্ট' ... সেটা কী সে বিষয়ে আমার ধারনা আবছা । যাঁরা কৌরব , তাঁদের যাপন একজনের সাথে কি অভিন্ন ? আমার তো মনে হয়না ।
কিন্তু শংকর লাহিড়ী নামটি উচ্চারিত হলে মনে পড়ে যায় 'মুখার্জি কুসুম' ,'শরিরী কবিতা' ... কী অসামান্য সব কাজ !! এই সব কাজ উনি করেছেন । আমাদের জন্য । ভাবীকালের জন্য । আমি বুঁদ হয়ে থেকেছি ওঁর কবিতায় । তারপর মনে রাখি ঃ এই সব কাজ উনি করেছেন 'কৌরব'-এর পাতায় , 'কৌরব'-এর প্রকাশনায় । উনি অন্যতম 'কৌরব' ।
পার্থক্য এটাই । হাত বাড়ালেই পাওয়া । গড়ে ওঠার পিছনে অবদান । সেটা আমার জীবনে , হয়ত নীলাব্জর জীবনেও বারীনের আছে , আর্যনীলের আছে । শংকরদার নেই ।
তবে 'কৌরব'-এর ইতিহাস একটা পত্রিকা হিসেবে তার নিজের জায়গায় থাকবে । বারীন যদি 'কৌরব'-এর সূচনালগ্নে না থাকেন , আমরা ভুল করেছি । এ বিষয়ে কেউ আলোকপাত করলে উপকৃত হব । শংকরদা তাঁর ব্লগে যা বলার বলেছেন , আর কেউ কি নেই ? আমি আমার প্রজন্মের হয়ে প্রশ্নটা করলাম নাহয় ।
আরেকটা কথা , কোনো রকম উত্তেজিত মন্তব্য যদি আসে , আরো পক্ষে বেদনাদায়ক , অপমানজনক এবং আক্রমনাত্মক মন্তব্য যদি আসে ... আমি ডিলিট করে দেব । সেই মন্তব্য যার কাছ থেকেই আসুক না কেন ... সেটার জন্য ভুল বুঝবেন না । বাকে কোনোরকম মশলার প্রয়োজন নেই আমাদের । বাককে গসিপের বা কেচ্ছার আশ্রয় যেদিন নিতে হবে , আমরা তাকে বন্ধ করে দেব ।ঙ্গাবার বলছি , সেই মন্তব্য প্রকাশ পাবে না । এবং আগামী ৭২ ঘন্টা বাকের মন্তব্য মনিটর করা হচ্ছে । আমার ছাড়পত্র পেলে তবে প্রকাশ পাবে ।
রাজর্ষির 'কুটির শিল্প' শব্দটা পড়ে , আমার যেমন হয় আরকি, কিছুদিন আগে টিভিতে 'ভিকি ডোনর' ফিল্মটায় নায়িকার প্রশ্নের উত্তরে নায়ক বলেছিল সে 'হ্যান্ডিক্র্যাফ্ট' করে । কুটির শিল্পই তো হ্যান্ডিক্র্যাফ্ট ! এই ফিল্মের হ্যান্ডিক্র্যাফ্ট ব্যাপারটার বাংলা প্রতিশব্দ কী হবে ?
রাজর্ষি, তোমার উপন্যাস পড়ে চলেছি । তোমার নামের কথায় মনে পড়ল দাদার এক বন্ধু, বড়দির বাড়ির দালানে রবীন্দ্রনাথের রচনাটার নাট্যাভিনয় করতে গিয়ে ইলেকট্রক শক খেয়েছিলেন । মেইন সুইচটা এতো ওপরে ছিল যে আমাদের কারোর হাত পৌঁছোচ্ছিল না ; তারপর দৌড়ে একটা চেয়ার যোগাড় করে আনতে হল । ততক্ষণে নিরঞ্জনদা অজ্ঞান ।
আরেকবার দেখে নিই, কী লেখা আছে মাসের কবির যৎসামান্য পরিচিতিতে ... “কৌরব-এর প্রতিষ্ঠাতা, বাংলা কবিতার এই ভিলেন-টিকে নিয়ে ...” এই তো? এই নিয়ে, অ্যাতো? মোবাইলবার্তা, ফোন, কমেন্ট, ... কেন? কোথায় ভুল? “প্রতিষ্ঠাতা” শব্দটির ব্যবহারে ? “প্রতিষ্ঠাতা” মানে “একমাত্র প্রতিষ্ঠাতা” বোঝা / বোঝানো হয় নাকি? “অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা” লিখলেই সব বোঝাবুঝি শুধরে যেত? হবেও বা। তবে, এখানে স্বর্ণ, তাম্র, প্রস্তর বা আদিমপ্রস্তর কোনো যুগেরই তো উল্লেখ ছিলো না!
কমল চক্রবর্তী নন , বারীন ঘোষাল কৌরবের প্রতিষ্ঠাতা , এটা নীলাব্জ বলতে চায়নি । সেটা বললে ওকে সাইকো ছাড়া কিছু বলা যেত না । কমল এবং কৌরবের অভেদ বাংলা কবিতা কাচ্চাবাচ্চারাও জানেন , আমাদের তো ১০ বছরের উপর হয়ে গেল । নীলাব্জ একটা ভুল হয়ত করছে , এবং সেটায় আমি স্বয়ং সমান দোষী ... 'প্রতিষ্ঠাতা' শব্দটা একবচন , সেটা আমাদের খেয়াল ছিল না । আসলে 'শোলে' দেখতে দেখতে খেয়াল থাকে না , জয় না ভিরু ... কে প্রথম গানটা ধরল ঃ ইয়ে দোস্তি হাম নেহি তোড়েঙ্গে ...
ধন্যবাদ অনুপমকে ভুলকে ভুল হিসাবে স্বীকার করে নেবার জন্য।কমলদা বাক্ দেখলে নিশ্চয়ই ভীষণ খুশী হোতেন।বাংলা কবিতায় আমার দেখা গত ২৫বছর ধরে বারীনদা নিজের উপস্থিতি চিঠি কথা কবিতা গদ্য বন্ধুত্ব আর ভালবাসা দিয়ে আমাদের যা দিয়েছেন তাতে ওই নামটুকুই যথেষ্ট।যা আজ সদ্য লিখতে আসা তরুণ তরুণীর কাছে মিথ হয়ে গেছে।কবিতার জন্য বারীন ঘোষাল নামটার সাথে আর কিছুর দরকার পড়েনা।হাত বাড়ালেই বারীনদা ...আরেকজন যদি কেউ হয়ে উঠতে পারতো তাহলে তো আখেরে লাভবান হোতাম আমরাই...এই বাংলা কবিতাই।আসুন আমরা সেই আশাই করি...আরও অনেক নতুন কবি অসামান্য কবিতা লিখতে আসছেন সেই হাত ধরে।বাংলা কবিতার পরম্পরাকে ভালবেসে ইতিহাসকে ভালবেসে...নিজেকে ভালবেসে।
baak er e ekta akebare normal issue... flat... ekta digonto nirdharito issue... ami amar age porjonto comment gulokeo issue r ongsho hisebei dekchi... asa kori anupam o, nahole oi comment editing er prsongo ta othato na anupam asa kori... se jai hok... ekta khub boro dhakka... indra dar lekha ta bhalo laglo na!!! bhaba jay... alik da'r suicide note name series er kobita gulo age lekha onek...sombhoboto amar sona, alik dar nijer golatei... dhiman da to bhalo borabor e... jubin ghosh... boddo bhari... bhison... kobita ta theke kobitar sobdo gulo bhari... ektu socheton hote pare o... mriganko sekhar gangopadhyay... bhalo laglo lekha... kintu... oi kintu o ache ekta... kothay seta thik bolte parbona...mad hoye gelam na ar ki... anjan ke buro bhabte amar o bhalo lagena... rajorshi dar lekhata hebby just hebby... prabir da onekangse amar kobita suru... onr bari shayamolchaya tei amar kobita bere utheche... prabir da akhono sei eki rokom shanito... rangit amader priyo rangit... bhalo likheche ekhane... sabyasachi hazra... sodyo alap holo er sathe... ekhankar kobita gulo bhalo laglo, besh besh besh bhalo laglo... tobe sotti puro magazine e mad hoye gelam... shankar lahiri pore.... abar o... ei ekta lok... chupchap thekechen... chirokal... sottor ashi nobboi par kore ajo jini bhobishotyer lekhata lekhen... hats off...
rajarshi dar montbyo ta otyonto prasongik... bhalobasa... ar ondho bhalobasa... duto byapar to alada... bhalobasbo thik... kintu ondho bhabe ki??? eta ekta prosno bote... dil ki sune ya dimag ka... puro baak er ar ekta boro paona rajorshi dar comment er pore dewa duto link... shankar lahirir link ta ami agei dekhechilam... mugdho holam... http://nayadashak.wordpress.com/ - আড্ডা আড্ডি ei link er alochona pore... nabendu... rajorshi da ar shankar lahiri mile je jaygatar kotha bolchen ta amar mone hoy ei kalkhonde dnarie kobita lekha protyekti manusher pore dekha uchit...
ar anupam... ektu adhtu bitorko kharap noy asa kori... seta moslao noy... ota alochonar jayga ba notun dik khule day... bole amar dharona... hna galagal dewa ba byaktigoto akromon kora ta kharap (ja er ager issue te hoyechilo)... kintu ideological bitorko amar mone hoy otyonto healthy ekta byapar...
ender nie ar ki bolbo bolo??? enra to atodin dhore likchen... ato loke ato kotha bolechen ender somporke... tumi jnader naam korecho tnader lekah porei to bor hoyechi... tai tnader proti amar alada durbolota ache... shankar lahirir kotha alada kore ullekh korlam karon ami shankar lahiri ke abishkar korte suru korechi soddyo... ei bochor khanek hobe... ami tader somporkei bollam... jader amar valo legeche... even tomar kobita nieo ami boltei partam kintu bolini tar karon tomar kobita nie tomar oi boktobyo ta...
দাদা , শেষ দুটি লাইন বাদ দিলে প্রথম লাইনটিও বাদ দিতে হত । 'আমি' ... এই ব্যাপারটাকে বাদ দিলে ... আমার ইচ্ছের দাম দিতে পারতাম না
amar mone holo tobe ki ei kobitatir gontbyo tumi age theke jene nie likhecho? tahole amar apotti ache ritimoto... ar jodi tumi sei kaj ta pore pathok hisebe pore nie koro... tahole keno erokom bhabe bhacho... ranjan da bhabtei paren... uni relate korchen tomar kobitar sateh sekhane dnarie onar mone holo... amar o goto issue te mone hoeychilo sei ulkar kobitatite... amanda dul porlei parto... kintu ta bole tumi setake defend korbe tomar oi line ba sobdo lekhar pechoen ki jukti ache ta bole??? eat ami mante parini...
indra dar dharabahik to darun e... ager bar e bolechi... even okhankar ekta choto ongsho natun kabita r cinema issue te prokash o hoyeche... ota to osamanyo... ami ekhankar kobitar kotha bolechi... ekhane indra dar lekha tar sudhu format tai change hoyeche bole amar mone hoyeche... tar sorir ba atma bindumatro change hoyni... poshak ta change hoyeche sudhu... eta ami mante parini...
arkar ei 'godyo' ta amar sotti bolchi bhalo lageni (jodi etake arka godyo hisebe claim kore)... na hole jodi etaek sudhu lekha hisebe dekhi... eta ekta osmanyo byapar... theoretically... osamanyo... arakr ej jaygata amake mugdho koreche borabor... odvut misel ghotay o theory ar art e... chumu.
hna bolte bhule gechi tanmaoy duttar bibhag tar kotha... ota darun... tbe aro kichu jodi jogar kora jay tanmoy dutta r toahole tumi ei byapartar ekta part 2 o korte paro... aro kichu kobita die...
shamik da ke ami sei aki byapar choto r theke chini... prothom thekei ekgnue jedi cheler moto o ar sudip mondol nijer lekhata likhe gyache... karo kotha na sune towakka na kore... tai anjan ador somporke amar valo lagata sompurno onyorokom...
আরে , এটা তো আমি খুব স্বাস্থকর অভ্যাস মনে করি সোমতীর্থ , যে একজন কবি নিজের কবিতাকে ডিফেন্ড করবে । in fact আমি মনে করি এটা কবিতা লেখার অধিকারের অন্তর্গত । অনেকে এটা সমর্থন করেন না । যেমন আমার বন্ধু ইন্দ্রনীল করে না । কিন্তু অনেকেই করেন । যেমন ... স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ । Preface to Lyrical Ballads , biographia Literaria , Essay on Dramatic Poesy ... এই সব লেখা হয়েছিল কবিদের কৈফিয়ত হিসেবে ।
আমি চিরকাল নিজের কবিতা নিয়ে তর্কে আগ্রহী থেকে যাব বলেই মনে হয় । এই ব্যাপারে আমার কোনো বিনয়-ফিনয় নেই । সিনিয়রদের সঙ্গে আগ্রহটা বরং বেশি ।
কাল রাতে আলোচনাগুলো পড়লাম। তোমার সাথে অল্প কিছু কথাও হলো চ্যাটে। তারপর ভাগলপুর বেরিয়ে এলাম।
সাম্প্রতিককালে বৈখরীতে আসা একটি লিখিত মতামত ও তার পরিপ্রেক্ষিতে সম্পাদকের উত্তর ঘিরে 'পাঠকের এক্তিয়ার' বিষয়ে প্রশ্ন উঠেছিলো। তখন থেকেই সে' ভাবনা তার হরেকরকম স্পিন আমার মাথার মধ্যে চালাতে থাকে; বুঝতে পারি একটা গদ্যের পরিসর তৈরি হচ্ছে। তাই কাল যখন সোমকে লেখা তোমার কমেন্টটা পড়ি, "এটা তো আমি খুব স্বাস্থ্যকর অভ্যাস মনে করি সোমতীর্থ, যে একজন কবি নিজের কবিতাকে ডিফেন্ড করবে। In fact আমি মনে করি এটা কবিতা লেখার অধিকারের অন্তর্গত। অনেকে এটা সমর্থন করেন না। যেমন আমার বন্ধু ইন্দ্রনীল করে না। কিন্তু অনেকেই করেন। যেমন ... স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ। Preface to Lyrical Ballads , biographia Literaria , Essay on Dramatic Poesy ... এই সব লেখা হয়েছিল কবিদের কৈফিয়ত হিসেবে।"-- মাথার মধ্যে ভাবনাগুলো বেরনোর জন্য একে অন্যের সাথে ধাক্কাধাক্কি আরম্ভ করে। তোমাকে যৌথ গদ্যের কথাটা বলি। সারারাত ট্রেনে শুয়ে শুয়ে, সে' গদ্যের প্রাথমিক খসড়া হিসেবে নানা দাগ কাটতে থাকি মনে। সকাল হতেই এই কমেন্ট।
আমাদের ব্যক্তিগত সমর্থন অসমর্থনের বাইরে, সাহিত্যের দুনিয়ায় দীর্ঘদিন ধরেই এ' দুটো approach-এর মধ্যে (পাঠক যা খুশি মত রাখবেন, লেখকের উত্তর দেওয়া ঠিক কি বেঠিক, এ' নিয়ে) সংঘাত দেখা গেছে। ব্যক্তিগতভাবে, অনেক সময়ই পাঠক কোনও মত রাখলে তাকে 'খণ্ডন' করার তাগিদ আমার মধ্যে তৈরি হয় না। আবার অনেক সময় প্রশ্ন তৈরি হয়, অনেক সময় প্রতিবাদও... ক্ষেত্রগুলো আলাদা। তবে আমাদের সমাজে সুস্থ তর্ক-বিতর্কের পরিসর খুবই কম থাকে ব'লে, সচরাচর এড়িয়ে যাই। ভয় হয় তর্কের আসর, পলক ফেলতেই যুদ্ধক্ষেত্র না হয়ে ওঠে। আমরা সবাই এত বেশি জানি, যে আর কারও মতামত শোনার মতো ধৈর্য আমাদের থাকে না। ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় যতটুকু বা হয়, ইন্টারনেটে তো আরও হয় না। আমাদের দৃষ্টিতে সামনের মানুষটার সবকিছুই হয় attack নয় defence... যাই হোক, এ' প্রসঙ্গ থাক। আমি মনে করি, যাঁরা বলেন পাঠকের এক্তিয়ার অসীম; তাঁরা যে শুধুমাত্র আর্টের ইতিহাস সম্পর্কে অজ্ঞান তাই নয়, অঙ্ক বিষয়েও অজ্ঞ। কিন্তু এ' প্রসঙ্গও আপাতত থাক। বরং সেই গদ্যের খসড়াটা শুরু করি। নাম দেওয়া যাক, [contd...]
পাঠকের এক্তিয়ার পাঠক যখন লেখা প'ড়ে তাঁর মতামত জানান, মোটামুটিভাবে তার তিনটে প্রকার থাকে।
১. তিনি তাঁর ভালো/খারাপ লাগা জানান। সেই লেখাটি প'ড়ে যে অনুভূতি তিনি পেয়েছেন, তা নিয়ে কথা বলেন। এই লেভেলে, সচরাচর লেখক হিসাবে আমার কোনও অংশগ্রহণের তাগিদ থাকে না। আমি শুনি, পাঠকের ভালো/খারাপ লাগা আমাকে নিরীক্ষায় সাহায্য করে। কখনও কখনও এরকম হয় যে ধরো, আমি expect করেছি, কোনও নির্দিষ্ট পাঠক কোনও একটি বিশেষ লেখাকে খারাপ বলবেন... হলো উল্টোটা... তিনি তারিফ করলেন, বা ভালো বলবেন expect করলাম... বললেন মন্দ, শুধুমাত্র সেসব ক্ষেত্রেই বড়জোর জানতে ইচ্ছা করে কেন তাঁর ওই reaction...
২. দ্বিতীয় প্রকারে পাঠক শুধু ভালো/খারাপ এই মন্তব্যেই থেমে থাকেন না। তিনি কারণ দেখান। বিশ্লেষণ করেন। টেকনিক ও ভাব নিয়ে কথা বলেন। প্রশ্ন তোলেন। এই পর্যায়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই লেখকের মনেও নানা প্রশ্ন তৈরি হয়। এটা নিরীক্ষার সবচেয়ে ভালো পর্যায়। লেখক পাঠক একে অন্যের সাথে বিষয়গুলো নিয়ে সুস্থভাবে আলোচনা করলে, দু' পক্ষই উপকার পায়... বিশেষ ক'রে লেখক। কিন্তু ওই যে একটু আগে বলছিলাম, সুস্থ আলাপ-আলোচনার পরিসরের অভাব, সেটাই...
৩. এবার পাঠক আরও এক স্টেপ এগোন। তিনি আর প্রশ্নে থেমে থাকেন না। যে কারণগুলো তিনি মনে করছেন, তা প্রশ্নোত্তরের পর্যায় পেরিয়ে তাঁর বিশ্বাস হয়ে দাঁড়ায়। সেই বিশ্বাসের ওপর ভর ক'রে তিনি লেখককে সাজেশন দিতে আরম্ভ করেন, "এটা তো এরকম করলে ভালো হতো"... "এই কাজটা ঠিক হয়নি"... (কখনও বা প্রশ্নের ছলে) "এটা কি এভাবে করা যেতো না?"... ইত্যাদি। এইখানে এসে পাঠক তাঁর এক্তিয়ারের বাইরে বের হন। পাঠকের এক্তিয়ার লেখা প'ড়ে তাকে গ্রহণ করা না করায় সীমাবদ্ধ। লেখককে এটা সাজেস্ট করা কী করলে লেখা আরও উন্নত হতে পারে পাঠকের এক্তিয়ারে পড়ে না... বিশেষত যখন লেখক তাঁর থেকে সেটা জানতে চাননি। এত অবধি প'ড়ে একটা ভুল বোঝা জন্ম নিতে পারে। এটা ভুললে চলবে কেন, যে ছোটর থেকে লেখা পড়ার পর সিনিয়র/বন্ধু বা জুনিয়ার লেখকেরা যে সাজেশন দিয়েছেন, তার অনেককিছুই আমরা মেনেছি এবং উপকৃতই হয়েছি। শুধু লেখা নয়, জীবনের ক্ষেত্রেও একই কথা। ঠিক। আমিও কোনও নির্দেশ জারি বা বিদ্রোহ করছি না, যে পাঠকের সাজেশন দেওয়া বন্ধ হোক। শুধু বলছি, কোনও পাঠক যখন সেটা করেন (বিশেষত লেখকের বিনা অনুমতিতে) তিনি পাঠক-অধিকারের সীমা ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। লেখক তাঁর মতামত অগ্রাহ্য মনে করলে লেখকের অধিকার আছে বৈকি মেধা দিয়ে তাঁকে আক্রমণ করার। একটা লেখা লিখেছিলাম একবার... ছাপাখানার গলি পত্রিকায়... দেবার এক কবিতা নিয়ে। পরিকল্পনাটা এরকম ছিলো, কবিতাটা যেন আমারই লেখা... অনেকদিন বাদে পড়তে গিয়ে কোনখানটা আমার ভালো লাগছে, কোনখানটা খারাপ এবং কেন। কোনও কিছুর বদলে অন্য কী করা যেত এসব সাজেশন ছিলো না। তবু আমার মনে হয়েছিলো, এটাতে কবিকে অসম্মান করা হয়। দেবা আমার খুব ঘনিষ্ঠ ব'লে কাজটা করার হয়তো সাহস পেয়েছিলাম, কিন্তু ছাপানোর আগে পুরো লেখাটা ওকে পড়িয়ে ওর অনুমতি নিয়েছিলাম।
তো এই হলো মোটামুটি। এর সাথে সাথে আরেকটা বিষয় নিয়ে ভাবা যেতে পারে, তা হলো পাঠকের দায়িত্ব। কিন্তু ভাবছি, কী হবে এসব লিখে? এমনিতেই অনেকটা লিখলাম। আমাদের সমাজে আমরা অন্যের শব্দ সম্পর্কে যতটা সচেতন নিজের শব্দ-ব্যবহার নিয়ে তার এক শতাংশও সচেতনতা যদি অধিকাংশ মানুষের মধ্যে থাকতো, পারস্পরিক সম্মানবোধ থাকতো, তাহলে তর্ক আলাপ আলোচনা এত সহজে কবরস্থান হয়ে উঠতো না। থাক। বরং একটা মজার গল্প দিয়ে শেষ করি। এক তরুণ লুকিয়ে লুকিয়ে প্রেমপত্র লিখছিলো। প্রেমিকাকে সে যে কতখানি ভালোবাসে, সেটা বোঝাতে এ'রকম, "তোমার বাবাকে আমি অনেক অনেক ভালোবাসি... তোমার মা অনেক অনেক অনেক... তোমাদের টমিকেও অনেক অনেক অনেক অনেক...।" তার বাবা পিছনে দাঁড়িয়ে চুপিসারে অনেকক্ষণ এই কাণ্ড দেখছিলো। শেষে আর থাকতে না পেরে ধাক্কা মেরে বলে, "ওরে বাচ্চু রে, এ'ভাবে যে একদিন সব 'অনেক' শেষ হয়ে যাবে, কিন্তু 'ভালোবাসা' শুরু হবে না।"
মূল আলোচনাটা নিয়ে মেতে, একটা বিষয় উল্লেখ করতে ভুলে গেছিলাম। যেহেতু সোমের পোস্টের থেকে এই পোস্টটা শুরু হয়েছিলো, ফলে ব'লে রাখা ভালো, ওর মন্তব্যের থেকে কোনওভাবেই এই প্রসঙ্গ আসেনি। আমার কবিতা প'ড়ে ওর মতামত খুব স্পষ্টভাবে জানানো, আমার ভালো লেগেছে। কিছু প্রশ্ন আছে, সেটা কখনও দেখা হলে বা মেইলে কথাবার্তায় হবে।
আরেকটা কথা । গন্তব্য জেনে হাঁটা এবং গন্তব্য না জেনে হাঁটার মধ্যে কোনো ফারাক শেষ অবধি থাকে কি ? পথের শেষে কী আছে তা জেনে হাঁটা কি যায় ? তুমি একটা মন্দিরে বা মসজিদে পৌঁছনর জন্য হাঁটা শুরু করতে পারো , কিন্তু সেখানে পৌঁছতে পারো না । যে মন্দিরে বা মসজিদে তুমি পৌঁছতে চেয়েছিলে , সেটা নেই । সেটা থাকতে পারে না । শুধু হাঁটাটাই আছে । থেকে যাচ্ছে । আছে একটা অন্য মন্দির । হাজার বার তুমি যেতে পারো । প্রতিবার সেটা অন্য হয়ে যাবে । পথটাও বদলে যাবে ।
কাজেই ... কে আর পারে নিজের কবিতার গন্তব্য জানতে ?
যেমন ... বহতা নদীর জলে আঙ্গুল দোবালাম । চিরকালের জলের ছলে ক্ষণকালের জল আঙ্গুল ছুঁয়ে গেল ।
indra da tumi akhon amake nieo chap nebe naki??? kosto pelam mairi...
jagge... asole anupam byaparta ki janoto... amar mone hoy... mone hoy na ami biswas kori... kobitar ekta sottwa che... ekta kobita lekhar por se nijei swabolombi hoey jay... amra anjan dutta jeom tar cheleke dnar korieche sohow er show neel dutt ke die korie... kobitake nie setuku korte pari... kobita ekti kobitao amaer kache ekta sontan er moto... se bhalo kichu korle jemon babar anondo hoy... thik temon e amar kobita bhalo hole amar anondo hoy... tar nijer sotwa anujayee taek nijer moto chere dewa... eita ami biswas kori... mane onekta erokom ar ki...
I ain’t lookin’ to compete with you Beat or cheat or mistreat you Simplify you, classify you Deny, defy or crucify you All I really want to do Is, baby, be friends with you
No, and I ain’t lookin’ to fight with you Frighten you or tighten you Drag you down or drain you down Chain you down or bring you down All I really want to do Is, baby, be friends with you
I ain’t lookin’ to block you up Shock or knock or lock you up Analyze you, categorize you Finalize you or advertise you All I really want to do Is, baby, be friends with you
I don’t want to straight-face you Race or chase you, track or trace you Or disgrace you or displace you Or define you or confine you All I really want to do Is, baby, be friends with you
I don’t want to meet your kin Make you spin or do you in Or select you or dissect you Or inspect you or reject you All I really want to do Is, baby, be friends with you
I don’t want to fake you out Take or shake or forsake you out I ain’t lookin’ for you to feel like me See like me or be like me All I really want to do Is, baby, be friends with you
আজ পড়ব কাল পড়ব করে সময় খুঁজছিলাম বাকের জন্য।শেষমেশ সময় পেলাম, পড়লাম সবকটি কবিতা।বলতে হবে পুজোয় সেরা উপহার এর থেকে বেশি আর কি হতে পারে??প্রভাত চৌধুরির পাণ্ডব রোদ চশমা সব মিলিয়ে দারুণ লাগল সাথে নীলাব্জ চক্রবর্তী,অতনু বন্দ্যপাধায়,শ্যামল্কান্তি দাশ,জুবিন ঘোষ,রাজর্ষি চট্টোপাধ্যায়,সমীর রায় চৌধুরী ,মলয় রায় চৌধুরী এবং আরও যারা লিখেছেন পড়ে মনে হোল একটা প্রিন্টেড কবিতা সংকলন হলে খুব ভাল হত।হলফ করে বলতে পারি বাক প্রকাশনীর প্রথম বইটি বাজার ছেয়ে ফেলত...প্রতিটা কবিতা অসাধারণ।বাক পুজো সংখ্যা প্রকাশিত হওয়ার পরই প্রথম অনুপম মুখোপাধ্যায় এর কবিতাটি পড়েছিলাম।এবং যথারীতি বেশ লেগেছিল।তারপর লম্বা বিরতির শেষে আজ সব কবিতাগুলো সময় নিয়ে পড়ার পর খুব ভাল লাগল।ধন্যবাদ অনুপম দা এতো সুন্দর একটা সংখ্যা করার জন্য।বাকের অন্য বিভাগ গুলো পড়ে আবার মন্তব্য করব...
poncho pandob soman tikhno jodio hater panchta angul ek hoi na... onyo laf sotyi ek onyo laf... kobi shyamol kanti das aha.. amar priyo sabyasachi...Barin Ghoshal special episode eta.. amra aj jara kobita likhi ba likhina onekeri ekta reference point ekta inspiration.. kudos dada... sobsheshe kheerer moto laglo samirer ohong... Sir apnake manay apnio ta janen...
শরৎ তোমার অরুণ আলোর অঞ্জলি ...
ReplyDeleteএবার বাকের প্রচ্ছদ করলেন অতনু বন্দ্যোপাধ্যায় ।
তন্ময় দত্ত । বাংলা কবিতার এক রহস্যময় নাম । শোনা যায় শক্তি চট্টোপাধায়ের প্রথম কাব্যগ্রন্থের কবিতাগুলি নাকি আসলে ছিল তন্ময় দত্তর পান্ডুলিপি থেকে অপহৃত । হয়ত সত্য । হয়ত গুজব । সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় লিখেছিলেন ঃ ''আমার চেয়ে কমবয়েসীদের মধ্যে একমাত্র তন্ময় দও এসেছিল বাংলা কবিতায় তলোয়ার হাতে, আমার চেয়ে অন্তত ছ বছরের ছোটো, জীবনানন্দের পর এত শক্তিশালী কবি এদেশে আর কেউ আসেনি, প্রচণ্ড অভিমান করে চলে গেছে। সে জন্য এখনও আমি অপরের হয়ে অনুতাপ করি।'' …। কে এই তন্ময় দত্ত!বাংলা কবিতা জানে না । জানাতেও পারে না। ... বাকের এই পোস্টে রমিতের জানালায় সেই হারিয়ে যাওয়া কবির এক গুচ্ছ কবিতা সগর্বে তুলে আনা হল । আন্তর্জালে এই প্রথম তন্ময় দত্তকে নিয়ে চর্চা করতে পারলাম আমরা । রমিত দে গত ৬ মাস ধরে এই জন্যে শ্রম দিয়েছেন । সহায়তা করেছেন নীলাব্জ চক্রবর্তী । শুধু আপনাদের জন্য ...
প্রভাত চৌধুরী ... বাংলা কবিতায় পোস্টমডার্নের বিবেকানন্দ । উনি কবিতা লিখতে পারেন না , এটা বলার লোক অনেক আছেন । কিন্তু উনি না থাকলে বাংলা কবিতার চেহারা গত এক দশকে অন্যরকম হত । অনেকেই কবি হতেন না । অনেকেই নিরুদ্দেশে থাকতেন । বাংলা কবিতা কলকাতা ছেড়ে গ্রামে-মফসসলে ছড়িয়ে পড়ত না । এবং ... ওঁর কবিতা ... তার কোনো তুলনা কি আছে বাংলায় । ওভাবে কেউ লেখার কথা ভাবতেই পারেন না । সেই প্রভাত চৌধুরীর একটি গুচ্ছ 'বাক' প্রকাশ করতে পারল অক্টোবর পোস্টে । নাম 'পঞ্চ পান্ডব' । মহাভারতের এক অপরূপ বিনির্মাণ । মিথ নিয়ে অসামান্য খেলা এবং লেখা ... এক কথায় মজা ।
শ্যামলকান্তি দাশ ... সত্তরের বাংলা কবিতার অহংকার । সমসময়ে আমাদের বিস্ময়ের ব্যক্তি । তাঁর কবিতা ... তাঁর কবিতাযাপন আমাদের প্রাণিত করে । সেই শ্যামলকান্তি দাশ বাকের অক্টোবর পোস্টের জন্যে একটি গুচ্ছ দিলেন । এই কবিতাগুলোর তুলনা হয় না ।
প্রবীর রায়ের একটি গুচ্ছ রাখা হল ।
বারীন ঘোষাল ... আমরা বেশ কিছুদিন ধরে চেষ্টা করছিলাম । শেষ অবধি হল । বারীন ঘোষাল ‘এই মাসের কবি’ । বাকের উল্লাসের সীমা নেই ।
'পাঠম্যানিয়ার পেরিস্কোপ' বিভাগে থাকছে শমীক ষন্নীগ্রাহীর কাব্যগ্রন্থ 'আনজান আদর'-এর আলোচনা । করেছেন সব্যসাচী হাজরা ।
থাকছে 'দলছুট' পত্রিকার সম্পাদক অংশুমান দে-র interview ।
‘গল্পনা’ লিখলেন অর্ক চট্টোপাধ্যায় । এত ছোট গল্পনা ... এক মিনিটে পড়ে ফেলে এক ঘন্টা বসে থাকতে হয় ।
কবিতা বিষয়ক গদ্য নীলাব্জ চক্রবর্তীর । নীলাব্জ যে গদ্য লিখতে পারে না ... আপনারাও জেনে নিন । আমাদের ও জানিয়ে দিয়েছে ।
‘দৃশ্যত’ বিভাগে এবার মাতৃশক্তির আরাধনা করেছেন শিল্পীরা । দেখা অবশ্যই ফলপ্রসূ হবে পাঠকের কাছে ।
সেই সঙ্গে রাজর্ষি চট্টোপাধ্যায় এবং ইন্দ্রনীলের ধারাবাহিকগুলি ।
ভাবতে পারো ? তন্ময় দত্ত এই কবিতাগুলো লিখে গেছে আজ থেকে ৫০-৬০ বছর আগে ! আজও কত তরুণ এই সব কবিতাই লিখতে চায় ।
ReplyDelete'খেলা' কবিতাটা পড়ো । শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের 'কুয়োতলা' উপন্যাসে বেড়ালকে কোণে নিয়ে যাওয়া হয় ভালোবাসার দিক থেকে । ওই উপন্যাস শক্তি শ্রীমতি বেলা রায়চৌধুরী এবং সমীর রায়চৌধুরীকে উৎসর্গ করেছিলেন । আমরা ৩ জনেই তখন চাইবাসায় ।
kobitaguli darun !!
ReplyDelete-partha
Indranil Ghosher lekhati amaay kobitagulir modhye sobcheye beshi nara dilo. kauke kauke dekhe bujhte parlam na kobita likhte bosechhen naki chaliyati korte bosechen. Indranil er lekhar modhye obyakto gham rokter gondho khub ter peyechhi. khub vallaglo beej jomano byparta. r bar bar kore debi der fire fire asar j rebirth ba punorjonmo, ta ei shoshyochokrer punaborton k kendra korei toiri hoyeche, jmon sita ba pesephone r myth. r amar mone hoy chintar ei labyrinth ta khub joruri, jekhane nityodiner aanshbonti r songe mekhe thakbe acharer tok r kuyotolay surjo dyekhe odwoitobader abishkar..mishronta khub joruri bole mone kori. Indroniler lekhata besh chena songsarer srmiti ferot anlo. kobitar kache ei hocche amar daabi.
ReplyDeleteTonmoy Dutter kobitagulo aste aste porchhi. ektukhani i porlam, tai comment kora thik hobena. tobe ektu falguni falguni byapar ache. prothom dorshone ontoto tai mone holo.
"kauke kauke dekhe bujhte parlam na kobita likhte bosechhen naki chaliyati korte bosechen."
DeleteE bishoy ta jodi ektu poriskar koren.
Kobitar kache apnar dabi ta bujhlam. Kintu j likhlo tar dabitar ki holo?
সকাল থেকে বাক পড়ছি। এর থেকে বেশি কিছু চাইনা আজ আর। আমি একটা কথা জানতাম না, অনুপমদা সেদিন কোথায় একটা লিখলো যে কেউ কেউ নাকি বলেছে প্রভাত চৌধুরী নাকি কবিতা লিখতে পারেন না। এটা কীকরে সম্ভব বলা তা সেদিন ও বুঝিনি আজকেও বুঝতে পারলাম না। কবি ইলিউশনিস্টের মতো বলে যাচ্ছেন ধারার মতো আকাশ পাতাল উজার করে দিচ্ছে। ফিদা হয়ে থাকছি।
ReplyDeleteআলোক সরকার, মৃগাঙ্ক, অতনু বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রবীর রায় বেশ ভাল লাগলো পড়ে। ইন্দ্রনীল ঘোষ অন্য স্পেসের কবি, ঐ স্পেসটাই যেতে পারলেই ভালো লাগে, কোনো কথার দরকার হয়না।
মলয়দার অনুবাদে প্রত্যেক বারই চোখ রাখি, মিস করিনা। রমিত দার কাছে ঋনী থাকা ছাড়া উপায় নেই। তন্ময় দত্ত নিয়ে অনেক গল্প-ঘটনা শুনেছি। এইভাবে তাঁকে কম্প্যাক্ট করে তুলে ধরাটা খুব জরুরী ছিল। অন্তত আমাদের মত বাচ্চাদের কাছে। বাকের সত্যিকারের গিফ্ট এগুলো। অনেক ধন্যবাদ বাক-কে।
শ্যামলকান্তি দাশের কবিতাগুলি সত্যিই চমৎকার । কবি আসবেন বলেই প্রস্তুতি চলছে । রহস্যময়ী নৈঃশব্দের আত্মউদ্ঘাটন আজও কবির আত্মকথনকে জাগিয়ে রেখেছে । বাহবা দিই এমনই রহস্যময় আত্মপ্রকাশকে ।
ReplyDeleteমলয়দার অনুবাদ পড়লাম। বেশ জীবন্ত লাগলো।
ReplyDeleteঅর্ক চট্টপাধ্যায়ের সরল দোল গতি কেন গল্পনা কে কবিতা না?
ReplyDeleteসেটা তো আমারও প্রশ্ন ...
DeleteADVUT BYAPAR GHOTLO....BAAK ER SOBGULO KABITAI ASANANYO....TANMAY DATTA PORA CHHILONA ETOKHANI....THANKS....ANYNANYO SOB BIVAG JATHAJATHA....GALPANA KE AMAR EKTI KABITA MONE HOLO....ABAR KABITAO NA...GALPANA TO BOTEI...SUBHECHHA ANUPAM...
ReplyDeleteAsamanyo ebarer Baak..aj saradin kabitar prolep...Tanmay Dattar kabita parar sujog kore deoar jonno,anek dhanyobad...sarater suvechha...
ReplyDeleteetokkhon dhore taanaa Baak porhlaam. khub vaalo kaaj hoyechhe. kobitaar protiti bivaag-i vaalo. protibaar-i setaa hoy. malay-dar anubaad, barinda'r emaaser kobi, nilabja, ramitda, prabirda, shyamalda,tomar nijer lekhaataa-0 khub interesting ...r aboshyoi tanmoy dutta. search korchhen debanjan...protyekbaar-i mon diye porhi.khub aagro thaake ei bivaag-taar jonyo. echharhaa nilabja-r kobita bishayok godyo chhoto hole-o khub sundor bolechhe.sotti-ta balaar jonyo oke dhonyobaad.
ReplyDeleteaar sab sheshe ei asaamaanyo kaajta karaar jonyo tomaake anek anek avinandan. saamner dine evaabei path cholte thaakuk Baak.
anek shuvokaamonaa...
খুব ভালো লাগলো। ক্লাইন্ট মিটিং আর ওয়ান অব দা বিগ-ফোরে কাজ করতে করতে খুব ব্যস্ততার মাঝখানে বাক পড়তে বেশ ভালো লাগে।অনুপমদাকে থ্যাঙ্কস ।
ReplyDeleteসবার লেখাই পড়লাম।সবাই আমার প্রিয় কবি।তাদের লেখা অপূর্ব।সুন্দরকুব বভাল লাগে তাই বাকের আমিও একজন পাঠক।আর আমি তো লিখতে পারি না...আমার বন্ধুদের মতো
শুধু গোগ্রাসে পড়ে যাই...পড়ে যাই...আমি শুধু...আমি...
রঙ্গীত মিত্র
ভালো লাগলো সবার কবিতা... বাক এর কবিতা সিলেকশন আমাকে মুগ্ধ করেছে।
ReplyDeleteঅনেকদিন পর আলোক সরকারের কবিতা পড়লাম।বিশুদ্ধ কবিতার সহজতা দেখলাম। ভালো লাগলো ।
ReplyDeleteশ্যামলকান্তি দাশের কবিতায় মিতকথনের জায়গাগুলো ভাল লেগেছে।
কবিতায় ইন্দ্রনীল অতনু রাজর্ষি রমিত সব্যসাচী অনুপম আমাকে ছুঁয়ে গেছে।
কবিতায় অতিকথন আমাকে রসগ্রহণে বাধা দ্যায়।পাঠক হিসেবে এটা আমার সীমাবদ্ধতা । অবশ্য এ বিষয়ে বিতর্ক আছে ।
শমীকের কবিতা সম্পর্কে সব্যসাচী বলেছে ......কবিতাগুলি পড়ার ও অনুভবের চিরকুট ...। যথার্থ মন্তব্য ।সব্যসাচীকে ধন্যবাদ।
বাঁক ক্রমেই আরও আকর্ষণীয় হচ্ছে । শুভেচ্ছা রইল ।............প্রবীর রায়
বাঁকের গত সংখ্যা থেকেই সাক্ষাৎকার বিভাগটি আমার কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে। এবারেও নতুন কবির সঙ্গে একজন তরুন কবির কথা।মৃগাঙ্কশেখর প্রশ্নগুলো যেমন রেখেছে তেমনি মনের জানালা খুলে দিয়েছে অংশুমান ।দুজনকেই এই স্বাদ দেওয়ার জন্য ভালোবাসা ।আর অংশুমানের ভাষতেই বলি- আমার মাথায় কম্পাস আছে,আমি ঠিক একদিন তোমার কাছে পোঁছে যাবো ।
ReplyDeleteখুব ভালো প্রবীর বাবু আপনার কথা শুনে। আমরা সবাই যেন শেষ পর্যন্ত সবার কাছে পৌঁছতে পারি।
Deleteখরগোশ টা অসাধারণ ভালো লেগেছে...
ReplyDeleteভালো!তন্ময় দত্ত সেই সময়ের নিরিখে কত নতুন ছিলেন!আর বারীন ঘোষাল এই সময়ের নিরিখে কত যে নতুন! পরে কে বলবেন জানিনা,আমি আজ বললাম!অন্য সব কবিতাই ভালো!কিছু বেশ ভালো!!এত ভালো লেখা হচ্ছে,মন ভরে যায়!স্বপন রায়...
ReplyDeleteWAK ...WAK...WAK ...
ReplyDeleteএ বারের বাক্ অন্যতম সেরা 'বাক্'। বরাবরের মতো 'ৃশ্যত' বিভাগ দ্বারা এবারো অন্নপূর্ণার ভোগ শুরু করিলাম। উপাদেয় এবং আরাম বোধ হইলো। স্বপননকুমার মল্লিকের 'ইট'স অল অ্যাবাউট মায়া' ঝমঝমাইয়া ঝাঁকাইয়া দিয়া গ্যালো।ক্রিয়েটিভিটির চেন রিয়্যাক্সান পাইয়া গেলাম ।কবিতার অন্তর্বাসায় ঢুকিয়া দেখি হুল্লোড় আয়োজন - প্র চৌ-ধী চ-নী চ-অ ব-ম রা চৌ-স রা চৌ-আ স-শ্যা দা- মৃ গ -র দে-র মি-প্র রা-স হা-অনু মুখো -জু ঘো-রা চ (না দেখিয়া র্যাণ্ডমলি বলিলাম ) স্ব স্ব স্থানে উপবিষ্ট এবং জাজ্জ্বল্য ম্যান ।ঋতবীণা একধাপ ধপাধপ এগাইলাম,এক্ষণে কিছু বলিতেছিনা,সময়ে বলিবো। বাকি পার্টগুলি ক্রমশো পড়িবো। উত্তম লাগিলো 'অংশুমানের ইণ্টারভিউ' ! রসালো এবং আলোয় ভর পুর দিয়েছেন মৃ গ !এই ইণ্টারভিউ আমাকে কাঁদাইয়াছে ...
অকথ্য বাজারের বাহিরেও যে অনবদ্য সমাগম ইহা প্রথম চুম্বনের ন্যায় নাতিশীতোষ্ণ ঐশ্বরিক ! আমরি বাংলার এই ফ্লেক্সিবিলিটির প্রচেষ্টায় প্রবাসী হিসাবে গর্বোবোধ করিয়া থাকি,সিনিয়র নওজওয়ানদের অক্লান্ত পরিশ্রম -নিষ্ঠা এবং একতা শুধু মুগ্ধ বা ইনিস্পায়ার্ড ই করে না স্বপ্নিল কারিকুলামে দুলাইয়া দিয়া আবেগুদবেলিতোও করে ! আপাত কালচারের নামে অ্যান-অ্যারোবিক গৃহবন্দী বাংলা কে মূলধন করিয়া যে সেন্সিটিভ বেশ্যাপনা শুরু করিয়াছিল মার্কেট প্রজাতির সদলবল,তাহাদের বল দ্রুত ফাটিয়া যাইবে এই আশা করা যায় !
'বাক' এর ইউনিটি আমার এবং আমার মত অতিতরুণ হনুদের পক্ষে স্বাস্থ্যকর -কারণ 'বাক' অতিবৃহদ ভরবেগ লইয়া সামঞ্জস্যের সহিত গতিশীল -এই গতিশীলতাই অক্সিজেন তথা অ্যারোবিক স্বাদুতার মূল কারণ । যুগ যুগ জিও 'বাক' ...
N.B : I prefer to say it 'WAK' ,in your face \m/
Besh kichhu kobitay e-space er gathonik nana pramad paramad ke jebhabe byabohar kora hoyechhe ta interesting laglo...kabita shada kagojer baire beriye cholechhe jeno kromosho...lekhar sharire computer nana notun form toiri korchhe...koruk...
ReplyDeleteBaak puro porlam...valo laglo.shyamalkanti Dasher 'khargosh'
ReplyDeleteasadharan.
Baaker jonyo suvechha roilo.
Taniya chakraborty
khub bhalo sankalan hoyechhe Anupam. Tammoy datta theke Angshuman, Samir roy choudhury theke Sabyasachi Haj, onyodike gadyer jagat, gunabanto sristir asadharan shibir. tomar lekhatao khub interesting hoyechhhe.Tabu shesher duto line nie aaro bhabnachhinta kara jete paare. Ebang Bagho,jjust assadharan
ReplyDeleteদাদা , শেষ দুটি লাইন বাদ দিলে প্রথম লাইনটিও বাদ দিতে হত । 'আমি' ... এই ব্যাপারটাকে বাদ দিলে ... আমার ইচ্ছের দাম দিতে পারতাম না । 'আমি'-র প্রতি মায়া ... বাহুল্যের বিনিময়েও তাকে আমি বাদ দিতে পারি না । 'আরে' শব্দটাকেপ্ রথম ভার্সনে ছোটোই রেখেছিলাম । দ্বিতীয় ভার্সনে ওটা নাছোড়বান্দার মতো বড়ো হতে চাইল । কোনো যুক্তিও দেখাল না । আমিও অন্ধ ধৃতরাষ্ট্রের মতো মেনে নিলাম ওর আবদার ।
Deleteআজকাল কবিতা পড়ি, তারপর চিন্তাটা কোথায় গিয়ে যে দাঁড়ায়, ভাবতে বসে মনে হয় সম্ভবত বয়সের জন্য ঘটছে । শ্যামলকান্তি দাশের কবিতাগুলো পড়লুম। তারপর ওই কবিতাগুলো নিয়ে গেল লিদাভি'র মোনালিসা পেইনটিঙটায় । লুভরেতে রেলিঙে ঘেরা ওই ছোটো ছবিটা দূর থেকে দেখতে দর্শকদের গোঁতাগুঁতি করতে হয় । মোনালিসা হাসছেন ওই দর্শকদের দিকে তাকিয়ে । মোনালিসা একই সঙ্গে দুটি জায়গায় দাঁড়িয়ে আছেন ; তাঁর বাঁ-দিকের পটভূমি আর ডানদিকের পটভূমি ভিন্ন , দর্শকরা সেই দিকে তাকাতে ভুলে যান ।
ReplyDeleteএকইভাবে অতনুর সুইসাইড নোট পড়তে বসে মনে পড়ল একটি ঘটনা । যে বউটিকে গায়ে কেরোসিন ঢেলে খুন করার চেষ্টা হয়েছিল তার ডায়িং ডিক্লারেশান ছিল কন্নড় ভাষায় আর যিনি তা রেকর্ড করেছিলেন সেই পুলিস অফিসার কন্নড়ভাষা জানতেন না ।
Chakmaki! Darun Malay Da...
Deleteবাক্ এর সকলকে শারদীয়ার অনেক অনেক শুভেচ্ছা আর ভালবাসা...সব মিলেয়ে বাক্ আরো আরো সুন্দর একটা কাগজ হয়ে উঠুক এই আশাটাই সব সময় থাকুক।আলাপচারিতা খুব উপভোগ্য।সব্য শমীকের বইটার নিজের মতো করে ভাল পাঠপ্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।আমার বন্ধুদের কথা আলাদা করে কিছু বলব না।যা বলি আমরা একান্তেই বলি।এমাসের প্রিয় কবি মানুষটিকে আমার অনেক অনেক ভালবাসা।শ্যামলদা আর প্রবীরদা তুখোর।নীলাব্জও।আর নিজের কবিতা নিয়ে অগ্রজ কবি মলয়দার মতামতে আমি নিশ্চিন্ত হলাম...তা হলে হয়তো কবিতায় আছি।কালকেও দুলাইন লিখতে পারব।মলয়দা আপনার মতামত শিরোধার্য।
Deleteপ্রিয় নীলাব্জ,
ReplyDeleteনা আগে, প্রিয় অনুপম,
নীলাব্জ, ফাঁকিবাজি ও পলায়ন বাদের গদ্য বিনয় ফিনয়ের সঙ্গে বিশেষ অবিশেষ সবিশেষ লিখে থাকে।
আমি উৎসাহী পাঠক, খুঁজে পেতে পড়ি।
হ্যাঁ, নীলাব্জ, আমার কখনো মনে হয় নি জীবন ও কবিতা ৯০ ডিগ্রি-র কৌণিক অন্তরালে উল্লম্ব পড়ে আছে। বরং, কৌণিক প্রসঙ্গে বলা যায়, কারোর কাছে এই দুটো সাপ্লিমেন্টারী বা কমপ্লিমেন্টারী, কোন কোয়াড্রেন্ট-এ থেকে যাবে, তাকে নিজেকেই ঠিক করে নিতে হবে।
আমার কাছে জীবন ও কবিতা পারম্পরিক ও পারস্পরিক প্রতিস্থাপনযোগ্য।
যাদবপুর ফেরত তুই কবিতার মত ‘অতি-কুটীর শিল্পে’ সাইন আর কস কম্পোনেন্ট ব্যাবহার করেছিস, ভেক্টর রেসলিউশান ড্র করার কথা বলেছিস, ভাল লাগল।
আমি লিখেছিলাম কবিতা প্রান্তিক ও ক্ষয়িষ্ণু শিল্প। তুই কুটীরশিল্প লিখলি। মনে হয়, কবিতা কুটীরশিল্প?
জলভাত ইন্টারনেট আর পিডিএফ ফাইলের যুগে কবিতা কুটীরশিল্প, হাসালি। প্রতিদিন লক্ষ্য কোটি কবিতা উড়ে যাচ্ছে, মহাদেশ থেকে মহাদেশে। অ্যাপ্রুভাল নিয়ে আসছে আর যাচ্ছে। হাজারো ছাপা হচ্ছে সাইবার পাতায় পাতায়। ট্যাগ করা হচ্ছে, লাইকানো হচ্ছে, ‘লাইনেই আছি বাবা’, এ নিয়ে বিনয়ী গদ্যও লেখা হচ্ছে।
আমাদের শুরুয়াতে এসব ছিল না। ছিল মধ্য রাত্রে খড়্গপুরের কড়া নাড়া। ছিল জামশেদপুর ফেরত তাপসের কবিতা বিশ্বাসে আঘাত পাওয়া। এসব এলো নিয়ে আমাদের mellow ছিল। আমার কলকাতায় পাওয়া প্রথম বৈদেশিক ফোনটি ছিল সিনসিন্যাটি, ওহিও থেকে। আমরা কী একটা যুগ্ম ভাবে করার কথা দীর্ঘ সময় ধরে আলোচনা করেছিলাম। এই সেই নব্বই দশকের কালখন্ড। বাংলা কবিতা parallel আর diverging হয়ে উঠছিল। আমরা the unbeaten path-টাকেই ধরেছিলাম। রবার্ট ফ্রস্ট লিখেছিলেন
...and that has made all the difference...
আর এখন, এখন তো তৈরি ‘ভাষা’, ‘নির্মাণ’, ‘সংকেত’ এমন কি ‘রহস্যময়তা’-ও!
twisting twisting practised hands…
তাই সিনক্রোনাইজড হেঁচকি তোলার কথা তুই ভাবতে ও লিখতে পারিস।
আমি শুধু সন্দেহ জ্ঞাপন করতে পারি। আর এখন বড় ঘাটে নৌকো বাঁধা নয়, জেট আর জেটল্যাগ দুটোই ফেলে আসতে হবে রানওয়ে...
আহা! সুবর্ণরেখা। বাকীটা তো পুরোটাই হারিকিরি আর হারিকিরির ইতিহাস।
আর হ্যাঁ, তোর বিভাগীয় সম্পাদনায় কবি পরিচিতি প্রসঙ্গে বলি কৌরবের স্বর্ণযুগ পড়।
http://shankarlahiri.blogspot.in/2012/06/blog-post_11.html
http://nayadashak.wordpress.com/ - আড্ডা আড্ডি।
...অন্ধকারে অর্ধসত্য সকলকে জানিয়ে দেবার
নিয়ম এখন আছে; তারপর একা অন্ধকারে
বাকি সত্য আঁচ ক’রে নেওয়ার রেওয়াজ
র’য়ে গেছে; ...
সহস্রবার ফ্ল্যাশ করেও জীবনানন্দকে কমোডে ফেলা গেল না...
যে সিনিয়র কবিকে উদ্ধৃত করে শেষ করেছিস, তার কবিতা বিষয়ক গদ্য নিশ্চিত তোর পড়া আছে। আন্তর্জাতিক বরেণ্য কবিদের গদ্য রচনা না হয় ছেড়েই দিলাম! ছানমিনে কবিতাই হয় না তায় গদ্য।
আরও ভাল লেখ, তবে আধটা একটা কোয়াড্রেন্ট জুড়ে নয়। ফোর কোয়াড্রেন্টস।
রাজর্ষি চট্টোপাধ্যায়।
eto "j"-falaa kyano?
Delete--- Nilabja
এই না হলে তুই...
Deleteপ্রেসে বসেও প্রুফ কারেক্ট করার সময় তোকে বানান জিজ্ঞাসা করতাম।
মুদ্রণপ্রমাদগুলো হলঃ
লক্ষ, ফ্লাশ
আর হারাকিরি আর ছানবিন স্লিপ অফ ফিঙ্গার...
রাজর্ষি
sei... dhanyabaad ...samasta glaani o bismritir opaar theke dhanyabaad...
Deleteaamaar 3.5 shabder comment-Ti porhe tumi abaak hoye phone korle ekhono ki abaleelaay 21 minute keTe jaay... eto kathaa ki aar likhbo?
--- Nilabja
রাজর্ষিদা ,
Deleteবারীন ঘোষালকে কৌরবের প্রতিষ্ঠাতা বলে আমরা কোনো 'ঐতিহাসিক ভুল' যদি করেও থাকি আমি এবং নীলাব্জ সেই দায় নিতে বাধ্য থাকলাম ।
একটা বিষয় হল , আমরা যারা শূন্যের কবি , আমরা বারীন এবং কৌরবকে আলাদা ভাবতে পারি না হয়তো । গত ১০ বছরে যখনই কৌরবের দিকে হাত বাড়িয়েছি বারীনদাকে পেয়েছি । দেখেছি উনি আমাদের জন্য প্রস্তুত । আর পেয়েছি আর্যনীলদাকে । আর্যনীল মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে আমার যত মেল বিনিময় হয়েছে , আর কারো সাথে হয়নি । কবিতা নিয়ে অত কথা আর কারো সাথে বলিনি আন্তর্জালে ।
যখন কেউ 'বারীন' শব্দটি উচ্চারণ করে , আমার মনে পড়ে যায় 'কৌরব' । বাকি সবকিছু তারপর । বারীনের যেকোনো কাব্যগ্রন্থও ... তারপর । কেউ যখন 'আর্যনীল' শব্দটি উচ্চারণ করে , আমার মনে পড়ে যায় 'কৌরব' । তারপর 'হাওয়ামোরগের মন' । তারপর সিনসিনাটি । তারপর বাকি সবকিছু । এই নামগুলো আমার কাছে কৌরব । আমাদের কাছেও হয়ত , নীলাব্জ ?
কমল চক্রবর্তী ... কৌরব । কার সাধ্য 'পান্ডব' শব্দটি উচ্চারণ করে ? জিভ ছিঁড়ে নেওয়া হবে । আমিই নেব হয়ত ।
আর ... 'কৌরব কাল্ট' ... সেটা কী সে বিষয়ে আমার ধারনা আবছা । যাঁরা কৌরব , তাঁদের যাপন একজনের সাথে কি অভিন্ন ? আমার তো মনে হয়না ।
কিন্তু শংকর লাহিড়ী নামটি উচ্চারিত হলে মনে পড়ে যায় 'মুখার্জি কুসুম' ,'শরিরী কবিতা' ... কী অসামান্য সব কাজ !! এই সব কাজ উনি করেছেন । আমাদের জন্য । ভাবীকালের জন্য । আমি বুঁদ হয়ে থেকেছি ওঁর কবিতায় । তারপর মনে রাখি ঃ এই সব কাজ উনি করেছেন 'কৌরব'-এর পাতায় , 'কৌরব'-এর প্রকাশনায় । উনি অন্যতম 'কৌরব' ।
পার্থক্য এটাই । হাত বাড়ালেই পাওয়া । গড়ে ওঠার পিছনে অবদান । সেটা আমার জীবনে , হয়ত নীলাব্জর জীবনেও বারীনের আছে , আর্যনীলের আছে । শংকরদার নেই ।
তবে 'কৌরব'-এর ইতিহাস একটা পত্রিকা হিসেবে তার নিজের জায়গায় থাকবে । বারীন যদি 'কৌরব'-এর সূচনালগ্নে না থাকেন , আমরা ভুল করেছি । এ বিষয়ে কেউ আলোকপাত করলে উপকৃত হব । শংকরদা তাঁর ব্লগে যা বলার বলেছেন , আর কেউ কি নেই ? আমি আমার প্রজন্মের হয়ে প্রশ্নটা করলাম নাহয় ।
বারীন ঘোষাল কি আদি এবং অকৃত্রিম কৌরব নন ?
আরেকটা কথা , কোনো রকম উত্তেজিত মন্তব্য যদি আসে , আরো পক্ষে বেদনাদায়ক , অপমানজনক এবং আক্রমনাত্মক মন্তব্য যদি আসে ... আমি ডিলিট করে দেব । সেই মন্তব্য যার কাছ থেকেই আসুক না কেন ... সেটার জন্য ভুল বুঝবেন না । বাকে কোনোরকম মশলার প্রয়োজন নেই আমাদের । বাককে গসিপের বা কেচ্ছার আশ্রয় যেদিন নিতে হবে , আমরা তাকে বন্ধ করে দেব ।ঙ্গাবার বলছি , সেই মন্তব্য প্রকাশ পাবে না । এবং আগামী ৭২ ঘন্টা বাকের মন্তব্য মনিটর করা হচ্ছে । আমার ছাড়পত্র পেলে তবে প্রকাশ পাবে ।
Deleteরাজর্ষির 'কুটির শিল্প' শব্দটা পড়ে , আমার যেমন হয় আরকি, কিছুদিন আগে টিভিতে 'ভিকি ডোনর' ফিল্মটায় নায়িকার প্রশ্নের উত্তরে নায়ক বলেছিল সে 'হ্যান্ডিক্র্যাফ্ট' করে । কুটির শিল্পই তো হ্যান্ডিক্র্যাফ্ট ! এই ফিল্মের হ্যান্ডিক্র্যাফ্ট ব্যাপারটার বাংলা প্রতিশব্দ কী হবে ?
ReplyDeleteরাজর্ষি, তোমার উপন্যাস পড়ে চলেছি । তোমার নামের কথায় মনে পড়ল দাদার এক বন্ধু, বড়দির বাড়ির দালানে রবীন্দ্রনাথের রচনাটার নাট্যাভিনয় করতে গিয়ে ইলেকট্রক শক খেয়েছিলেন । মেইন সুইচটা এতো ওপরে ছিল যে আমাদের কারোর হাত পৌঁছোচ্ছিল না ; তারপর দৌড়ে একটা চেয়ার যোগাড় করে আনতে হল । ততক্ষণে নিরঞ্জনদা অজ্ঞান ।
khub valo hayeche ebare kaj, r anekta para hachhe na basttatai,tabu sujog kare parchi
ReplyDeleteঅ্যাতো কথা ? এই নিয়ে ?
ReplyDeleteআরেকবার দেখে নিই, কী লেখা আছে মাসের কবির যৎসামান্য পরিচিতিতে ... “কৌরব-এর প্রতিষ্ঠাতা, বাংলা কবিতার এই ভিলেন-টিকে নিয়ে ...” এই তো? এই নিয়ে, অ্যাতো? মোবাইলবার্তা, ফোন, কমেন্ট, ... কেন? কোথায় ভুল? “প্রতিষ্ঠাতা” শব্দটির ব্যবহারে ? “প্রতিষ্ঠাতা” মানে “একমাত্র প্রতিষ্ঠাতা” বোঝা / বোঝানো হয় নাকি? “অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা” লিখলেই সব বোঝাবুঝি শুধরে যেত? হবেও বা। তবে, এখানে স্বর্ণ, তাম্র, প্রস্তর বা আদিমপ্রস্তর কোনো যুগেরই তো উল্লেখ ছিলো না!
--- নীলাব্জ
কমল চক্রবর্তী নন , বারীন ঘোষাল কৌরবের প্রতিষ্ঠাতা , এটা নীলাব্জ বলতে চায়নি । সেটা বললে ওকে সাইকো ছাড়া কিছু বলা যেত না । কমল এবং কৌরবের অভেদ বাংলা কবিতা কাচ্চাবাচ্চারাও জানেন , আমাদের তো ১০ বছরের উপর হয়ে গেল । নীলাব্জ একটা ভুল হয়ত করছে , এবং সেটায় আমি স্বয়ং সমান দোষী ... 'প্রতিষ্ঠাতা' শব্দটা একবচন , সেটা আমাদের খেয়াল ছিল না । আসলে 'শোলে' দেখতে দেখতে খেয়াল থাকে না , জয় না ভিরু ... কে প্রথম গানটা ধরল ঃ ইয়ে দোস্তি হাম নেহি তোড়েঙ্গে ...
Deleteকে যেন শুরু করেছিল গানটা ... কিশোর ... মান্না ...
বাকিটা ঐতিহাসিকদের হাতে ছেড়ে দেওয়া যাক ।
ধন্যবাদ অনুপমকে ভুলকে ভুল হিসাবে স্বীকার করে নেবার জন্য।কমলদা বাক্ দেখলে নিশ্চয়ই ভীষণ খুশী হোতেন।বাংলা কবিতায় আমার দেখা গত ২৫বছর ধরে বারীনদা নিজের উপস্থিতি চিঠি কথা কবিতা গদ্য বন্ধুত্ব আর ভালবাসা দিয়ে আমাদের যা দিয়েছেন তাতে ওই নামটুকুই যথেষ্ট।যা আজ সদ্য লিখতে আসা তরুণ তরুণীর কাছে মিথ হয়ে গেছে।কবিতার জন্য বারীন ঘোষাল নামটার সাথে আর কিছুর দরকার পড়েনা।হাত বাড়ালেই বারীনদা ...আরেকজন যদি কেউ হয়ে উঠতে পারতো তাহলে তো আখেরে লাভবান হোতাম আমরাই...এই বাংলা কবিতাই।আসুন আমরা সেই আশাই করি...আরও অনেক নতুন কবি অসামান্য কবিতা লিখতে আসছেন সেই হাত ধরে।বাংলা কবিতার পরম্পরাকে ভালবেসে ইতিহাসকে ভালবেসে...নিজেকে ভালবেসে।
ReplyDeleteSameer dar kobita besh laglo... Dwitiyo ongsho ta bar bar poRlam , slesh er tikhno aghat , chomotkar!!
ReplyDeleteAr bakrudhho holam Aryanil dar lekha poRe , sotti ebhabe dakha sarthok , kolpona o shoder gobhirotay bastober dakha dube ache...
আর্যনীলদার লেখা তো এই পোস্টে নেই সব্য !
ReplyDeleteOh ho num ta bhul bole falay ami dukhhito , ami shankar dar lekhar katha bolchilam.:-)
Deletebaak er e ekta akebare normal issue... flat... ekta digonto nirdharito issue... ami amar age porjonto comment gulokeo issue r ongsho hisebei dekchi... asa kori anupam o, nahole oi comment editing er prsongo ta othato na anupam asa kori... se jai hok... ekta khub boro dhakka... indra dar lekha ta bhalo laglo na!!! bhaba jay... alik da'r suicide note name series er kobita gulo age lekha onek...sombhoboto amar sona, alik dar nijer golatei... dhiman da to bhalo borabor e... jubin ghosh... boddo bhari... bhison... kobita ta theke kobitar sobdo gulo bhari... ektu socheton hote pare o... mriganko sekhar gangopadhyay... bhalo laglo lekha... kintu... oi kintu o ache ekta... kothay seta thik bolte parbona...mad hoye gelam na ar ki... anjan ke buro bhabte amar o bhalo lagena... rajorshi dar lekhata hebby just hebby... prabir da onekangse amar kobita suru... onr bari shayamolchaya tei amar kobita bere utheche... prabir da akhono sei eki rokom shanito... rangit amader priyo rangit... bhalo likheche ekhane... sabyasachi hazra... sodyo alap holo er sathe... ekhankar kobita gulo bhalo laglo, besh besh besh bhalo laglo... tobe sotti puro magazine e mad hoye gelam... shankar lahiri pore.... abar o... ei ekta lok... chupchap thekechen... chirokal... sottor ashi nobboi par kore ajo jini bhobishotyer lekhata lekhen... hats off...
ReplyDeleterajarshi dar montbyo ta otyonto prasongik... bhalobasa... ar ondho bhalobasa... duto byapar to alada... bhalobasbo thik... kintu ondho bhabe ki??? eta ekta prosno bote... dil ki sune ya dimag ka... puro baak er ar ekta boro paona rajorshi dar comment er pore dewa duto link... shankar lahirir link ta ami agei dekhechilam... mugdho holam... http://nayadashak.wordpress.com/ - আড্ডা আড্ডি ei link er alochona pore... nabendu... rajorshi da ar shankar lahiri mile je jaygatar kotha bolchen ta amar mone hoy ei kalkhonde dnarie kobita lekha protyekti manusher pore dekha uchit...
ar anupam... ektu adhtu bitorko kharap noy asa kori... seta moslao noy... ota alochonar jayga ba notun dik khule day... bole amar dharona... hna galagal dewa ba byaktigoto akromon kora ta kharap (ja er ager issue te hoyechilo)... kintu ideological bitorko amar mone hoy otyonto healthy ekta byapar...
shankar lahirir ekti kotha amar hebby bhalo legeche... share korlam...
সাহিত্যচর্চায় আমার ব্যক্তিগত মডেল : দেখো-৪০, ভাবো-৩০, পড়ো-২০, লেখো-৬, প্রকাশ করো-৪
ha ha ha ha
Somtirtha
Your comment will be visible after approval.
ReplyDeletethis is very bad... very very very bad... somtirtha
প্রভাত চৌধুরীর কবিতা নিয়ে কিছু বলো সোমতীর্থ । শ্যামলকান্তি দাশ ... বারীন ঘোষাল ... এঁদের নিয়ে কিছুই তো বললে না !
ReplyDeleteইন্দ্রর কোন লেখা ভাল লাগল না ? কবিতা না ধারাবাহিক ? কবিতা ভালো না লেগে থাকলে লাগল না কেন ? আমার তো দারুন লেগেছে ।
এসো । আরো কথা হোক ।
ender nie ar ki bolbo bolo??? enra to atodin dhore likchen... ato loke ato kotha bolechen ender somporke... tumi jnader naam korecho tnader lekah porei to bor hoyechi... tai tnader proti amar alada durbolota ache... shankar lahirir kotha alada kore ullekh korlam karon ami shankar lahiri ke abishkar korte suru korechi soddyo... ei bochor khanek hobe... ami tader somporkei bollam... jader amar valo legeche... even tomar kobita nieo ami boltei partam kintu bolini tar karon tomar kobita nie tomar oi boktobyo ta...
Deleteদাদা , শেষ দুটি লাইন বাদ দিলে প্রথম লাইনটিও বাদ দিতে হত । 'আমি' ... এই ব্যাপারটাকে বাদ দিলে ... আমার ইচ্ছের দাম দিতে পারতাম না
amar mone holo tobe ki ei kobitatir gontbyo tumi age theke jene nie likhecho? tahole amar apotti ache ritimoto... ar jodi tumi sei kaj ta pore pathok hisebe pore nie koro... tahole keno erokom bhabe bhacho... ranjan da bhabtei paren... uni relate korchen tomar kobitar sateh sekhane dnarie onar mone holo... amar o goto issue te mone hoeychilo sei ulkar kobitatite... amanda dul porlei parto... kintu ta bole tumi setake defend korbe tomar oi line ba sobdo lekhar pechoen ki jukti ache ta bole??? eat ami mante parini...
indra dar dharabahik to darun e... ager bar e bolechi... even okhankar ekta choto ongsho natun kabita r cinema issue te prokash o hoyeche... ota to osamanyo... ami ekhankar kobitar kotha bolechi... ekhane indra dar lekha tar sudhu format tai change hoyeche bole amar mone hoyeche... tar sorir ba atma bindumatro change hoyni... poshak ta change hoyeche sudhu... eta ami mante parini...
arkar ei 'godyo' ta amar sotti bolchi bhalo lageni (jodi etake arka godyo hisebe claim kore)... na hole jodi etaek sudhu lekha hisebe dekhi... eta ekta osmanyo byapar... theoretically... osamanyo... arakr ej jaygata amake mugdho koreche borabor... odvut misel ghotay o theory ar art e... chumu.
hna bolte bhule gechi tanmaoy duttar bibhag tar kotha... ota darun... tbe aro kichu jodi jogar kora jay tanmoy dutta r toahole tumi ei byapartar ekta part 2 o korte paro... aro kichu kobita die...
shamik da ke ami sei aki byapar choto r theke chini... prothom thekei ekgnue jedi cheler moto o ar sudip mondol nijer lekhata likhe gyache... karo kotha na sune towakka na kore... tai anjan ador somporke amar valo lagata sompurno onyorokom...
love
Somtirtha
আরে , এটা তো আমি খুব স্বাস্থকর অভ্যাস মনে করি সোমতীর্থ , যে একজন কবি নিজের কবিতাকে ডিফেন্ড করবে । in fact আমি মনে করি এটা কবিতা লেখার অধিকারের অন্তর্গত । অনেকে এটা সমর্থন করেন না । যেমন আমার বন্ধু ইন্দ্রনীল করে না । কিন্তু অনেকেই করেন । যেমন ... স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ । Preface to Lyrical Ballads , biographia Literaria , Essay on Dramatic Poesy ... এই সব লেখা হয়েছিল কবিদের কৈফিয়ত হিসেবে ।
Deleteআমি চিরকাল নিজের কবিতা নিয়ে তর্কে আগ্রহী থেকে যাব বলেই মনে হয় । এই ব্যাপারে আমার কোনো বিনয়-ফিনয় নেই । সিনিয়রদের সঙ্গে আগ্রহটা বরং বেশি ।
অনুপম,
Deleteকাল রাতে আলোচনাগুলো পড়লাম। তোমার সাথে অল্প কিছু কথাও হলো চ্যাটে। তারপর ভাগলপুর বেরিয়ে এলাম।
সাম্প্রতিককালে বৈখরীতে আসা একটি লিখিত মতামত ও তার পরিপ্রেক্ষিতে সম্পাদকের উত্তর ঘিরে 'পাঠকের এক্তিয়ার' বিষয়ে প্রশ্ন উঠেছিলো। তখন থেকেই সে' ভাবনা তার হরেকরকম স্পিন আমার মাথার মধ্যে চালাতে থাকে; বুঝতে পারি একটা গদ্যের পরিসর তৈরি হচ্ছে। তাই কাল যখন সোমকে লেখা তোমার কমেন্টটা পড়ি, "এটা তো আমি খুব স্বাস্থ্যকর অভ্যাস মনে করি সোমতীর্থ, যে একজন কবি নিজের কবিতাকে ডিফেন্ড করবে। In fact আমি মনে করি এটা কবিতা লেখার অধিকারের অন্তর্গত। অনেকে এটা সমর্থন করেন না। যেমন আমার বন্ধু ইন্দ্রনীল করে না। কিন্তু অনেকেই করেন। যেমন ... স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ। Preface to Lyrical Ballads , biographia Literaria , Essay on Dramatic Poesy ... এই সব লেখা হয়েছিল কবিদের কৈফিয়ত হিসেবে।"-- মাথার মধ্যে ভাবনাগুলো বেরনোর জন্য একে অন্যের সাথে ধাক্কাধাক্কি আরম্ভ করে। তোমাকে যৌথ গদ্যের কথাটা বলি। সারারাত ট্রেনে শুয়ে শুয়ে, সে' গদ্যের প্রাথমিক খসড়া হিসেবে নানা দাগ কাটতে থাকি মনে। সকাল হতেই এই কমেন্ট।
আমাদের ব্যক্তিগত সমর্থন অসমর্থনের বাইরে, সাহিত্যের দুনিয়ায় দীর্ঘদিন ধরেই এ' দুটো approach-এর মধ্যে (পাঠক যা খুশি মত রাখবেন, লেখকের উত্তর দেওয়া ঠিক কি বেঠিক, এ' নিয়ে) সংঘাত দেখা গেছে। ব্যক্তিগতভাবে, অনেক সময়ই পাঠক কোনও মত রাখলে তাকে 'খণ্ডন' করার তাগিদ আমার মধ্যে তৈরি হয় না। আবার অনেক সময় প্রশ্ন তৈরি হয়, অনেক সময় প্রতিবাদও... ক্ষেত্রগুলো আলাদা।
তবে আমাদের সমাজে সুস্থ তর্ক-বিতর্কের পরিসর খুবই কম থাকে ব'লে, সচরাচর এড়িয়ে যাই। ভয় হয় তর্কের আসর, পলক ফেলতেই যুদ্ধক্ষেত্র না হয়ে ওঠে। আমরা সবাই এত বেশি জানি, যে আর কারও মতামত শোনার মতো ধৈর্য আমাদের থাকে না। ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় যতটুকু বা হয়, ইন্টারনেটে তো আরও হয় না। আমাদের দৃষ্টিতে সামনের মানুষটার সবকিছুই হয় attack নয় defence... যাই হোক, এ' প্রসঙ্গ থাক। আমি মনে করি, যাঁরা বলেন পাঠকের এক্তিয়ার অসীম; তাঁরা যে শুধুমাত্র আর্টের ইতিহাস সম্পর্কে অজ্ঞান তাই নয়, অঙ্ক বিষয়েও অজ্ঞ। কিন্তু এ' প্রসঙ্গও আপাতত থাক। বরং সেই গদ্যের খসড়াটা শুরু করি। নাম দেওয়া যাক, [contd...]
পাঠকের এক্তিয়ার
Deleteপাঠক যখন লেখা প'ড়ে তাঁর মতামত জানান, মোটামুটিভাবে তার তিনটে প্রকার থাকে।
১. তিনি তাঁর ভালো/খারাপ লাগা জানান। সেই লেখাটি প'ড়ে যে অনুভূতি তিনি পেয়েছেন, তা নিয়ে কথা বলেন। এই লেভেলে, সচরাচর লেখক হিসাবে আমার কোনও অংশগ্রহণের তাগিদ থাকে না। আমি শুনি, পাঠকের ভালো/খারাপ লাগা আমাকে নিরীক্ষায় সাহায্য করে। কখনও কখনও এরকম হয় যে ধরো, আমি expect করেছি, কোনও নির্দিষ্ট পাঠক কোনও একটি বিশেষ লেখাকে খারাপ বলবেন... হলো উল্টোটা... তিনি তারিফ করলেন, বা ভালো বলবেন expect করলাম... বললেন মন্দ, শুধুমাত্র সেসব ক্ষেত্রেই বড়জোর জানতে ইচ্ছা করে কেন তাঁর ওই reaction...
২. দ্বিতীয় প্রকারে পাঠক শুধু ভালো/খারাপ এই মন্তব্যেই থেমে থাকেন না। তিনি কারণ দেখান। বিশ্লেষণ করেন। টেকনিক ও ভাব নিয়ে কথা বলেন। প্রশ্ন তোলেন। এই পর্যায়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই লেখকের মনেও নানা প্রশ্ন তৈরি হয়। এটা নিরীক্ষার সবচেয়ে ভালো পর্যায়। লেখক পাঠক একে অন্যের সাথে বিষয়গুলো নিয়ে সুস্থভাবে আলোচনা করলে, দু' পক্ষই উপকার পায়... বিশেষ ক'রে লেখক। কিন্তু ওই যে একটু আগে বলছিলাম, সুস্থ আলাপ-আলোচনার পরিসরের অভাব, সেটাই...
৩. এবার পাঠক আরও এক স্টেপ এগোন। তিনি আর প্রশ্নে থেমে থাকেন না। যে কারণগুলো তিনি মনে করছেন, তা প্রশ্নোত্তরের পর্যায় পেরিয়ে তাঁর বিশ্বাস হয়ে দাঁড়ায়। সেই বিশ্বাসের ওপর ভর ক'রে তিনি লেখককে সাজেশন দিতে আরম্ভ করেন, "এটা তো এরকম করলে ভালো হতো"... "এই কাজটা ঠিক হয়নি"... (কখনও বা প্রশ্নের ছলে) "এটা কি এভাবে করা যেতো না?"... ইত্যাদি। এইখানে এসে পাঠক তাঁর এক্তিয়ারের বাইরে বের হন। পাঠকের এক্তিয়ার লেখা প'ড়ে তাকে গ্রহণ করা না করায় সীমাবদ্ধ। লেখককে এটা সাজেস্ট করা কী করলে লেখা আরও উন্নত হতে পারে পাঠকের এক্তিয়ারে পড়ে না... বিশেষত যখন লেখক তাঁর থেকে সেটা জানতে চাননি।
এত অবধি প'ড়ে একটা ভুল বোঝা জন্ম নিতে পারে। এটা ভুললে চলবে কেন, যে ছোটর থেকে লেখা পড়ার পর সিনিয়র/বন্ধু বা জুনিয়ার লেখকেরা যে সাজেশন দিয়েছেন, তার অনেককিছুই আমরা মেনেছি এবং উপকৃতই হয়েছি। শুধু লেখা নয়, জীবনের ক্ষেত্রেও একই কথা। ঠিক। আমিও কোনও নির্দেশ জারি বা বিদ্রোহ করছি না, যে পাঠকের সাজেশন দেওয়া বন্ধ হোক। শুধু বলছি, কোনও পাঠক যখন সেটা করেন (বিশেষত লেখকের বিনা অনুমতিতে) তিনি পাঠক-অধিকারের সীমা ছেড়ে বেরিয়ে আসেন। লেখক তাঁর মতামত অগ্রাহ্য মনে করলে লেখকের অধিকার আছে বৈকি মেধা দিয়ে তাঁকে আক্রমণ করার।
একটা লেখা লিখেছিলাম একবার... ছাপাখানার গলি পত্রিকায়... দেবার এক কবিতা নিয়ে। পরিকল্পনাটা এরকম ছিলো, কবিতাটা যেন আমারই লেখা... অনেকদিন বাদে পড়তে গিয়ে কোনখানটা আমার ভালো লাগছে, কোনখানটা খারাপ এবং কেন। কোনও কিছুর বদলে অন্য কী করা যেত এসব সাজেশন ছিলো না। তবু আমার মনে হয়েছিলো, এটাতে কবিকে অসম্মান করা হয়। দেবা আমার খুব ঘনিষ্ঠ ব'লে কাজটা করার হয়তো সাহস পেয়েছিলাম, কিন্তু ছাপানোর আগে পুরো লেখাটা ওকে পড়িয়ে ওর অনুমতি নিয়েছিলাম।
তো এই হলো মোটামুটি। এর সাথে সাথে আরেকটা বিষয় নিয়ে ভাবা যেতে পারে, তা হলো পাঠকের দায়িত্ব। কিন্তু ভাবছি, কী হবে এসব লিখে? এমনিতেই অনেকটা লিখলাম। আমাদের সমাজে আমরা অন্যের শব্দ সম্পর্কে যতটা সচেতন নিজের শব্দ-ব্যবহার নিয়ে তার এক শতাংশও সচেতনতা যদি অধিকাংশ মানুষের মধ্যে থাকতো, পারস্পরিক সম্মানবোধ থাকতো, তাহলে তর্ক আলাপ আলোচনা এত সহজে কবরস্থান হয়ে উঠতো না। থাক। বরং একটা মজার গল্প দিয়ে শেষ করি। এক তরুণ লুকিয়ে লুকিয়ে প্রেমপত্র লিখছিলো। প্রেমিকাকে সে যে কতখানি ভালোবাসে, সেটা বোঝাতে এ'রকম, "তোমার বাবাকে আমি অনেক অনেক ভালোবাসি... তোমার মা অনেক অনেক অনেক... তোমাদের টমিকেও অনেক অনেক অনেক অনেক...।" তার বাবা পিছনে দাঁড়িয়ে চুপিসারে অনেকক্ষণ এই কাণ্ড দেখছিলো। শেষে আর থাকতে না পেরে ধাক্কা মেরে বলে, "ওরে বাচ্চু রে, এ'ভাবে যে একদিন সব 'অনেক' শেষ হয়ে যাবে, কিন্তু 'ভালোবাসা' শুরু হবে না।"
মূল আলোচনাটা নিয়ে মেতে, একটা বিষয় উল্লেখ করতে ভুলে গেছিলাম। যেহেতু সোমের পোস্টের থেকে এই পোস্টটা শুরু হয়েছিলো, ফলে ব'লে রাখা ভালো, ওর মন্তব্যের থেকে কোনওভাবেই এই প্রসঙ্গ আসেনি। আমার কবিতা প'ড়ে ওর মতামত খুব স্পষ্টভাবে জানানো, আমার ভালো লেগেছে। কিছু প্রশ্ন আছে, সেটা কখনও দেখা হলে বা মেইলে কথাবার্তায় হবে।
Deleteআরেকটা কথা । গন্তব্য জেনে হাঁটা এবং গন্তব্য না জেনে হাঁটার মধ্যে কোনো ফারাক শেষ অবধি থাকে কি ? পথের শেষে কী আছে তা জেনে হাঁটা কি যায় ? তুমি একটা মন্দিরে বা মসজিদে পৌঁছনর জন্য হাঁটা শুরু করতে পারো , কিন্তু সেখানে পৌঁছতে পারো না । যে মন্দিরে বা মসজিদে তুমি পৌঁছতে চেয়েছিলে , সেটা নেই । সেটা থাকতে পারে না । শুধু হাঁটাটাই আছে । থেকে যাচ্ছে । আছে একটা অন্য মন্দির । হাজার বার তুমি যেতে পারো । প্রতিবার সেটা অন্য হয়ে যাবে । পথটাও বদলে যাবে ।
ReplyDeleteকাজেই ... কে আর পারে নিজের কবিতার গন্তব্য জানতে ?
যেমন ... বহতা নদীর জলে আঙ্গুল দোবালাম । চিরকালের জলের ছলে ক্ষণকালের জল আঙ্গুল ছুঁয়ে গেল ।
তন্ময় দত্ত অসাধারণ লাগল ,অনুপম । অনেক ধন্যবাদ তোমাকে । বাকে'র অন্য লেখাগুলো ভালো লাগলো না ।
ReplyDeleteকুন্তল মুখোপাধ্যায়
indra da tumi akhon amake nieo chap nebe naki??? kosto pelam mairi...
ReplyDeletejagge... asole anupam byaparta ki janoto... amar mone hoy... mone hoy na ami biswas kori... kobitar ekta sottwa che... ekta kobita lekhar por se nijei swabolombi hoey jay... amra anjan dutta jeom tar cheleke dnar korieche sohow er show neel dutt ke die korie... kobitake nie setuku korte pari... kobita ekti kobitao amaer kache ekta sontan er moto... se bhalo kichu korle jemon babar anondo hoy... thik temon e amar kobita bhalo hole amar anondo hoy... tar nijer sotwa anujayee taek nijer moto chere dewa... eita ami biswas kori... mane onekta erokom ar ki...
I ain’t lookin’ to compete with you
Beat or cheat or mistreat you
Simplify you, classify you
Deny, defy or crucify you
All I really want to do
Is, baby, be friends with you
No, and I ain’t lookin’ to fight with you
Frighten you or tighten you
Drag you down or drain you down
Chain you down or bring you down
All I really want to do
Is, baby, be friends with you
I ain’t lookin’ to block you up
Shock or knock or lock you up
Analyze you, categorize you
Finalize you or advertise you
All I really want to do
Is, baby, be friends with you
I don’t want to straight-face you
Race or chase you, track or trace you
Or disgrace you or displace you
Or define you or confine you
All I really want to do
Is, baby, be friends with you
I don’t want to meet your kin
Make you spin or do you in
Or select you or dissect you
Or inspect you or reject you
All I really want to do
Is, baby, be friends with you
I don’t want to fake you out
Take or shake or forsake you out
I ain’t lookin’ for you to feel like me
See like me or be like me
All I really want to do
Is, baby, be friends with you
bojhate parlam?
love
Somtirtha
না । তবে ডিলানের এই গানটা আমার বেশ প্রিয় ।
Deleteঅনুপম দা’র ‘বোতাম রহস্য’ অসাধারণ টু দি পাওয়ার টুয়েন্টি ফোর!!!
ReplyDeleteমানে পুরো ভিরমি খেয়ে গেছি...
এতদিন ধরে বোতাম লাগাচ্ছি, বোতাম খুলছি -- তবু রহস্যই থেকে গেল!
দূর থেকে কুর্নিশ....
শুভ্র
আজ পড়ব কাল পড়ব করে সময় খুঁজছিলাম বাকের জন্য।শেষমেশ সময় পেলাম, পড়লাম সবকটি কবিতা।বলতে হবে পুজোয় সেরা উপহার এর থেকে বেশি আর কি হতে পারে??প্রভাত চৌধুরির পাণ্ডব রোদ চশমা সব মিলিয়ে দারুণ লাগল সাথে নীলাব্জ চক্রবর্তী,অতনু বন্দ্যপাধায়,শ্যামল্কান্তি দাশ,জুবিন ঘোষ,রাজর্ষি চট্টোপাধ্যায়,সমীর রায় চৌধুরী ,মলয় রায় চৌধুরী এবং আরও যারা লিখেছেন পড়ে মনে হোল একটা প্রিন্টেড কবিতা সংকলন হলে খুব ভাল হত।হলফ করে বলতে পারি বাক প্রকাশনীর প্রথম বইটি বাজার ছেয়ে ফেলত...প্রতিটা কবিতা অসাধারণ।বাক পুজো সংখ্যা প্রকাশিত হওয়ার পরই প্রথম অনুপম মুখোপাধ্যায় এর কবিতাটি পড়েছিলাম।এবং যথারীতি বেশ লেগেছিল।তারপর লম্বা বিরতির শেষে আজ সব কবিতাগুলো সময় নিয়ে পড়ার পর খুব ভাল লাগল।ধন্যবাদ অনুপম দা এতো সুন্দর একটা সংখ্যা করার জন্য।বাকের অন্য বিভাগ গুলো পড়ে আবার মন্তব্য করব...
ReplyDeleteBaak 64 , 64 kalay purna. Sadhu ! Sadhu !
ReplyDeleteUmapada kar
onek din por bak porar sujog holo..jubin ghosh er lekha khub bhalo laglo... baki kobita pora hoini ekhono... ja ta byapar ... tobe aschi
ReplyDeleteponcho pandob soman tikhno jodio hater panchta angul ek hoi na... onyo laf sotyi ek onyo laf... kobi shyamol kanti das aha.. amar priyo sabyasachi...Barin Ghoshal special episode eta.. amra aj jara kobita likhi ba likhina onekeri ekta reference point ekta inspiration.. kudos dada... sobsheshe kheerer moto laglo samirer ohong... Sir apnake manay apnio ta janen...
ReplyDelete
ReplyDeleteBarindar kabitagulo darun laglo.Villainer chhabitio chamatkar.