বাক্ বাংলা কবিতার প্রথম ব্লগজিন । বাক্ বাংলা কবিতার মুক্ত অবস্থান । ব্যক্তিগত পছন্দের সীমানা এবং বাজারের বাইরে আকাঙ্ক্ষা ও প্রভার সন্ধান
তার ঘোষিত ব্রত । পাঠ্য ও অপাঠ্যর মধ্যবর্তীটি ছাড়া কোনো ভেদরেখাই
মান্য নয় । কথা বলুন 8436419575 , লেখা পাঠান : anupam_gtl@yahoo.co.in এবং konnagar : ghatal : paschim medinipur 721212, west bengal, India । লেখা পাঠান 'অভ্র'-তে টাইপ করে ওয়ার্ড ফাইলে । পি ডি এফ ফাইল আমন্ত্রিত লেখা ছাড়া গ্রাহ্য হবে না । অনুগ্রহ করে ফেসবুক বা আন্তর্জালে প্রকাশিত লেখা পাঠাবেন না ।
যেগুলো পড়া হলো, কবিতা বিষয়ক গদ্য... দুরন্ত; অনুবাদের দেয়াল; হারানো কবিতাগুলো... মার্ভেলাস। রমিতের এই কাজগুলো বই করা যায় না? রমিত ভাবিস। বাঙালি পাঠক তোর স্ট্যাচু বানিয়ে রাখবে দিনের পর দিন এই অসাধারণ কাজগুলোর জন্য। আর পড়লাম সাক্ষাৎকার... ভীষণ ভালো, কিন্তু আষিকের আরেকটু পরিচয় দিলে পাঠককে এই প্রশ্ন করার লজ্জাটা পোয়াতে হতো না, অন্তত সারনেম থাকলেও ফেসবুকে সার্চ করা যেতো।
ashiq khudabaksh... ini chondobani name ek orkut kobita communityr moderator chilen .. enar kono boi prokashito hoyehe kina janina tobe bibhinno mage web mage enar lekha porechi somoye somoye..
খুলেই চোখে পড়ল প্রভাতের কবিতা। ভালো লেগে গেল সাতসকালে। তারপর অন্য কোনো কবিতা পড়ব না ঠিক করে যখন এটা লেখার জন্য নেমেছি, পড়ে ফেললুম অরূপরতন ঘোষের লেখা। অরূপরতনের লেখা আগে পড়েছিলুম অর্ক চট্টোপাধ্যায়ের 'অ্যাশট্রে' পত্রিকায় । মন ভরে গেল। বাদবাকি কবিতাগুলো তোলা রইল, পরে যদি সময় পাই, পড়ে ফেলব।
'বাক'কে প্রচুর থ্যাঙ্কু অমিতের 'দৃশ্যত' ও 'রমিতের জানলা'র জন্যে। অমিত যদি ছবিগুলোর সঙ্গে ছোট দু-চারটি বাক্যে কিছু বর্ণনা, শিল্পী ও দর্শক হিসেবে তার অনুভুতি দিতে পারেন, তাহলে তো কেয়াবাৎ! রমিত প্রতি সংখ্যায় নিঃশব্দে যে কাজ করে চলেছে, বাংলা কবিতা-পাঠকরা তাকে কি ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করবে? এই গোমুখ্যুর একটা চুমু রইল ওর গালে... উদয়ন
PRATI MASER POYLA TARIKH TA BAAK ER KALYAN E SHABDO BORNO SPORSHOMOY HOYE OTHE.....SE JANYA ARO AKBAR KHULI KHULE KURNISH....KABITA VALO TO BATEI....AMAR KHUB PRIYO KABI DHEEMAN DA KE PEYE EKTU BESHI I PORITRIPTO. THANKS ANUPAM...RAMIT DURANTO....ALOCHANAY....WRITABINA TANTAN BOSIYE RAKHCHHE....AR DRISHYATO...ASADHARAN. BAKI JA BOLLAM NA SEGULO JE VALO LEGECHHE.. BALAR OPEKKHA RAKHENA...SUVECHHA
ধীমানের এতোগুলো কবিতা,দারুণ!শঙ্করদা,বারীনদা,অরূপরতন,ইন্দ্র,সব্য,অনুপম,অতনু,রঙ্গীত,রমিত সবাই মিলে কবিতা বিভাগ জমজমাট!নবেন্দুর গদ্য চমৎকার। অভিনন্দন অনুপম!swapan roy
অনুপম, না,অক্ষর সাজানো ‘ভিশ্যুয়াল পোয়েট্রি’ব্যাপারটা আমার পছন্দ নয়। কয়েকটা শব্দকে এখানে বোল্ড ফন্টে রাখা হয়েছে,মিশ্র কারণে। যেমন পেন্টিং-এর সময়ে কখনো ‘এবার তুলির আমি অন্য প্রান্ত ব্যবহার করি’(মুখার্জী কুসুম), -অনেকটা সেরকম। বরং আমার এই কাজটাকে তুমি যে ফিল্মী বলেছো,সেটা অনেকটাই ঠিক। কাজটা তোমার 'দারুণ লেগেছে' বলে আগেই জানিয়েছিলে; তার সম্ভাব্য কারণ হয়তো এর ভাষাটা ।
এইরকমই একটা কবিতা প্রায় পঁচিশ বছর আগে আমি কৌরবে লিখেছিলাম, তার নাম ছিলো : ‘আজ ভোরবেলায় যা যা দেখলাম’। ওটা ‘শরীরী কবিতা’-বইতে আছে। সেই সময় কবিতাটা অনেকের নজরে পড়েছিলো। এত দিন পরে আজকের লেখাটা তারই সিকুয়েল।
অনেকে কবিতায় কোনও চলমান বা অ্যানিমেটেড দৃশ্য থাকলেই তাকে সিনেমাটিক বলে ফেলে, সেরকম নয়, -এখানে আমি সিনেমাটিক ভাষাকে ব্যবহার ক'রে কাজটা করেছিলাম। ‘ধানের ক্ষেতে রৌদ্র ছায়ায় লুকোচুরির খেলা’-কে নিশ্চয়ই কেউ সিনেমাটিক বলবে না, এবং ‘আকাশে মেঘ গাভীর মতো চরে’-কেও নয়। আমি এখানে একটা অন্য রকমের অ্যাবস্ট্রাকশান তৈরী করতে চেয়েছি।
গোদার, হারজোগ, এবং আইজেনস্টাইনের ভাষা আমাকে প্রভাবিত করে। তবে যে কোনও কাজ ফাইনালি উতরে গেল কিনা সেটাই বিচার্য, তার ভেতরের কলাকৌশল যাই হোক না কেন। -এরকম কম্পোজিশান পরে কখনো আরও দুটো লিখতে চাই, -আজ বিকেলে,এবং রাতে যা যা দেখলাম।
শংকরদা , এটা সত্যি অসাধারণ লেখা । দালি কিংবা বুনুয়েল এই কবিতাটি পড়লে কী মন্তব্য করতেন , কৌতুহল হয় । গোদার, হারজোগ, এবং আইজেনস্টাইনের চেয়ে ওই ২ জন এই কবিতায় অধিক মনে পড়েছেন আমার ।
অনুপম, মনে হয় তুমি একটা দীর্ঘ আলোচনার পথ তৈরী করতে চাইছো ; এই ব্লগের স্বল্প পরিসরে সেটা সম্ভব নয়, বরং পরে অন্য কোথাও এটা নিয়ে আরও কিছু লিখবো। তবে আমার এই কবিতাটা পড়ে তোমার দালি এবং বুনুয়েলের নাম একত্রে মনে পড়েছে শুনে মনে হচ্ছে, হয়তো তুমি অবধারিত সেই ষোলো মিনিটের কিম্বদন্তী নির্বাক সুররিয়ালিস্ট ছবিটারই ইঙ্গিত করছো যেটা ওঁরা দুজনে একসাথে করেছিলেন, ‘Un Chien Andalau’ (1929)। এটা বুনুয়েলের প্রথম ছবি, প্যারীতে আটমাস চলেছিলো, যেখানে ন্যারেটিভ্ ফ্লো তৈরী হয়েছিলো একধরণের ড্রিম লজিক অনুসরণ ক’রে ।
এক সময়ে দালি আমার খুবই প্রিয় ছিলো। কিন্তু আমি যখন পঁচিশ বছর আগে ‘ভোরবেলায় যা যা দেখলাম’ লিখেছিলাম, তখনও আমি বুনুয়েলের ছবি দেখিনি। সেই কবিতার দুএকটা ফেস-এ কোয়াসি-সুররিয়ালিস্টিক কয়েকটা আঁশ (স্ট্রেইন) হয়তো ছিলো।
তবে এখনকার এই ‘দুপুরবেলা’ লেখাটায় দালিয়ান সুররিয়ালিজম নেই, এবং এর মেটাফরের চরিত্রও অন্য। এখানে ইমেজগুলো অন্যভাবে, খুব ইমোটিভ্লি কনস্ট্রাক্টেড, এখানেই আছে সিনেমা-ভাষার প্রয়োগ যা একটা অনুভবকে নির্মাণ করতে সাহায্য করে। বর্তমান জীবন ও সময় থেকে নেওয়া কিছু কিছু অভিঘাত (কন্টেম্পোরারী টেন্শান্স) দিয়ে ধাপে ধাপে একটা স্ট্রাকচার তৈরী করা হয়েছে। অথবা যেন কতকগুলো ডিসজয়েন্টেড রঙিন কার্ডবোর্ড দিয়ে ঘিরে রাখা একটা স্পেস; -ঐ দশদিক দিয়ে ঘিরে ধরা বোর্ডগুলোই সেই টেন্শান্স, ঐ বোল্ডফন্ট শব্দগুলো যেন তাদের অ্যাংকর, আর ঐ মধ্যবর্তী স্পেসটাতেই ধরা রয়েছে দুপুরবেলার রাগ-রাগিনীর কালেক্টিভ অ্যাবসট্রাকশান। -তো এসবই ভেতরের জটিলতার কথা। এভাবেই পরে কখনো ‘বিকেল’ ও ‘রাত্রি’। কাজটা যে তোমার দারুণ লেগেছে, -এটাই আনন্দের।
Un Chien Andalou আমার খুব প্রিয় ছবি নয় । বুনুয়েলের সেরা কাজের মধ্যে ওটাকে ফেলি না আমি । আপনার কবিতাটি আমাকে মনে করিয়ে দিয়েছে the phantom of liberty এবং El discreto encanto de la burguesía সিনেমাটির কথা । ওখানে surreal চালাক না , উচ্চকিত নয় ... দেখন্দারি নেই । বুনুয়েলের কিছু চিনেমা কিন্তু আপাত চোখে বেশ conventional । সেগুলো আমার বেশি প্রিয় । গুস্তাখি মাফ । পিয়ানোর উপর পশুর মাথা ফেলে দেওয়ার মধ্যে মগ্নচৈতন্য কেন , কোনো বাহাদুরিই আমি খুঁজে পাই না । তবে চোখের উপর ক্ষুর চলে যাওয়া ( মেঘে কাটা চাঁদ )... হাত থেকে বেরিয়ে আসা পিঁপড়ে ... একমাত্র মহাপ্রতিভারাই ওসব ভাবতে পারেন তখনকার সেলুলয়েডে ।
আর ... দালি যে আশ্চর্য প্রতিভাবান একজন শো-ম্যান ! তিনি ঠকাচ্ছেন জেনেই ঠকতে ভাল লাগে আমার ।
অনুপম, না, Andalou আমারও ভালো লাগে নি, তবে ওটাই ছিলো ওদের শুরু, সেই নিরীখেই দেখতে হবে। পিয়ানোর ওপর গাধার শবদেহের ওই শট দেখে কবি লোরকা নাকি (ওঁরই প্রতি শ্লেষ মনে করে) খুব খেপে গিয়েছিলেন । আধুনিক কালে আমেরিকান হরর ছবিতে ঐরকম ইমেজারী বহুব্যবহৃত হতে হতে জলভাত হয়ে গেছে। El discreto encanto de la burguesía আমি দেখেছি, ভালো লেগেছে, তবে the phantom of liberty এখনও দেখা হয়নি।
‘দুপুরবেলায় যা যা দেখলাম’ প’ড়ে কেন তোমার বুনুয়েলের ঐ ‘লিবার্টি’ ছবিটার কথা মনে হয়েছে তা বুঝতে গেলে আমায় ঐ ছবিটা দেখতে হবে। কবিতায় ইন্টারডিসিপ্লিনারী শিল্পভাষার সার্থক ব্যবহার থাকবে,এমনটাই আমি বরাবর চেয়েছি। ভবিষ্যতে ‘বিকেল’ও‘রাতের’কম্পোজিশান দুটো লেখা হলে ‘বাক’পেতে চায় বলে জানিয়ে রেখেছো,-এটা মনে রইলো।
সেই ভালো - এই ক্লিশে শব্দ দিয়ে শুরু করি, যেমন এবারের কবিতাগুলো। বিশেষ বলতে হয় কৃষ্ণেন্দু, নীলাব্জ, অনুপম আর ইন্দ্রনীলের কবিতার কথা। অরূপের গিনিপিগ নিয়ে খেলা লক্ষ্য করেছি। সব্যসাচীর গোলাকার বর্ণপরিচয়ে মজা পেলাম।
অসাধারণ কবিতা লিখেছে শংকর। সেই যে কৌরবের শংকর। চলসই আর চলমান এই দুই প্রকার শব্দের মেটামিক্স যে অস্থিরতাকেও ঝাঁকি দেয়, যেন কবিতারা বৃষ্টি হয়ে পড়ছে চারপাশে -- কোন দিক ছেড়ে কোনদিকে তাকাবো -- জানালা, পথ, ট্রেন, তলাকার বাড়ি -- অদ্ভুত একটা ফিলিং জাগায়। এই ফিলিংটাই কবিতা যা নেই ওই সব শব্দসজ্জায়। থ্যাংক ইউ শংকর, থ্যাংক ইউ অনুপম।
রমিতএর কাঁধের ওপর আমার হাত রাখলাম। শম্ভুনাথ চট্টোপাধ্যায়কে যেভাবে সযত্নে, সসম্মানে মেলে ধরেছে, ব্যাটাচ্ছেলে হাতের কাছে থাকলে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতাম ঠিক। এভাবেই ও সুশীলদা, শ্বৈলেশ্বরদের এনেছিল। দারুণ কাজ হচ্ছে, অনুপম। আমার ভালোবাসার কথায় তোমরা রাগ কোর না প্লিজ।
ধীমানের কবিতার ভক্ত আমি বহুকাল হল। এবারের বাক-এ তার এমাসের-কবি হওয়ায় আমার আনন্দ জানাই। অমিত বিশ্বাসের দৃশ্যত বিভাগের ড্রইং আমার দারুণ লেগেছে। রমলাকান্তের উট আমার ভালো লেগেছিল। পাঠম্যানিয়ায় আলোচনাটাও বেশ ভালো ও যথাযথ হয়েছে। এবার গদ্য বিভাগে ঢুকবো।
দেবাঞ্জন ও মার্কোপোলো পড়লাম। "হান্টার" এই গানটার ব্যাবহার খুব ভালো হয়েছে। কবিতা নিরাকার বোঝাতে ঝিলিককে হাত পা বেঁধে শূন্যে ফেলে দেবার সম্পাদনাটি অসার। অভিষেক-এর গল্পনা অসাধারণ মনে হল।
Regarding : RITOBINA by Rajarshi chattopadhay (ALORA Parbo)
Such a diction Rajarshi adopts to be prosaic, unique the style creates an atmosphere of much imbalance within individual self. Here pain and pleasure become much useless to be an alone to search something more than life and death. Exactly the first person writing where the narrator does not know what's the matter of asking, having or attaining. Simply the 'stream of conscious' level can not put such writings in the particular self of archive, something more than this. Bravo the turbulent, the distorted spirit of time stand on your own feet to declare the prose you are composing never have been practiced by anyone else on the surface. Thanks to Rajarshi.
বাক এর দৃশ্যত বিভাগ বরাবর আমার প্রিয়,এমন কোনো ম্যাগাজিন এখনো আমার নজরে আসেনি যেখানে 'ছবি' কে এতোটা গুরুত্ব দেওয়া হয় ...নাইস !
এ মাসে বাকের সাক্ষাতকারটি ভালো লাগলো,তবে অনুরোধ করবো,যার সাক্ষাতকার নেওয়া হলো,তার যোগাযোগ বা ফেসবুক প্রোফাইল লিঙ্ক দিলে বেশ হয় এবং তাকে একনজরে রেখে তার কাজগুলি যদি তুলে ধরা হয় ।
প্রিয় রাজর্ষি ফোঁটায়-ফোঁটায় চুইয়ে-ফেলা তোমার এই আকস্মিকতার উৎসবময় ন্যরেটিভ পড়ছি আর ভাবছি যে এটি যখন ছাপা হয়ে প্রকাশিত হবে, তখন কি উপন্যাসটিকে বাংলাভাষার প্রথম মেটাফিকশান বলব ? মেটাফিকশানের বাংলা প্রতিশব্দ জানি না বলে প্রয়োগ করলুম শব্দটা। রচনাটিকে হঠাৎ ফুরিয়ে ফেলো না, লিখতে থাকো । শুভেচ্ছাসহ মলয় রায়চৌধুরী
বাক ৬২ ! উল্লাস !!!
ReplyDeleteএবার শুরু হোক কথাবাত্রা ...
যেগুলো পড়া হলো, কবিতা বিষয়ক গদ্য... দুরন্ত; অনুবাদের দেয়াল; হারানো কবিতাগুলো... মার্ভেলাস। রমিতের এই কাজগুলো বই করা যায় না? রমিত ভাবিস। বাঙালি পাঠক তোর স্ট্যাচু বানিয়ে রাখবে দিনের পর দিন এই অসাধারণ কাজগুলোর জন্য। আর পড়লাম সাক্ষাৎকার... ভীষণ ভালো, কিন্তু আষিকের আরেকটু পরিচয় দিলে পাঠককে এই প্রশ্ন করার লজ্জাটা পোয়াতে হতো না, অন্তত সারনেম থাকলেও ফেসবুকে সার্চ করা যেতো।
ReplyDeleteashiq khudabaksh... ini chondobani name ek orkut kobita communityr moderator chilen .. enar kono boi prokashito hoyehe kina janina tobe bibhinno mage web mage enar lekha porechi somoye somoye..
Delete@Indranil Ghosh :puro naam ta Ashique KhudaBukhsh, facebook, google ba youtube a ae naam a search korle bhodrolok ke pawa jabe...
Deleteঅনেক ধন্যবাদ @ Krishnendu Mukherjee, SANDEEP TRIPATHY...
Deleteযতদূর জানি, আশিকের বই-এর কাজ চলছে রোহণ কুদ্দুসের প্রকাশনী থেকে... উদয়ন
Deleteখুব ভালো লাগলো....
ReplyDeleteaaj eto bhore bhake basa. kabitagulo para halo. darun! darun! bhalolagay mugdhotay aaro ektai din elo amar
ReplyDeleteখুলেই চোখে পড়ল প্রভাতের কবিতা। ভালো লেগে গেল সাতসকালে। তারপর অন্য কোনো কবিতা পড়ব না ঠিক করে যখন এটা লেখার জন্য নেমেছি, পড়ে ফেললুম অরূপরতন ঘোষের লেখা। অরূপরতনের লেখা আগে পড়েছিলুম অর্ক চট্টোপাধ্যায়ের 'অ্যাশট্রে' পত্রিকায় । মন ভরে গেল। বাদবাকি কবিতাগুলো তোলা রইল, পরে যদি সময় পাই, পড়ে ফেলব।
ReplyDeleteপড়িছ। িলখব িকছু। িকন্তু ইউইনেকােড িলখেত পারিছ কই?
ReplyDeleteআলতাফ েহােসন
harin sarai cholchhey amar mathar vetor...eto bhalo kabita ami onekdin bade porlam indrada...asadharan.....
ReplyDeleteপ্রবীরদা (রায়) আর ইন্দ্রনীলের (ঘোষ)এর কবিতা খুব ভালো লাগল। :)
ReplyDeleteএবং হ্যাঁ, উল্কার উত্থানের সাক্ষী থাকতে পেরে ভালো লাগছে...:)
ReplyDeleteতোমার মতো তন্নিষ্ঠ সম্পাদক দুটি নেই ।
ReplyDelete'বাক'কে প্রচুর থ্যাঙ্কু অমিতের 'দৃশ্যত' ও 'রমিতের জানলা'র জন্যে। অমিত যদি ছবিগুলোর সঙ্গে ছোট দু-চারটি বাক্যে কিছু বর্ণনা, শিল্পী ও দর্শক হিসেবে তার অনুভুতি দিতে পারেন, তাহলে তো কেয়াবাৎ! রমিত প্রতি সংখ্যায় নিঃশব্দে যে কাজ করে চলেছে, বাংলা কবিতা-পাঠকরা তাকে কি ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করবে? এই গোমুখ্যুর একটা চুমু রইল ওর গালে... উদয়ন
ReplyDeletePRATI MASER POYLA TARIKH TA BAAK ER KALYAN E SHABDO BORNO SPORSHOMOY HOYE OTHE.....SE JANYA ARO AKBAR KHULI KHULE KURNISH....KABITA VALO TO BATEI....AMAR KHUB PRIYO KABI DHEEMAN DA KE PEYE EKTU BESHI I PORITRIPTO. THANKS ANUPAM...RAMIT DURANTO....ALOCHANAY....WRITABINA TANTAN BOSIYE RAKHCHHE....AR DRISHYATO...ASADHARAN. BAKI JA BOLLAM NA SEGULO JE VALO LEGECHHE.. BALAR OPEKKHA RAKHENA...SUVECHHA
ReplyDeleteধীমানের এতোগুলো কবিতা,দারুণ!শঙ্করদা,বারীনদা,অরূপরতন,ইন্দ্র,সব্য,অনুপম,অতনু,রঙ্গীত,রমিত সবাই মিলে কবিতা বিভাগ জমজমাট!নবেন্দুর গদ্য চমৎকার। অভিনন্দন অনুপম!swapan roy
ReplyDeletevalo laglo.. 'কবিতা'bivag, 'দৃশ্যত' ও 'রমিতের জানলা' sundor ...
ReplyDeleteশংকর লাহিড়ীর কবিতাটি বাকের জন্য তৈরি করতে গিয়ে মনে হচ্ছিল কিছু শব্দের font-size বাড়িয়ে এ আবার কি ব্যাপার ? দৃশ্যকবিতার দিকে যাওয়ার চেষ্টা ?
ReplyDeleteতবে ফিল্মি ... very much ফিল্মি ... এটা মানছি ।
অনুপম,
Deleteনা,অক্ষর সাজানো ‘ভিশ্যুয়াল পোয়েট্রি’ব্যাপারটা আমার পছন্দ নয়। কয়েকটা শব্দকে এখানে বোল্ড ফন্টে রাখা হয়েছে,মিশ্র কারণে। যেমন পেন্টিং-এর সময়ে কখনো ‘এবার তুলির আমি অন্য প্রান্ত ব্যবহার করি’(মুখার্জী কুসুম), -অনেকটা সেরকম। বরং আমার এই কাজটাকে তুমি যে ফিল্মী বলেছো,সেটা অনেকটাই ঠিক। কাজটা তোমার 'দারুণ লেগেছে' বলে আগেই জানিয়েছিলে; তার সম্ভাব্য কারণ হয়তো এর ভাষাটা ।
এইরকমই একটা কবিতা প্রায় পঁচিশ বছর আগে আমি কৌরবে লিখেছিলাম, তার নাম ছিলো : ‘আজ ভোরবেলায় যা যা দেখলাম’। ওটা ‘শরীরী কবিতা’-বইতে আছে। সেই সময় কবিতাটা অনেকের নজরে পড়েছিলো। এত দিন পরে আজকের লেখাটা তারই সিকুয়েল।
অনেকে কবিতায় কোনও চলমান বা অ্যানিমেটেড দৃশ্য থাকলেই তাকে সিনেমাটিক বলে ফেলে, সেরকম নয়, -এখানে আমি সিনেমাটিক ভাষাকে ব্যবহার ক'রে কাজটা করেছিলাম। ‘ধানের ক্ষেতে রৌদ্র ছায়ায় লুকোচুরির খেলা’-কে নিশ্চয়ই কেউ সিনেমাটিক বলবে না, এবং ‘আকাশে মেঘ গাভীর মতো চরে’-কেও নয়। আমি এখানে একটা অন্য রকমের অ্যাবস্ট্রাকশান তৈরী করতে চেয়েছি।
গোদার, হারজোগ, এবং আইজেনস্টাইনের ভাষা আমাকে প্রভাবিত করে। তবে যে কোনও কাজ ফাইনালি উতরে গেল কিনা সেটাই বিচার্য, তার ভেতরের কলাকৌশল যাই হোক না কেন। -এরকম কম্পোজিশান পরে কখনো আরও দুটো লিখতে চাই, -আজ বিকেলে,এবং রাতে যা যা দেখলাম।
শংকরদা , এটা সত্যি অসাধারণ লেখা । দালি কিংবা বুনুয়েল এই কবিতাটি পড়লে কী মন্তব্য করতেন , কৌতুহল হয় । গোদার, হারজোগ, এবং আইজেনস্টাইনের চেয়ে ওই ২ জন এই কবিতায় অধিক মনে পড়েছেন আমার ।
Deleteওই ২টি কম্পোজিশান 'বাক' পেতে চায় । জানিয়ে রাখলাম ।
অনুপম, মনে হয় তুমি একটা দীর্ঘ আলোচনার পথ তৈরী করতে চাইছো ; এই ব্লগের স্বল্প পরিসরে সেটা সম্ভব নয়, বরং পরে অন্য কোথাও এটা নিয়ে আরও কিছু লিখবো। তবে আমার এই কবিতাটা পড়ে তোমার দালি এবং বুনুয়েলের নাম একত্রে মনে পড়েছে শুনে মনে হচ্ছে, হয়তো তুমি অবধারিত সেই ষোলো মিনিটের কিম্বদন্তী নির্বাক সুররিয়ালিস্ট ছবিটারই ইঙ্গিত করছো যেটা ওঁরা দুজনে একসাথে করেছিলেন, ‘Un Chien Andalau’ (1929)। এটা বুনুয়েলের প্রথম ছবি, প্যারীতে আটমাস চলেছিলো, যেখানে ন্যারেটিভ্ ফ্লো তৈরী হয়েছিলো একধরণের ড্রিম লজিক অনুসরণ ক’রে ।
Deleteএক সময়ে দালি আমার খুবই প্রিয় ছিলো। কিন্তু আমি যখন পঁচিশ বছর আগে ‘ভোরবেলায় যা যা দেখলাম’ লিখেছিলাম, তখনও আমি বুনুয়েলের ছবি দেখিনি। সেই কবিতার দুএকটা ফেস-এ কোয়াসি-সুররিয়ালিস্টিক কয়েকটা আঁশ (স্ট্রেইন) হয়তো ছিলো।
তবে এখনকার এই ‘দুপুরবেলা’ লেখাটায় দালিয়ান সুররিয়ালিজম নেই, এবং এর মেটাফরের চরিত্রও অন্য। এখানে ইমেজগুলো অন্যভাবে, খুব ইমোটিভ্লি কনস্ট্রাক্টেড, এখানেই আছে সিনেমা-ভাষার প্রয়োগ যা একটা অনুভবকে নির্মাণ করতে সাহায্য করে। বর্তমান জীবন ও সময় থেকে নেওয়া কিছু কিছু অভিঘাত (কন্টেম্পোরারী টেন্শান্স) দিয়ে ধাপে ধাপে একটা স্ট্রাকচার তৈরী করা হয়েছে। অথবা যেন কতকগুলো ডিসজয়েন্টেড রঙিন কার্ডবোর্ড দিয়ে ঘিরে রাখা একটা স্পেস; -ঐ দশদিক দিয়ে ঘিরে ধরা বোর্ডগুলোই সেই টেন্শান্স, ঐ বোল্ডফন্ট শব্দগুলো যেন তাদের অ্যাংকর, আর ঐ মধ্যবর্তী স্পেসটাতেই ধরা রয়েছে দুপুরবেলার রাগ-রাগিনীর কালেক্টিভ অ্যাবসট্রাকশান। -তো এসবই ভেতরের জটিলতার কথা। এভাবেই পরে কখনো ‘বিকেল’ ও ‘রাত্রি’। কাজটা যে তোমার দারুণ লেগেছে, -এটাই আনন্দের।
Un Chien Andalou আমার খুব প্রিয় ছবি নয় । বুনুয়েলের সেরা কাজের মধ্যে ওটাকে ফেলি না আমি । আপনার কবিতাটি আমাকে মনে করিয়ে দিয়েছে the phantom of liberty এবং El discreto encanto de la burguesía সিনেমাটির কথা । ওখানে surreal চালাক না , উচ্চকিত নয় ... দেখন্দারি নেই । বুনুয়েলের কিছু চিনেমা কিন্তু আপাত চোখে বেশ conventional । সেগুলো আমার বেশি প্রিয় । গুস্তাখি মাফ । পিয়ানোর উপর পশুর মাথা ফেলে দেওয়ার মধ্যে মগ্নচৈতন্য কেন , কোনো বাহাদুরিই আমি খুঁজে পাই না । তবে চোখের উপর ক্ষুর চলে যাওয়া ( মেঘে কাটা চাঁদ )... হাত থেকে বেরিয়ে আসা পিঁপড়ে ... একমাত্র মহাপ্রতিভারাই ওসব ভাবতে পারেন তখনকার সেলুলয়েডে ।
Deleteআর ... দালি যে আশ্চর্য প্রতিভাবান একজন শো-ম্যান ! তিনি ঠকাচ্ছেন জেনেই ঠকতে ভাল লাগে আমার ।
অনুপম,
Deleteনা, Andalou আমারও ভালো লাগে নি, তবে ওটাই ছিলো ওদের শুরু, সেই নিরীখেই দেখতে হবে। পিয়ানোর ওপর গাধার শবদেহের ওই শট দেখে কবি লোরকা নাকি (ওঁরই প্রতি শ্লেষ মনে করে) খুব খেপে গিয়েছিলেন । আধুনিক কালে আমেরিকান হরর ছবিতে ঐরকম ইমেজারী বহুব্যবহৃত হতে হতে জলভাত হয়ে গেছে। El discreto encanto de la burguesía আমি দেখেছি, ভালো লেগেছে, তবে the phantom of liberty এখনও দেখা হয়নি।
‘দুপুরবেলায় যা যা দেখলাম’ প’ড়ে কেন তোমার বুনুয়েলের ঐ ‘লিবার্টি’ ছবিটার কথা মনে হয়েছে তা বুঝতে গেলে আমায় ঐ ছবিটা দেখতে হবে। কবিতায় ইন্টারডিসিপ্লিনারী শিল্পভাষার সার্থক ব্যবহার থাকবে,এমনটাই আমি বরাবর চেয়েছি। ভবিষ্যতে ‘বিকেল’ও‘রাতের’কম্পোজিশান দুটো লেখা হলে ‘বাক’পেতে চায় বলে জানিয়ে রেখেছো,-এটা মনে রইলো।
o s a d h a r o n !
ReplyDeleteNabendur gadyo: Bravo...Nabar shwabhabshidhho bhangi, shotota ar don't care bhab...eto shukhopathyo ekti lekha...mafashholer rastay cycle chalano ekta hritur moto! Aha! Amio mafashaller rastay hente boro hoyechhi, khali cycle chalanotai shekha holo na amar! aboho tar bikar utpadon korle ki kabita ashe...choluk Naba, karan eshab chale...
ReplyDeleteসেই ভালো - এই ক্লিশে শব্দ দিয়ে শুরু করি, যেমন এবারের কবিতাগুলো। বিশেষ বলতে হয় কৃষ্ণেন্দু, নীলাব্জ, অনুপম আর ইন্দ্রনীলের কবিতার কথা। অরূপের গিনিপিগ নিয়ে খেলা লক্ষ্য করেছি। সব্যসাচীর গোলাকার বর্ণপরিচয়ে মজা পেলাম।
ReplyDeleteঅসাধারণ কবিতা লিখেছে শংকর। সেই যে কৌরবের শংকর। চলসই আর চলমান এই দুই প্রকার শব্দের মেটামিক্স যে অস্থিরতাকেও ঝাঁকি দেয়, যেন কবিতারা বৃষ্টি হয়ে পড়ছে চারপাশে -- কোন দিক ছেড়ে কোনদিকে তাকাবো -- জানালা, পথ, ট্রেন, তলাকার বাড়ি -- অদ্ভুত একটা ফিলিং জাগায়। এই ফিলিংটাই কবিতা যা নেই ওই সব শব্দসজ্জায়। থ্যাংক ইউ শংকর, থ্যাংক ইউ অনুপম।
ReplyDeleteরমিতএর কাঁধের ওপর আমার হাত রাখলাম। শম্ভুনাথ চট্টোপাধ্যায়কে যেভাবে সযত্নে, সসম্মানে মেলে ধরেছে, ব্যাটাচ্ছেলে হাতের কাছে থাকলে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতাম ঠিক। এভাবেই ও সুশীলদা, শ্বৈলেশ্বরদের এনেছিল। দারুণ কাজ হচ্ছে, অনুপম। আমার ভালোবাসার কথায় তোমরা রাগ কোর না প্লিজ।
ReplyDeleteধীমানের কবিতার ভক্ত আমি বহুকাল হল। এবারের বাক-এ তার এমাসের-কবি হওয়ায় আমার আনন্দ জানাই। অমিত বিশ্বাসের দৃশ্যত বিভাগের ড্রইং আমার দারুণ লেগেছে। রমলাকান্তের উট আমার ভালো লেগেছিল। পাঠম্যানিয়ায় আলোচনাটাও বেশ ভালো ও যথাযথ হয়েছে। এবার গদ্য বিভাগে ঢুকবো।
ReplyDeleteAnupam--Baaire aachhi. chaaape. tao kabitar angshaota porhlam. Bhalo legechhe Shankar(lahiri), Alok(B), Shubhraneel, Ramit, Sayan eder kabita. Darun legechhe Atanu, Indranil, Nilabja, Arupratan, Rangit(2no. kabita) eder lekha. Krishnendu-r lekhata besh onyorakam. Prabir(Raay)-er lekha amake barabar Bismita kare, ebareo tai, Prabirke selam. Barinda-r kabitati aage porechhi, kintu ebar aagami konobaarei etake natun porchhi chhara onyo kichhu mone habe na. aar Anupam, tor kabitar bisheshata shesh dui line amar anrkdin mone thakbe. Baak-er joy hok
ReplyDeleteRanjanda ?
Deleteaamar sab lekhai valo legeche. ULKA namer kono kabir kabita age pori ni keno ?
ReplyDeletesampadona o binyas chamatkar.
Anupam-er anupamotter jawab nei.
kaurab online-36 dekhte paaren. 'ulka' o 'ashique' dujankei paaoaa jaabe sekhaane. www.kaurab.com. --- nilabja
Deleteদেবাঞ্জন ও মার্কোপোলো পড়লাম। "হান্টার" এই গানটার ব্যাবহার খুব ভালো হয়েছে। কবিতা নিরাকার বোঝাতে ঝিলিককে হাত পা বেঁধে শূন্যে ফেলে দেবার সম্পাদনাটি অসার।
ReplyDeleteঅভিষেক-এর গল্পনা অসাধারণ মনে হল।
ebarer bak besh refreshing...besh kichu kobita pore khub bhalo laglo... bishesh bhalo legeche nilabjar lekha, kobi prabhat chowdhury prabir rayer lekha, sarod samyo aar bomabay talkie ek ghor laglo... kobi atanu ke dhonyobad... r sabyasachir lekha to royechei.. o hyan rangiter prothom lekha ta besh bhalo legeche amar...sob miliye khubi sukho pathyo...
ReplyDeleteDhonyobad Swapan da , Barin da , Krishnendu ke. Kobitar alochonay aschi.
ReplyDeleteঅনুপম মুখোপাধ্যায়, প্রবীর রায়ের কবিতা অনবদ্য। ki kore jeno ager comment ta muchhe gelo :(
ReplyDelete----- তুহিন দাস
ঋতবীণা পড়লাম। এত ন্যারেটিভ, এ তো কাব্যোন্যাস হয়ে উঠছে। উপন্যাসের নামে আমার ভালো লাগছে না।
ReplyDeleteনবেন্দুর কবিতা বিষয়ক গদ্য খুব ভালো লাগলো। কনফেশনস।
Regarding : RITOBINA by Rajarshi chattopadhay (ALORA Parbo)
ReplyDeleteSuch a diction Rajarshi adopts to be prosaic, unique the style creates an atmosphere of much imbalance within individual self. Here pain and pleasure become much useless to be an alone to search something more than life and death. Exactly the first person writing where the narrator does not know what's the matter of asking, having or attaining. Simply the 'stream of conscious' level can not put such writings in the particular self of archive, something more than this. Bravo the turbulent, the distorted spirit of time stand on your own feet to declare the prose you are composing never have been practiced by anyone else on the surface. Thanks to Rajarshi.
বাক এর দৃশ্যত বিভাগ বরাবর আমার প্রিয়,এমন কোনো ম্যাগাজিন এখনো আমার নজরে আসেনি যেখানে 'ছবি' কে এতোটা গুরুত্ব দেওয়া হয় ...নাইস !
ReplyDeleteএ মাসে বাকের সাক্ষাতকারটি ভালো লাগলো,তবে অনুরোধ করবো,যার সাক্ষাতকার নেওয়া হলো,তার যোগাযোগ বা ফেসবুক প্রোফাইল লিঙ্ক দিলে বেশ হয় এবং তাকে একনজরে রেখে তার কাজগুলি যদি তুলে ধরা হয় ।
Barin da,,,Dhonnobad ! Lekhati Arka prokash korar siddhanto niyechilo...bes sahosi siddhanto... Tobe, ami mone kori, lekhata aro ektu gochano jeto(Jodio sobsomoy na gochaleo chole)...:)
ReplyDeleteপ্রিয় রাজর্ষি
ReplyDeleteফোঁটায়-ফোঁটায় চুইয়ে-ফেলা তোমার এই আকস্মিকতার উৎসবময় ন্যরেটিভ পড়ছি আর ভাবছি যে এটি যখন ছাপা হয়ে প্রকাশিত হবে, তখন কি উপন্যাসটিকে বাংলাভাষার প্রথম মেটাফিকশান বলব ? মেটাফিকশানের বাংলা প্রতিশব্দ জানি না বলে প্রয়োগ করলুম শব্দটা। রচনাটিকে হঠাৎ ফুরিয়ে ফেলো না, লিখতে থাকো ।
শুভেচ্ছাসহ
মলয় রায়চৌধুরী
বাক আমাকে আবার বাকরুদ্ধ করল...প্রতিটা বিভাগ দারুন।
ReplyDelete