বাক্ বাংলা কবিতার প্রথম ব্লগজিন । বাক্ বাংলা কবিতার মুক্ত অবস্থান । ব্যক্তিগত পছন্দের সীমানা এবং বাজারের বাইরে আকাঙ্ক্ষা ও প্রভার সন্ধান
তার ঘোষিত ব্রত । পাঠ্য ও অপাঠ্যর মধ্যবর্তীটি ছাড়া কোনো ভেদরেখাই
মান্য নয় । কথা বলুন 8436419575 , লেখা পাঠান : anupam_gtl@yahoo.co.in এবং konnagar : ghatal : paschim medinipur 721212, west bengal, India । লেখা পাঠান 'অভ্র'-তে টাইপ করে ওয়ার্ড ফাইলে । পি ডি এফ ফাইল আমন্ত্রিত লেখা ছাড়া গ্রাহ্য হবে না । অনুগ্রহ করে ফেসবুক বা আন্তর্জালে প্রকাশিত লেখা পাঠাবেন না ।
SORRY ANUPAM....আমি দুঃখিত এবং লজ্জিত।আমার লেখাটা দিতে পারলাম না বাক এর এই সংখ্যার জন্য।তোমাকে জানিয়েছি আর তুমি বলেছিলে বলেই আমার লেখাটা হয়েছিল যা আমি হারিয়ে ফেললাম।আর কিছুতেই খুঁজে পেলাম না কোথাও।তারপর আমি চেষ্টা করেও পারলাম না এই দুদিনের মধ্যে কিছু লিখতে...বসতে পারলাম না।লিখতেই ইচ্ছে করে উঠতে পারলাম না।একটা চূড়ান্ত অপরাধ বোধ থেকেই এইটুকু লিখে তোমাকে এখানেই জানালাম...ph করে জানাতেও লজ্জা লাগলো।কথা দিয়ে কথা রাখতে না পারাটা...জানি না কিভাবে নেবে...তবু এভাবেই জানালাম।সব ভাল হোক...
কবিতা বিষয়ক গদ্য-এ অনুপম নিজের দর্শন তুলে দিলেন আমাদের হাতে ... ধরে রাখবে নাকি রাখবে না সেটা পাঠক বিচার করবেন। কবিতায় ওঁর পরীক্ষা এখন প্রায় সর্বজনবিদিত। কিন্তু এই দর্শন-লিপি আত্তীকরণ করা খুব সহজ বলে বোধ হয়না। এতো চ্যালেঞ্জিং স্টেটমেন্ট খুব বেশি পড়িনি আগে। আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানাই।
Baak 68 ... Bhalo laglo besh... Ratan Das er mrityu bedaner... Dhimaner kobitay tai aakkhep... E maaser kobi Debanjan... sundar.... Anupam er gadya... ek dharaner anubhab o shikarokti.... Kobitakari te baak protyekbar-i aamader triger kare... ekhon dekha jaak...
বাজারমুখী কবিতার সস্তা জনবহুল রাস্তায় না হেঁটে আদ্যন্ত ঝুঁকির নতুন নিয়ে ঘর করছে সে। গড়ে উঠছে তার নতুন কাব্যভাষা।----path potikriya er potikriya hoi ki na ami jani na. kintu সব্যসাচীর kobita niye lekha te ei uporiukto line ti osombhob bemanan laglo...this form of cliched language ki amra ekhono bybohaar korbo? motamuti jara 2000 poroborti lekhalikhi suru korechey tara ei commercial space niye aar bhabei na. bhabte hoi na. FB ache, Baak er moto webzin ache ebong most importantly kobita likhye lekhok ke jibon japon korte joi na. aar boss bazar-mukhi rasta ta onek koster motei sosta noi...amra jara private company te chakriroto tara jani bajar-market apnakey ningrey nei...se apni lekhok e hon aar computer engineer. given the option, tel marte kono manush er bhalo lage na kono bisesh space e nijer lekha lekhi chapanor jonno. kintu jemon amader ke kormo jiboney aposh korte hoi, office politics e nijer sthan nirnoi korte hoi thik temoni hoito commercial potrikai lekhar jonno, rujir jonno kono lekhok ke oi kaj ti korte hoi! amra bhagobaan je we have other options to earn. tai amar mone hoi je ei somoy ke chinhito korte বাজারমুখী কবিতার সস্তা জনবহুল রাস্তা---ei jatioyo kono expression er dorkar nei. eta amar byktigoto motamot ebong amar sotirtho নীলাব্জ চক্রবর্তী ke gyan deor ba birodhita korer kono prochesta noi.
আমরা ক'জন বাজারমুখী নই ? আজ বাজারের রাস্তাটাই বড্ড এক্সপেনসিভ। বাজারে ঠাঁই পাওয়াটা চ্যালেঞ্জিং আরও। সস্তার উপাদান কি ভাবে পাওয়া যায়, যদি কেউ বুঝিয়ে বলেন, প্লীজ ...
এটা আমি 'বাক'-এর সম্পাদক হিসেবে বলছি না । একজন কবিতা লেখক হিসেবে বলছি । খুব কম করে বলছি ।
পিকাসোর ছবি বিক্রি হয় । ফিদা হুসেনের হয় । রবিশংকরের এলবামও আমরা পয়সা দিয়ে কিনি । আমরা পয়সা দিয়ে কিনে এনেই গান শুনি । সে যত স্বর্গীয় সঙ্গীত হোক না কেন । অমিতাভ বচ্চনের সিনেমা হলে টিকিট কেটে দেখি । বার্গম্যান , বুনুয়েল , ফেলিনি , তারকোভস্কি , ত্রুফো , এমনকি গোদার বা আব্বাস কিয়েরোস্তামি ... কে চান না তাঁর সিনেমা বিক্রি হোক ? কবিতা কোনো ব্যতিক্রম কেন হবে ? কবিতার বইয়েও দাম লেখা থাকে । সে বই মণীন্দ্র গুপ্তের হোক , বা রমেন্দ্র কুমার আচার্য চৌধুরীর , বা বিনয় মজুমদারের ... একটা কাব্যগ্রন্থ একটা পন্য সামগ্রী অবশ্যই ।
আমার বই বিক্রি হলে আমি ব্যক্তিগতভাবে খুব আনন্দ পাই , অকপটে জানাই সেটা ।
মুশকিলটা হয়ত 'বাজার' শব্দটায় নেই । আমাদের সমাজে কবিতার বাজার তৈরি হয়নি । আমরা সকলেই হকারদের মতো করে ঘুরে বেড়াচ্ছি কাঁধে ঝোলা নিয়ে । শিকড়হীন । যে কোনো মুহূর্তে তাড়া খেতে হতে পারে । সেই ... হকারিতে কোনো সম্ভ্রমবোধ তৈরি হয় না সহসা ।
এর মধ্যে 'বড়ো প্রকাশনা' যাদের বই করছে ... হা হা ... তারা হয়তো বাজারের পাশে একটা গুমটির মালিক হচ্ছে , যে কোনো মুহুর্তে সেটা লুট হয়ে যেতে পারে , যখন রাস্তা বাড়ানো হবে , বা গড়ে উঠবে কোনো হাইরাইজ ।
সৌভিকদার লেখা উল্কার লেখা অরূপরতন ঘোষের লেখা অনুপমদার লেখা হাসানের লেখা ধীমানদা অলোকদার লেখা...হেব্বি লেগেছে।অনুপমদাকে বাককর্মযজ্ঞের জন্যে লং লিভ জানাই
প্রয়াত কবি রতন দাশ,আমাদের বন্ধু রতন কে নিয়ে লেখা ধীমানের কবিতাটি পড়ে স্তব্ধ হয়ে গেলাম!শোক এ ভাবেও লেখায়?ধন্যবাদ ধীমান,কবির মৃত্যু এ ভাবেই সৃষ্টিশীল হয়ে উঠুক!স্বপন রায়
বাকে প্রথমেই দেখি দৃশ্যত বিভাগ।প্রতিবারের মত এবারেও দারুণ হয়েছে।আর কবিতা দু একটা পড়েছি।মন দিয়ে পড়া হয়নি।পড়ে মন্তব্য অবশ্যই করব।ফাটাফাটি কাজ হচ্ছে।শুভেচ্ছা অনুপমদাকে এবং বাকের পুরো টিমকে।
রতনদার খবরটা জানতাম না। ধাক্কা খেলাম প্রচন্ড। রতনদা সত্যিই অজাতশত্রু ছিলেন। কবিতা ক্যাম্পাসের প্রথমদিকে পরিচয়। ওঁকে স্মরণ করার জন্য কৃতজ্ঞতা। - আর্যনীল
রতন দাস চলে গেল। যেতে কি চেয়েছিল ? এই যাওয়া তো নয় যাওয়া। আমার অনুজ, বন্ধু রতন। ধীমান সঠিক ভাবে আমাদের মনোভাব লিখেছে তার কবিতায়। থ্যাঙ্ক ইউ ধীমান। ২০ বছর আগে এক রাতে অলক বিশ্বাসের বাড়িতে কবিতা ক্যাম্পাসের ওয়ার্কশপে রতন কিছু অদ্ভুত কবিতা শুনিয়েছিল। সেগুলো, সেই প্রথম, ছিল জ্যামিতিক কবিতা। আমি বলেছিলাম -- রতন, জ্যামিতিক কবিতার বন তোকে দিয়ে দিলাম। আমি প্রবেশ করব না। রতন সেই থেকে জ্যা থেকে মিতিবোধ খুলতে হাসতে ফাঁকি দিয়ে চলে গেল।
দেবাঞ্জন দাস আমারও এক প্রিয়। তার 'চেনা আনফ্রেম' ছিল শূণ্য দশকের এক অন্যতম সেরা।ওর লেখা বড়ো বেশি একটা পাওয়া যায় না। এখানে এতোগুলো পড়তে পেয়ে ধন্য। তার লেখার গাছপালা অনেক অদ্ভুত অদ্ভুত অরণ্যে ঢুকে যাক ।
দেবাঞ্জনের কবিতা আমার অসামান্য লেগেছে। নীলাব্জকে আরো একটা ধন্যবাদ দেব সব্যসাচীর কবিতার বই 'পসিবিলিটি আর টিলিবিসিপ' নিয়ে আলোচনাটার জন্য। নাম দিয়েই ইমেজিং শুরু করে প্রোগ্রেসিভলি চিন্তা-ভাবনায় ইমেজিং কবিতার প্রকাশে কতখানি সুপ্রযুক্ত হয়েছে তা নিয়ে তর্ক হতেই পারে। (আমরা অতীতে অমিতাভ প্রহরাজের কবিতার বই 'চলো, সিঙ্গল হ্যান্ড'-তে দেখেছি কীভাবে পৃষ্ঠার ইমেজিং অন্য একটি কবিতার জন্ম দিতে পারে।) কিন্তু সব্যসাচীর কবিতাকে বাজার-বিমুখী বলতে অসুবিধা কোথায় বুঝলাম না। কবিতা কোনদিনই বিক্রয়যোগ্য নয়, একথা আমরা রবীন্দ্রনাথ আর জীবনানন্দকে দিয়ে জেনেছি। বাজার তৈরি করতে হয়। করে মিডিয়া আর ব্যাবসায়ী প্রকাশকরা। কোন কবি যদি সেটা তুচ্ছ ভাবে সে তার স্বাধীনতা। এই বিতর্কে অনুপমের সংযোজনও বৃথা হয়েছে।
জনৈকার কবিতার প্রতি ********************* তোমার কবিতা আমার ভালো লেগেছে। কী রকম প্রতিটি পংক্তিতে বিন্দু বিন্দু আর কিচ্ছু নেই যেন লক্ষ্মীর কপালের টিপ লক্ষ্মী এসে ছিল কবিতার শরীরে। সারা কবিতা জুড়ে লক্ষ্মীর পায়ের ছাপ ঝড়ে জলে রোদে পিটুলি ধুয়ে গেছে চেট গোড়ালি মুছে শুধু বুড়ো আঙুল। কবিতার সর্বাঙ্গ জুড়ে টিপ ছাপ লক্ষ্মীর পায়ের। তোমার কবিতার বিছে এত ভালো লেগেছে দুই প্রান্ত সংযোগ করে পরেছি হারের মতন। দুলছি দুলে দুলে ক্রমশ হচ্ছি অর্ধ নারী অর্ধ শিবা পুরুষ। ঘুরে ফিরে বেড়াচ্ছি প্রসার প্রান্তর।
তবে আর একটু হতে পারত। অতি প্রশস্ত নদীর ওপর যে রকম রেল ব্রিজে থাকে; মাঝে মাঝে ধারা থেকে প্রত্যঙ্গ বেরিয়ে ব্রেক ডাউন স্টেশন সে রকম দিতে যদি ধারাপাতে 'দাঁড়াও পথিক বর' তলিয়ে দেখার, তলিয়ে যাওয়ার, ক্ষনিক জিরোবার অবসর ভালো হত। দেখতে পারতাম তোমার কবিতার রেলে দ্রুত ধাবমান ট্রেনের ঝমঝম। সারিয়ে দিতাম তোমার রেল; দুরন্ত ট্রেন চলে যাতে নিরাপদে স্নায়ুর বিকল মুক্ত হঠাত উন্মুক্ত ক্ষিপ্র নিগরের মতন।
আমার সবসময় মনে হয় পাঠকসমাজের প্রতি কবির কিছু দায়িত্ব থেকেই যায় I . কবির স্বাধীনতা আছে নিজের দৃষ্টি ভঙ্গি নিজের মত করে প্রকাশ করার কিন্তু কবি যদি নিজেকে পাঠক সমাজ থেকে বিছিন্ন মনে করে নিজেকে উচ্চমেধার অধিকারী ভেবে মধ্য বা নিম্ন মেধা থেকে নিজেকে বেশি কিছু ভাবতে বসেন তবে তিনি দ্রুত অতি দুর্বদ্ধতায় আক্রান্ত হবেন, অপাঠ্য হবেন ও বিস্মৃত হবেন I তার বই বিক্রি হবার আশা বিসর্জন দিতে হবে I কারণ শুধু কবিরা বই কিনলে তো আর ব্যবসা চলবে না I
প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই 'বাক' খুলে দেখলাম। সবটুকুই পড়ার আছে চেটেপুটে। আজ রাত বারোটা বেজে গেছে। কাল থেকে পড়া শুরু করব। অভিনন্দন জানাই অনুপম।
ReplyDeleteকাজল সেন
SORRY ANUPAM....আমি দুঃখিত এবং লজ্জিত।আমার লেখাটা দিতে পারলাম না বাক এর এই সংখ্যার জন্য।তোমাকে জানিয়েছি আর তুমি বলেছিলে বলেই আমার লেখাটা হয়েছিল যা আমি হারিয়ে ফেললাম।আর কিছুতেই খুঁজে পেলাম না কোথাও।তারপর আমি চেষ্টা করেও পারলাম না এই দুদিনের মধ্যে কিছু লিখতে...বসতে পারলাম না।লিখতেই ইচ্ছে করে উঠতে পারলাম না।একটা চূড়ান্ত অপরাধ বোধ থেকেই এইটুকু লিখে তোমাকে এখানেই জানালাম...ph করে জানাতেও লজ্জা লাগলো।কথা দিয়ে কথা রাখতে না পারাটা...জানি না কিভাবে নেবে...তবু এভাবেই জানালাম।সব ভাল হোক...
ReplyDeleteযুক্ত হতে পেরে অনেক ভালো লাগছে
ReplyDeleteপড়ছি...
ReplyDeleteশুভেচ্ছা... এক ঝলকে দুর্দান্ত। এবার ডিটেলে যাব ...
ReplyDeleteরমিতের "মাঝরাতে" সুপার্ব্ ... ছোট্ট লেখা ... ওজনদার কবিতা ... আর কি চাই ? Unparalleled .... অভিনন্দন, রমিত !!
ReplyDeleteবাঃ ! অভিনন্দন জানাই।
ReplyDeleteকবিতা বিষয়ক গদ্য-এ অনুপম নিজের দর্শন তুলে দিলেন আমাদের হাতে ... ধরে রাখবে নাকি রাখবে না সেটা পাঠক বিচার করবেন। কবিতায় ওঁর পরীক্ষা এখন প্রায় সর্বজনবিদিত। কিন্তু এই দর্শন-লিপি আত্তীকরণ করা খুব সহজ বলে বোধ হয়না। এতো চ্যালেঞ্জিং স্টেটমেন্ট খুব বেশি পড়িনি আগে। আন্তরিক শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানাই।
ReplyDeleteBaak 68 ... Bhalo laglo besh... Ratan Das er mrityu bedaner... Dhimaner kobitay tai aakkhep... E maaser kobi Debanjan... sundar.... Anupam er gadya... ek dharaner anubhab o shikarokti.... Kobitakari te baak protyekbar-i aamader triger kare... ekhon dekha jaak...
ReplyDeleteShubhechha.... UMAPADA KAR.
Tarapada Roy-er janya anek dhanyabaad --- Nilabja
ReplyDeleteবাজারমুখী কবিতার সস্তা জনবহুল রাস্তায় না হেঁটে আদ্যন্ত ঝুঁকির নতুন নিয়ে ঘর করছে সে। গড়ে উঠছে তার নতুন কাব্যভাষা।----path potikriya er potikriya hoi ki na ami jani na. kintu সব্যসাচীর kobita niye lekha te ei uporiukto line ti osombhob bemanan laglo...this form of cliched language ki amra ekhono bybohaar korbo? motamuti jara 2000 poroborti lekhalikhi suru korechey tara ei commercial space niye aar bhabei na. bhabte hoi na. FB ache, Baak er moto webzin ache ebong most importantly kobita likhye lekhok ke jibon japon korte joi na. aar boss bazar-mukhi rasta ta onek koster motei sosta noi...amra jara private company te chakriroto tara jani bajar-market apnakey ningrey nei...se apni lekhok e hon aar computer engineer. given the option, tel marte kono manush er bhalo lage na kono bisesh space e nijer lekha lekhi chapanor jonno. kintu jemon amader ke kormo jiboney aposh korte hoi, office politics e nijer sthan nirnoi korte hoi thik temoni hoito commercial potrikai lekhar jonno, rujir jonno kono lekhok ke oi kaj ti korte hoi! amra bhagobaan je we have other options to earn. tai amar mone hoi je ei somoy ke chinhito korte বাজারমুখী কবিতার সস্তা জনবহুল রাস্তা---ei jatioyo kono expression er dorkar nei. eta amar byktigoto motamot ebong amar sotirtho নীলাব্জ চক্রবর্তী ke gyan deor ba birodhita korer kono prochesta noi.
ReplyDeleteAnirbaan baabu, "baajaar"-ei aaTke gelaam taahole... jaaihok, bhaallaaglo...
Delete--- Nilabja
কবিতা পণ্য কি না এই বিষয়ে তর্ক আজও হয়। নয় কি ? সেক্ষেত্রে বাজারে আটকে থাকা ... এমন মন্তব্যের কোন উপযুক্ত ইঙ্গিত পেলাম না। আমারই অক্ষমতা।
Deleteআমরা ক'জন বাজারমুখী নই ? আজ বাজারের রাস্তাটাই বড্ড এক্সপেনসিভ। বাজারে ঠাঁই পাওয়াটা চ্যালেঞ্জিং আরও। সস্তার উপাদান কি ভাবে পাওয়া যায়, যদি কেউ বুঝিয়ে বলেন, প্লীজ ...
Deleteএটা আমি 'বাক'-এর সম্পাদক হিসেবে বলছি না । একজন কবিতা লেখক হিসেবে বলছি । খুব কম করে বলছি ।
Deleteপিকাসোর ছবি বিক্রি হয় । ফিদা হুসেনের হয় । রবিশংকরের এলবামও আমরা পয়সা দিয়ে কিনি । আমরা পয়সা দিয়ে কিনে এনেই গান শুনি । সে যত স্বর্গীয় সঙ্গীত হোক না কেন । অমিতাভ বচ্চনের সিনেমা হলে টিকিট কেটে দেখি । বার্গম্যান , বুনুয়েল , ফেলিনি , তারকোভস্কি , ত্রুফো , এমনকি গোদার বা আব্বাস কিয়েরোস্তামি ... কে চান না তাঁর সিনেমা বিক্রি হোক ? কবিতা কোনো ব্যতিক্রম কেন হবে ? কবিতার বইয়েও দাম লেখা থাকে । সে বই মণীন্দ্র গুপ্তের হোক , বা রমেন্দ্র কুমার আচার্য চৌধুরীর , বা বিনয় মজুমদারের ... একটা কাব্যগ্রন্থ একটা পন্য সামগ্রী অবশ্যই ।
আমার বই বিক্রি হলে আমি ব্যক্তিগতভাবে খুব আনন্দ পাই , অকপটে জানাই সেটা ।
মুশকিলটা হয়ত 'বাজার' শব্দটায় নেই । আমাদের সমাজে কবিতার বাজার তৈরি হয়নি । আমরা সকলেই হকারদের মতো করে ঘুরে বেড়াচ্ছি কাঁধে ঝোলা নিয়ে । শিকড়হীন । যে কোনো মুহূর্তে তাড়া খেতে হতে পারে । সেই ... হকারিতে কোনো সম্ভ্রমবোধ তৈরি হয় না সহসা ।
এর মধ্যে 'বড়ো প্রকাশনা' যাদের বই করছে ... হা হা ... তারা হয়তো বাজারের পাশে একটা গুমটির মালিক হচ্ছে , যে কোনো মুহুর্তে সেটা লুট হয়ে যেতে পারে , যখন রাস্তা বাড়ানো হবে , বা গড়ে উঠবে কোনো হাইরাইজ ।
মধ্যমেধার শহরে ।
Priyo Anupam aar Kiriti baabu,
Deletemantabyer janya anek dhanyabaad. aami aamaar mantyaber modhye "baajaare aaTke gelaam" ei baakyaangshoTite bolte cheyechhilaam, Sabyasachi-r boi-Taa niye aalochonaar modhye shudhu "baajaar" bishhay-Tike niyei Anirban baabu anekTaa aalo fellen, baakiTuku... jaakge, jekono byapaarei bitarko baarhaate aamaar khub-i aneehaa. aabaaro dhanyabaad. bojhaai jaachchhe Thik-Thaak communicate korte paarini.
--- Nilabja
aarekTaa kathaa Anupam, "modhyemedhaar shahare" shabdo duTir janya aabaaro anek dhanyabaad.
Delete--- Nilabja
হা হা হা! নীলাব্জদা, দারুণ টাইমিং।
Deleteএক ঝাঁক নতুন কবিতা...বাঃ! এপ্রিল ফুল নয়, এপ্রিলের ফুল
ReplyDeleteসৌভিকদার লেখা উল্কার লেখা অরূপরতন ঘোষের লেখা অনুপমদার লেখা হাসানের লেখা ধীমানদা অলোকদার লেখা...হেব্বি লেগেছে।অনুপমদাকে বাককর্মযজ্ঞের জন্যে লং লিভ জানাই
ReplyDeleteপ্রয়াত কবি রতন দাশ,আমাদের বন্ধু রতন কে নিয়ে লেখা ধীমানের কবিতাটি পড়ে স্তব্ধ হয়ে গেলাম!শোক এ ভাবেও লেখায়?ধন্যবাদ ধীমান,কবির মৃত্যু এ ভাবেই সৃষ্টিশীল হয়ে উঠুক!স্বপন রায়
ReplyDeleteদেবাঞ্জনের কবিতা সবাই পড়ুন।ও আরো সক্রিয় থাকুক কবিতায়,আরো লিখুক!ওর কবিতাগুলো খুবই ভালো লাগলো এটা আবার লিখলাম,কারণ আমি ওর কবিতার ভক্ত!স্বপন রায়
ReplyDeleteবাকে প্রথমেই দেখি দৃশ্যত বিভাগ।প্রতিবারের মত এবারেও দারুণ হয়েছে।আর কবিতা দু একটা পড়েছি।মন দিয়ে পড়া হয়নি।পড়ে মন্তব্য অবশ্যই করব।ফাটাফাটি কাজ হচ্ছে।শুভেচ্ছা অনুপমদাকে এবং বাকের পুরো টিমকে।
ReplyDeleteBaak abar obaak koreche. Ebong kichu bishoy-er sutro dhoriyeche. Chomotkar! Kebol Ratan Das! Jani, somoy-osomoy bole ei nirgomon-er kichu nei. Tobu Golar kache kemon ekta byatha! Ar Dhiman! Se amar osru-tuku tene ene fello shobdogulor upor.
ReplyDeletePore janacchi bistrito.
Ei Prakash-er jonyo Ovinandan!
DHEEMAN DAR KABITA TI ASADHARAN....DEBANJAN DAS ER KABITA KHUB BHALO LAGLO....ROYESOYE PORCHHI....ABHINANDAN....
ReplyDeleteAnupam,
ReplyDeletekhub bhalo he... asadharon!
রতনদার খবরটা জানতাম না। ধাক্কা খেলাম প্রচন্ড। রতনদা সত্যিই অজাতশত্রু ছিলেন। কবিতা ক্যাম্পাসের প্রথমদিকে পরিচয়। ওঁকে স্মরণ করার জন্য কৃতজ্ঞতা। - আর্যনীল
ReplyDeleteDarun kaj korcho tumi anupam....bes kichu kobitar sporso anubhab korlam ...Dhanyabad
ReplyDeleteরতন দাস চলে গেল। যেতে কি চেয়েছিল ? এই যাওয়া তো নয় যাওয়া। আমার অনুজ, বন্ধু রতন। ধীমান সঠিক ভাবে আমাদের মনোভাব লিখেছে তার কবিতায়। থ্যাঙ্ক ইউ ধীমান। ২০ বছর আগে এক রাতে অলক বিশ্বাসের বাড়িতে কবিতা ক্যাম্পাসের ওয়ার্কশপে রতন কিছু অদ্ভুত কবিতা শুনিয়েছিল। সেগুলো, সেই প্রথম, ছিল জ্যামিতিক কবিতা। আমি বলেছিলাম -- রতন, জ্যামিতিক কবিতার বন তোকে দিয়ে দিলাম। আমি প্রবেশ করব না। রতন সেই থেকে জ্যা থেকে মিতিবোধ খুলতে হাসতে ফাঁকি দিয়ে চলে গেল।
ReplyDeleteদেবাঞ্জন দাস আমারও এক প্রিয়। তার 'চেনা আনফ্রেম' ছিল শূণ্য দশকের এক অন্যতম সেরা।ওর লেখা বড়ো বেশি একটা পাওয়া যায় না। এখানে এতোগুলো পড়তে পেয়ে ধন্য।
ReplyDeleteতার লেখার গাছপালা অনেক অদ্ভুত অদ্ভুত অরণ্যে ঢুকে যাক ।
দেবাঞ্জনের কবিতা আমার অসামান্য লেগেছে। নীলাব্জকে আরো একটা ধন্যবাদ দেব সব্যসাচীর কবিতার বই 'পসিবিলিটি আর টিলিবিসিপ' নিয়ে আলোচনাটার জন্য। নাম দিয়েই ইমেজিং শুরু করে প্রোগ্রেসিভলি চিন্তা-ভাবনায় ইমেজিং কবিতার প্রকাশে কতখানি সুপ্রযুক্ত হয়েছে তা নিয়ে তর্ক হতেই পারে। (আমরা অতীতে অমিতাভ প্রহরাজের কবিতার বই 'চলো, সিঙ্গল হ্যান্ড'-তে দেখেছি কীভাবে পৃষ্ঠার ইমেজিং অন্য একটি কবিতার জন্ম দিতে পারে।) কিন্তু সব্যসাচীর কবিতাকে বাজার-বিমুখী বলতে অসুবিধা কোথায় বুঝলাম না। কবিতা কোনদিনই বিক্রয়যোগ্য নয়, একথা আমরা রবীন্দ্রনাথ আর জীবনানন্দকে দিয়ে জেনেছি। বাজার তৈরি করতে হয়। করে মিডিয়া আর ব্যাবসায়ী প্রকাশকরা। কোন কবি যদি সেটা তুচ্ছ ভাবে সে তার স্বাধীনতা। এই বিতর্কে অনুপমের সংযোজনও বৃথা হয়েছে।
ReplyDeletethank you Barin daa.
Delete--- Nilabja
অনুপমের গদ্যটা কিন্তু খাসা লাগল। আর, ইন্দ্রর সার্চ করছেন দেবাঞ্জন। খুব রসালো গদ্য হয়েছে, ইন্দ্র, প্রসাদগুণ এসেছে এবার তোর গদ্যে। রমিত এবার তারাপদ রায়কে এনেছে। "ছিলাম ভালবাসার নীল পতাকাতলে স্বাধীন/কয়েকদিন মাত্র"--- আমাদের যৌবনকালে মুখে মুখে ঘুরতো এই লাইন। আমি কোন কবির ওরকম ভারী ব্যারিটোন ভয়েস শুনিনি। অমিতাভদা, শক্তিদারও ওরকম গলা ছিল না।
ReplyDeleteঅসাধারণ ব্লগজিন ' বাক্' । ধন্যবাদ
ReplyDeleteঅসাধারণ ব্লগজিন ' বাক্' । ধন্যবাদ
ReplyDeleteRequest kors lekhagulo chere onnoder chnue gelam.Proyato Kobi Ratan Daske niye Dhimaner shroddha jnapon mon tane. Aro kichu lekha thakle bhalo hoto. - Bishal Bhadra. 08-04-2013
ReplyDeleteজনৈকার কবিতার প্রতি
ReplyDelete*********************
তোমার কবিতা আমার ভালো লেগেছে।
কী রকম প্রতিটি পংক্তিতে বিন্দু বিন্দু
আর কিচ্ছু নেই যেন লক্ষ্মীর কপালের টিপ
লক্ষ্মী এসে ছিল কবিতার শরীরে।
সারা কবিতা জুড়ে লক্ষ্মীর পায়ের ছাপ
ঝড়ে জলে রোদে পিটুলি ধুয়ে গেছে
চেট গোড়ালি মুছে শুধু বুড়ো আঙুল।
কবিতার সর্বাঙ্গ জুড়ে টিপ ছাপ
লক্ষ্মীর পায়ের।
তোমার কবিতার বিছে এত ভালো লেগেছে
দুই প্রান্ত সংযোগ করে পরেছি হারের মতন।
দুলছি
দুলে দুলে ক্রমশ হচ্ছি
অর্ধ নারী অর্ধ শিবা পুরুষ।
ঘুরে ফিরে বেড়াচ্ছি প্রসার প্রান্তর।
তবে আর একটু হতে পারত।
অতি প্রশস্ত নদীর ওপর
যে রকম রেল ব্রিজে থাকে;
মাঝে মাঝে ধারা থেকে প্রত্যঙ্গ বেরিয়ে
ব্রেক ডাউন স্টেশন
সে রকম দিতে যদি ধারাপাতে
'দাঁড়াও পথিক বর'
তলিয়ে দেখার, তলিয়ে যাওয়ার,
ক্ষনিক জিরোবার অবসর
ভালো হত।
দেখতে পারতাম তোমার কবিতার রেলে
দ্রুত ধাবমান ট্রেনের ঝমঝম।
সারিয়ে দিতাম তোমার রেল;
দুরন্ত ট্রেন চলে যাতে নিরাপদে
স্নায়ুর বিকল মুক্ত হঠাত উন্মুক্ত
ক্ষিপ্র নিগরের মতন।
আমার সবসময় মনে হয় পাঠকসমাজের প্রতি কবির কিছু দায়িত্ব থেকেই যায় I . কবির স্বাধীনতা আছে নিজের দৃষ্টি ভঙ্গি নিজের মত করে প্রকাশ করার কিন্তু কবি যদি নিজেকে পাঠক সমাজ থেকে বিছিন্ন মনে করে নিজেকে উচ্চমেধার অধিকারী ভেবে মধ্য বা নিম্ন মেধা থেকে নিজেকে বেশি কিছু ভাবতে বসেন তবে তিনি দ্রুত অতি দুর্বদ্ধতায় আক্রান্ত হবেন, অপাঠ্য হবেন ও বিস্মৃত হবেন I তার বই বিক্রি হবার আশা বিসর্জন দিতে হবে I কারণ শুধু কবিরা বই কিনলে তো আর ব্যবসা চলবে না I
ReplyDelete