বাক্ বাংলা কবিতার প্রথম ব্লগজিন । বাক্ বাংলা কবিতার মুক্ত অবস্থান । ব্যক্তিগত পছন্দের সীমানা এবং বাজারের বাইরে আকাঙ্ক্ষা ও প্রভার সন্ধান
তার ঘোষিত ব্রত । পাঠ্য ও অপাঠ্যর মধ্যবর্তীটি ছাড়া কোনো ভেদরেখাই
মান্য নয় । কথা বলুন 8436419575 , লেখা পাঠান : anupam_gtl@yahoo.co.in এবং konnagar : ghatal : paschim medinipur 721212, west bengal, India । লেখা পাঠান 'অভ্র'-তে টাইপ করে ওয়ার্ড ফাইলে । পি ডি এফ ফাইল আমন্ত্রিত লেখা ছাড়া গ্রাহ্য হবে না । অনুগ্রহ করে ফেসবুক বা আন্তর্জালে প্রকাশিত লেখা পাঠাবেন না ।
থাকছে দেবজ্যোতি মন্ডলের একটি একেবারেই অন্যরকম গল্প । গল্প বিভাগের নাম বদলে গেল এবারের পোস্ট থেকে । সৌজন্য বারীন ঘোষাল । অর্ক এবং আমি মেনে নিলাম তাঁর দেওয়া 'গল্পনা' নামটি ।
এবার থাকছে প্রশান্ত গুহ মজুমদারের কবিতা বিষয়ক একটি অসামান্য গদ্য ।
মলয় রায়চৌধুরী অনুবাদ করেছেন সিরিয়ার একজন আত্মনির্বাসিত কবি আদুনিস-এর কবিতা ।
আগে কবিতাগুলোয় চোখ বোলালাম। মনে হল খুব ভালো সংকলন হয়েছে। পাঠনিবেশ করতে হবে। সারা মাসের খাদ্য এই। খাদ্য! হ্যাঁ। এই পত্রিকা আমার মগজের খাদ্য। আমি একটু একটু করে তারিয়ে তারিয়ে ভক্ষণ করি। অনুপম, আমার অভিনন্দন। ইন্দ্র, ইঁদুরগুলো কতক্ষণ এক পোজে থাকবে? ওরা বোর হবে না?
পড়লাম। যেভাবে আমি কবিতা সাধারনতঃ পড়ি , একবার হুড়মুড় করে আবার একটা একটা করে , তা এই হুড়মূড় পর্যায় হ্যামার করলো মলয়দা,রমিত, শুভ্রনীল ও সৌমিত্রর কবিতা বেশ জোরালোভাবে । "অন্যরকম"এর প্রচেষ্টায় অদ্ভুত কিছু শব্দ-কারিগরি বা শব্দ-চাতুরি চোখে পড়লো যা আমায় অন্তত প্রভাবিত করেনি, মনে হয়েছে "নতুন" কিছু করার একটা প্রবল ইপ্সা প্রভাবিত করেছে কবিতার নির্মানকে,বড্ড সচেতন দেখাচ্ছে কবিতার গঠনটি ।
এ আমার একান্ত নিজস্ব উপলব্ধি -যা এখানে নির্ভয়ে জানালাম ঃ)
ইন্দ্রনীল , কাদের কবিতায় তুমি এটা লক্ষ্য করলে ? কাদের কবিতায় "অন্যরকম"এর প্রচেষ্টায় অদ্ভুত কিছু শব্দ-কারিগরি বা শব্দ-চাতুরি চোখে পড়লো তোমার ? "নতুন" কিছু করার একটা প্রবল ইপ্সা প্রভাবিত করেছে কবিতার নির্মানকে,বড্ড সচেতন দেখাচ্ছে কবিতার গঠনটি । ... কাদের ক্ষেত্রে ?
যাদের কবিতা তোমাকে হ্যামার করেছে তাদের নাম যেমন বললে , এবং এতদূর নির্ভয়ে বললে বলছ ... যাদের কবিতা তমাকে প্রভাবিত করল না তাদের কবিতার খামতিগুলো বল !
তুমি যা নেগেতিভ বলতে চেয়ে যা বললে একদা পাবলো পিকাসো সম্পর্কেও বলা হয়েছে । এই দলে আসবেন ডিলান থমাস সম্পর্কেও । বা গদার ।
দেখ অনুপম, কবিতা যেহেতু পারফর্মিং আর্ট নয়,নয় কোনো মাস-মিডিয়া একই লেখা পাঠক অনুপাতে এক এক রকম ব্যাঞ্জনা তৈরী করতে সক্ষম । আমি সে অর্থে কবিতা-সমালোচক নই , শুধু নিজের অনুভুতি সম্বল করেই নিজের সীমাবদ্ধ বোধ থেকেই পাঠ করে থাকি ।কবিতার ব্যাকরনকে অস্বীকার করতেও প্রবল ইচ্ছা হয় নিজের লেখার ক্ষেত্রেও , এবং নিজের লেখার ক্ষেত্রেও এরকম অবস্থা(ত্রুটি বলবোনা ) অনুভব করি , হয়তো পাঠকও অনুভব করে থাকতে পারে অনেক ক্ষেত্রেই । কিন্তু কে বলতে পারে! সেই লেখা বা এই লেখাগুলি -যা আমায় ছোঁইয়নি তারা তোমার বর্নিত পাবলো বা ডিলান হয়ে উঠবে না ?আবার শত-সহস্র লেখার মতো হারিয়েও যেতে পারে , সে সম্ভাবনাও আছে । নিজে লিখি বলেই কোনো নির্দিষ্ট কাউকে ক্ষুন্ন করতে চাইনি তাই আলাদা করে নাম লিখিনি ।এছাড়াও স্বীকার করতে দ্বিধা নেই আলোচনা থেকে বিতর্কে উপনীত হতে সঙ্কোচ আছে , এবং এখানে তার সভাবনা থাকুক তা চাইনি ।সব লেখাই যদি সবাইকে একরকমভাবে সম্পৃক্ত করতো তাহলে কবিতা ও ক্যালেন্ডারের মধ্যে পার্থক্য থাকতোনা বলেই বিশ্বাস করি ।
"নতুন" কিছু বা "অন্যরকম" কিছু করার প্রয়াসকে স্বাগত জানাই , এবং আমিও সেরকম করার চেষ্টা করে থাকি তাই তার বিরোধীতা করার প্রশ্নই নেই । তবুও কিছু লেখায় এখানে এই "চেষ্টা" টাই প্রকট লেগেছে , যেখানে কবিতার মূল শরীর প্রায় অদৃশ্য থেকে গেছে যেমন অংশুমানের কবিতাটি যেখানে কিছু যতি চিহ্নের বিন্যাস চোখে পড়লো , সব্যসাচীর লেখাটিও মনে হয়েছে শব্দের নিছক কারিকুরি , এভাবে বলার জন্য সংশ্লিষ্ট লেখকদের কাছে আমি মার্জনা প্রার্থী । হয়তো এঁদের অন্যলেখা ভবিষ্যতে আমায় তুমুল নাড়িয়ে দেবে বা এই লেখাগুলিই নতুন করে আবিষ্কার করবো একদিন ।
জানিনা বোঝাতে পাড়লাম কিনা , আবার বলছি এ আমার সীমাবদ্ধ বোধ থেকে একান্ত নিজস্ব অনুভুতি ।কেউ যেন ভুল না বোঝে ।
background tir karone chokhe khub lagche. porte gele onekkhon sei site e thakte hoy. tate chok er jate kosto na hoy halka ronger backgroung ba sob theke bhalo hoy sada hole. ekhane porte parchhi na. chhobi hisebe namiye pore pore janabo.
KHUB VALO LAGCHHE BAAK..EBARE ANEK BARO MAATH SARA MAAS JURE KHELBO PARBO R JHAPABO..MON KHARAP HALEI CHALE ASI BAAKER KACHHE....KICHHU LINE BAAR BAAR PARCHHI..JENO FURAI NA...VESE OTHA EI BAZNA AMAAR GHAR NOI..SUNDAR LAGLO...APATATO RAKHCHHI PARE ABAAR KATHA HABE..DEBASISH SAHA
সকলকে আমার শুভেচ্ছা।কবিতা সব পড়ে ফেল্লাম।প্রশান্তদার গদ্যটা ভাল লাগল।আশা আমাদের প্রিয় কবি স্বদেশ সেনের আলাপচারিতা আগের মত এবারও সকলকে মুগ্ধ করবে।ভালবাসা রইল।
বাহ....প্রতিবারের মতো এবারও প্রতিটি কবিতাই ভালো লাগল। সঙ্গে বাক্ এর ব্যাকগ্রাউন্ডও। বাক্ এগিয়ে যাক অনেকদূর। আমরা আছি...থাকব সবসময়, যেমন করে আমাদের কথা ভেবে অনুপম বাক উপহার দেয়...তেমন করেই। কাজের চাপের কারণে সামিল হতে পারলাম না, তারপরও ভালো লাগছে। কয়েকদিন খুটিয়ে খুটিয়ে পড়া যাবে।
প্রশান্ত মজুমদারের কবিতা বিষয়ক গদ্যটি পড়েছি। ভাল লাগল ভাবনাটি। যে কোনো নান্দনিক মাধ্যমের প্রসারই ডায়ামেনসন ও পরিমাপ রহিত হোয়া উচিত। সাধারণ যাপন ক্রিয়ার থেকে পেইন্টিং হোক ভাস্কর্য হোক কবিতা ইত্যাদী যে কোনো নান্দনিক চর্চাই সম্পুর্ণ আলাদা প্রক্রিয়া, সমঞ্জস রেখেই শিল্পিদের যাপন শৈলিও আলাদা। তবে কতগুলো সাধারণ ইম্প্যারেটিভকে মেনে চলতেই হবে, আখের শৈল্পিকতাও সমাজ বদ্ধ, অতি ব্যতিক্রমিতার কথা ছেড়ে দিলে!
শুধুই না হলেও কিছুটা তো বটেই । তবে , যেমন ইন্দ্রনীল বক্সীকে বললাম ... গদারকে শুধাও । বলতে কিছুই তো বাকি নেই কবিতায় ... সব বলা হয়ে গেছে শুধু কীভাবে বললাম তা থেকেই বেরিয়ে আসে অন্য কোনো বলা । আমার অনুভূতির জগত ... হয়ত আমি নিজে তার ঠিকানা খুঁজলাম ... আর ... তুমি পেয়ে গেলে ...
ইন্দ্র'র গল্পনা আমি পড়ে ফেললাম। বাংলা সাহিত্যে এমন লেখা আগে পড়িনি। কেবলই মনে হচ্ছিল ও বিদেশী কোন গল্প অনুবাদ করে দিয়েছে। লাঁকা এইটি পড়লে নিশ্চয়ই খুশি হতেন। বাংলায় এই প্রথম একটা পোস্টমডার্ণ গল্পনা পড়লাম। একটা বিদঘুটে ঝালাপালা টানা শব্দকে চাপা দিতে অসংখ্য বিভিন্ন শব্দ জেনারেট করলে যে প্রাথমিক ডিস্টার্বিং শব্দকে ডিজেনারেট হতে পারে, এই তত্বটিকে নিপুণভাবে উপস্থিত করেছে ইন্দ্র, তাকে অভিনন্দন আমার।
প্রশান্ত, সেই যে গান আছে না -- এ জীবন শূন্য লাগে -- মহীনের ঘোড়াগুলি -- তো, শূন্য তো কোন লিমিটেড স্পেস না, আনলিমিটেড, তাহলে পরিধিটি না এঁকে যদি শূন্যকে বোঝাতে পারো-- শূন্য লিখে বেড়াটি মুছে দাও, কেমন লাগছে এখন? আসলে শূন্য নয়, শূন্যতাই বিষয়, গ্রাস করে, উজ্জীবিত করে না, অবশ করে। শুধু দরজা তো ফাঁকা মাঠে হয় না, তার জন্য দেয়াল লাগে, কেবল দরজার কথা বললেই চলবে না। পুরোটা উড়িয়ে দাও। এবার শূন্যতার মধ্যে বসে শিল্পকর্ম হোক। তোমার লেখাটা আমাকে এতদূর ভাবালো। এতেই বলা চলে তোমার লেখাটার মধ্যে বীজ ছিল। ধন্যবাদ।
sobar lekha khub valo hoyeche.. emni kaj i amader anupranito kore ... apnader kaj amader ke onek asha r aalo dekhai.. apnara ei vabe kaj kore jan r amader prerona deiye jan
অনন্য রায়ের কবিতা প্রসঙ্গে রমিতের লেখাটি ভালো লাগলো ।কিছু অপড়া অনবদ্য কবিতা পড়ালাম ও বিস্মিত হলাম ! কতটুকুই না পড়েছি !কজনের লেখাই বা পড়েছি !সুন্দর আলোচনার সঙ্গে কবিতাগুলি পড়তে পাওয়ার জন্য রমিত ও বাক কে ধন্যবাদ ।
Asamanyo kaj hoyeche eibarer sonkhay. Ato bibhag somoy lagbe anek. Kintu sob khide niyei sobta poRbo. Anupam da ke dhonyobad ar sohojogi gota team ke. Durga pujor team durgar moto , team Baak. Sobai asun apnader motamote amader somprito korun.
Upor theke namte namte chokh atke galo Angshuman Dey r lekhatay , Koyekta | byabohar kora hoyeche kobitar duto golardhei , lokhyoniyo uporer golardhotay kono , nei . Nicher golardhe , byabohar kora hoyeche. Gaan ferar age mathar modhey ja kichu tar poton obadh... Gaan ferar por sekhane ched poRche . Adbhut bhabe oi chitro upohar amay bhabalo , shobdo hin shobdoguchho kobitatake akta destination dilo. Akta bhalo kaj amar kache. Ami byektigoto bhabe ei uposthapona pochondo kori.
Thank u Nilabja da , Han bolte paro ami ektu ichha korei udahoron ta besi rekhechi , asole amar bolar cheyeo boitar uttap pathok jano ektu besi pai sei chestay. Hoyto poroborti khetre alochona aro baRbe. Tobe tumi poRecho etai boRo paoa.
এবারের বাক-এ কবিতাগুলো প্রায় সবকটাই এত ভালো, শেখার জায়গা তৈরি ক'রে দেয়। Detail আলোচনা এড়িয়ে গেলাম। এত ভালো লাগার পর বকবক করতে গেলে নিজেরই মনে হবে "উঁহু উঁহু নীলোৎপল, নীল বাসি এভাবে হয় না, ঈষৎ আরো ঈষৎ হয়ে যাও"... এ' বাদেও দুরন্ত লাগলো চলতা হুয়া চালতা, দেবজ্যোতি মন্ডলের গল্পনা "চালতা নিয়ে কিছু আকথা", ভালো লাগলো প্রশান্তদার "শূন্যের কাছে যাও", আর অমিত বিশ্বাসের করা মিশ্র মাধ্যমের "দ্য ট্যাটু"।
বাকি অনেকের সাথে আমিও একমত, রমিতের রীতিমত পরিশ্রম ক'রে ধীরে ধীরে গ'ড়ে তোলা এই আর্কাইভ, বাংলা ভাষার একটা বড়ো পাওনা হয়ে উঠবে একদিন। দারুণ।
প্রসঙ্গঃ দেবজ্যোতি মন্ডলের গল্পনা। 'চালতাদের ভালবাসা যায়। কিন্তু যাদেরকে ভালবাসা যায়না তারাই চালতা।' এই লাইন দুটো অনুভূমিক ফলে এদের ওপর কিছুতেই একটা শরীর ফিট করা যাচ্ছেনা। নেগ্যেশন। মনে হয় দুটো রিপিটিটিভ শব্দ-এর "চালতা" "ভালবাসা" যে কোনো একটা একটু বদলে গেলেই শরীরটা দাঁড়িয়ে যায়। তা ছাড়া গল্পনা সুন্দর হয়েছে।
প্রসঙ্গঃ দেবজ্যোতি মন্ডলের গল্পনা। খুব সুন্দর লাগল। শুধু শেষের দিকে'চালতাদের ভালবাসা যায়। কিন্তু যাদেরকে ভালবাসা যায় না তারাই চালতা।' দুটো অনুভূমিক লাইনের ওপর কিছুতেই একটা শরীর দাঁড় করান যাচ্ছেনা। নেগ্যেশন। মনে হয় রিপিটিটিভ 'চালতা' বা 'ভালবাসা' যেকোনো একটা শব্দ একটু নাড়িয়ে দেওয়া দরকার।
Amit, Gourab ar Bhaskaorer Chhobita bhalo laglo. Amiterta impressive, Gourab ar Bhaskarer dutoi expressive. Ami bhul bole thakle keu amake bujhiye deben pl. Je kono sadhubaad i Romit-er janyo kam porbe. Ananya'r kobita amar poricito, surreal, loveable. Kintu jogyo gadyo diye poribeshan koreche Romit, ami e janyo tar kachhe rhini thaklam.
সব্যসাচী প্রদীপের বই নিয়ে বেশ ভালো লিখেছে। তবে, কবিতাংশ কমিয়ে সব্য'র প্রতিক্রিয়া বেশি থাকলে ভালো হতো। দেবজ্যোতির গল্পনা পড়লাম। আবারো সেই অসাধারণ বলতে হচ্ছে। তবে, কবিরা গল্পনা-কে কবিতানা বানিয়ে দিলেই চিত্তির। এই প্রসঙ্গে কবিদের সহজ যুক্তি হল -- কেন নয়? কেন বিভাজন রেখা ? এটা কিন্তু কোন পোড় খাওয়া গল্পকার বলবে না। মুশকিল হল, অনুপম, কোন গল্পকার "বাক" এ প্রবেশ করে না।
গল্পকারের কথায় মনে পড়লো বারীনদা; ভালোপাহাড়ে তো কম্প্যুটার রয়েছে। আগেরবার গিয়ে শুনেছিলাম শিগ্রী ইন্টারনেট নেওয়া হবে। হয়েছে কি? তাহলে কমলদাকে এই সাইটটা দেখিও। আশা করি ভালো লাগবে।
সম্পাদক এত বেখেয়াল হলে চলে ? আরো চৌখষ হতে হবে অনুপমকে। ছবিতা নামটা আমি ইউজ করে থাকলেই বা কি ! সেটা এপ্রোপ্রিয়েট জায়গায় বসাতে অসুবিধা কোথায় ? অনুপম নামটা কি আর কেউ কোনদিন রাখেনি ?
KObi Sri Samri Roy CHowdhuri amar ek priyo kobi ebareo tar lekhay sei ononyota pelam meghatuburu te ki ekhon jete daey? oshoriri ma kundola odrishyo ke diyechen akash... ei shob uni chara ar kei ba bhabben pronam neben
হ্যাঁ । সমীর রায়চৌধুরী একেবারে অন্য মাত্রার টেক্সট লিখছেন আজকাল । ওনার প্রথম পর্বের বা পোস্টমডার্ণ পর্বের কবিতার চেয়ে অনেকটাই আলাদা । অবশ্য এগুলোতেও অধুনান্তিক লক্ষণ স্পষ্ট বলেই মনে হয় ।
Aronyok Tito r Chitrokolpo lekhati chitrokolper modhey ak samajik o arthonoitik dik asroy koreche, presentation ta dhakka dilo. Bhalo laglo. Taka pakhir oRa ba bajarer chitrokolpoke taka hisabe dakha , ekhane kolpodrishyoke materialistic kore dakha o na dakhar modhey ak dwondo poriskar.
কোথায় একটা কেমন কষ্ট লেগে আছে। এতো কিছুর মধ্যে কি যেন পেলাম না। হাতের শিরা কেটে ফেলার মধ্যে একটা আসাফালন আছে। বীরত্ব নেই। তেমন একতারা। বাজিয়ে যাচ্ছে একটানা। ধাক্কা খাবো ভেবে ভেবেও কিছুই হল না। স্বাভাবিক সূচগুলোই পড়ে রইল। সুতো যেমন ছিল তেমন। মসলিন চাই না। কিন্তু সুতির কাপড় একটা বড় মায়া ডাকে। পেলাম কই। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সবাই নিয়ে এলো কত কি! তার কাজ তার রোসনাই। কিন্তু সুতির কাপড়। ঘুমনোর সময় মায়ের গায়ে থাকতো। সারাদিন মায়ের আঁচল জুড়ে সেই সুখ। এখন তা পাই কই। আমি তো অত ব্যকরণ বুঝি না। বানাণই ঠিক থাকে না। বাংলা পড়তে পারি এরকম পাঠক। তা বলে কি আমার ভাববার মন নেই মাথা নেই! কিন্তু কেউ সহজ করে বোঝাতে পারে না ভাবাতে পারে না।
তাহলে বাক আরেকবার আপনাদের সামনে এসে পড়ল । এবার সে আরো বড়ো হয়ে উঠেছে । তাকে সামলাতে বেশ নাজেহাল হতেই হচ্ছে ।
ReplyDeleteএবারের বাকে থাকছে উপরের কবিতাগুলি । এবার আলোচনার পালা ।
থাকছে দেবজ্যোতি মন্ডলের একটি একেবারেই অন্যরকম গল্প । গল্প বিভাগের নাম বদলে গেল এবারের পোস্ট থেকে । সৌজন্য বারীন ঘোষাল । অর্ক এবং আমি মেনে নিলাম তাঁর দেওয়া 'গল্পনা' নামটি ।
এবার থাকছে প্রশান্ত গুহ মজুমদারের কবিতা বিষয়ক একটি অসামান্য গদ্য ।
মলয় রায়চৌধুরী অনুবাদ করেছেন সিরিয়ার একজন আত্মনির্বাসিত কবি আদুনিস-এর কবিতা ।
পাঠম্যানিয়ার পেরিস্কোপ বিহাগে সব্যসাচী হাজরা এবারের পোস্টে বেছে নিয়েছেন কবি প্রদীপ চক্রবর্তীর কাব্যগ্রন্থ 'ছাতিম হরবোলা' ।
রমিত দে এবার তুলে এনেছেন সত্তরের কবি অনন্য রায়ের একগুচ্ছ দুরন্ত লেখা যা আজ সমসাময়িক বলেই মনে হয় ।
এবারের পোস্ট থেকে শুরু হল ইন্দ্রনীল ঘোষের ধারাবাহিক বিভাগ 'সার্চ করছেন দেবাঞ্জন' ।
এবারের পোস্ট থেকে শুরু হল 'দৃশ্যত' ... এটি চিত্রকলার বিভাগ । এতিকে দেখবেন অমিত বিশ্বাস ।
এবং থাকল 'এখন বাংলা কবিতার কাগজ'-এর সৌজন্যে সদ্য আকাদেমি সম্মানে ভূষিত কবি স্বাদেশ সেনের একটি সাক্ষাতকার ।
এবার বাকের background তৈরি করেছেন কবি ইন্দ্রনীল ঘোষ । এটা শুরু করা হল । এবার থেকে বাকের backgroun বাকের বন্ধুরাই করবেন । আগামী পোস্টে আরেকজন ।
ReplyDeleteএইবারের কবিতাগুলো সত্যিই অনবদ্য। এমনটা কম হয়। তোমার ১২ ভেবে ২২শে পৌঁছনোর কারণ এবার বোঝা গেল। ভীষণ ভালো sequencing। অনবদ্য।
ReplyDelete...onek lekhai bhalo laglo......
ReplyDelete...tobe shimon rayhan onobodyo...tar sathe deedar maleki,anindita gupto roy, moloy roy chowdhury bhalo laglo....."...tobu likerer moto uthle ur6e sahosh..."....oh!..darun!...amake akhono bhaba66e lekhata...soyar aage khub sundor 1ta upohar!!!!!!!!!!!
ReplyDeleteশিমন রায়হানের লেখা কিছুদিন ধরেই পড়ছি । অসম্ভব ভালো লেখেন । এই কবিতাটা জাস্ট অবিশ্বাস্য !
ReplyDeleteইন্দ্র ঠিকই বলেছে, অনবদ্য। খুব ভালো লাগলো বেশ কিছু কবিতা। তবু একটা দুঃখ থেকেই গেল। আমি এই সংখ্যাতেও লিখলাম না।
ReplyDeleteকিন্তু সৌমিত্রদা , আপনার কবিতা তো আছে ! পঞ্চম কবিতাটিই তো আপনার !
ReplyDeleteআগে কবিতাগুলোয় চোখ বোলালাম। মনে হল খুব ভালো সংকলন হয়েছে। পাঠনিবেশ করতে হবে। সারা মাসের খাদ্য এই। খাদ্য! হ্যাঁ। এই পত্রিকা আমার মগজের খাদ্য। আমি একটু একটু করে তারিয়ে তারিয়ে ভক্ষণ করি। অনুপম, আমার অভিনন্দন। ইন্দ্র, ইঁদুরগুলো কতক্ষণ এক পোজে থাকবে? ওরা বোর হবে না?
ReplyDeleteতার বদলে ওরা মেঘে bore করছে । :P
Deleteখুব ভালো কাজ নিঃসন্দেহে। প্রত্যেকের লেখাই ভালো হয়েছে। বাক এর আরও সাফল্য কামনা করি।
ReplyDeleteখুব ভালো লাগলো।অধিকাংশ কবিতাই বিভিন্ন ভাবে অবাক করার।
Deleteপড়লাম। যেভাবে আমি কবিতা সাধারনতঃ পড়ি , একবার হুড়মুড় করে আবার একটা একটা করে , তা এই হুড়মূড় পর্যায় হ্যামার করলো মলয়দা,রমিত, শুভ্রনীল ও সৌমিত্রর কবিতা বেশ জোরালোভাবে । "অন্যরকম"এর প্রচেষ্টায় অদ্ভুত কিছু শব্দ-কারিগরি বা শব্দ-চাতুরি চোখে পড়লো যা আমায় অন্তত প্রভাবিত করেনি, মনে হয়েছে "নতুন" কিছু করার একটা প্রবল ইপ্সা প্রভাবিত করেছে কবিতার নির্মানকে,বড্ড সচেতন দেখাচ্ছে কবিতার গঠনটি ।
ReplyDeleteএ আমার একান্ত নিজস্ব উপলব্ধি -যা এখানে নির্ভয়ে জানালাম ঃ)
ইন্দ্রনীল , কাদের কবিতায় তুমি এটা লক্ষ্য করলে ? কাদের কবিতায় "অন্যরকম"এর প্রচেষ্টায় অদ্ভুত কিছু শব্দ-কারিগরি বা শব্দ-চাতুরি চোখে পড়লো তোমার ? "নতুন" কিছু করার একটা প্রবল ইপ্সা প্রভাবিত করেছে কবিতার নির্মানকে,বড্ড সচেতন দেখাচ্ছে কবিতার গঠনটি । ... কাদের ক্ষেত্রে ?
Deleteযাদের কবিতা তোমাকে হ্যামার করেছে তাদের নাম যেমন বললে , এবং এতদূর নির্ভয়ে বললে বলছ ... যাদের কবিতা তমাকে প্রভাবিত করল না তাদের কবিতার খামতিগুলো বল !
তুমি যা নেগেতিভ বলতে চেয়ে যা বললে একদা পাবলো পিকাসো সম্পর্কেও বলা হয়েছে । এই দলে আসবেন ডিলান থমাস সম্পর্কেও । বা গদার ।
দেখ অনুপম, কবিতা যেহেতু পারফর্মিং আর্ট নয়,নয় কোনো মাস-মিডিয়া একই লেখা পাঠক অনুপাতে এক এক রকম ব্যাঞ্জনা তৈরী করতে সক্ষম । আমি সে অর্থে কবিতা-সমালোচক নই , শুধু নিজের অনুভুতি সম্বল করেই নিজের সীমাবদ্ধ বোধ থেকেই পাঠ করে থাকি ।কবিতার ব্যাকরনকে অস্বীকার করতেও প্রবল ইচ্ছা হয় নিজের লেখার ক্ষেত্রেও , এবং নিজের লেখার ক্ষেত্রেও এরকম অবস্থা(ত্রুটি বলবোনা ) অনুভব করি , হয়তো পাঠকও অনুভব করে থাকতে পারে অনেক ক্ষেত্রেই । কিন্তু কে বলতে পারে! সেই লেখা বা এই লেখাগুলি -যা আমায় ছোঁইয়নি তারা তোমার বর্নিত পাবলো বা ডিলান হয়ে উঠবে না ?আবার শত-সহস্র লেখার মতো হারিয়েও যেতে পারে , সে সম্ভাবনাও আছে । নিজে লিখি বলেই কোনো নির্দিষ্ট কাউকে ক্ষুন্ন করতে চাইনি তাই আলাদা করে নাম লিখিনি ।এছাড়াও স্বীকার করতে দ্বিধা নেই আলোচনা থেকে বিতর্কে উপনীত হতে সঙ্কোচ আছে , এবং এখানে তার সভাবনা থাকুক তা চাইনি ।সব লেখাই যদি সবাইকে একরকমভাবে সম্পৃক্ত করতো তাহলে কবিতা ও ক্যালেন্ডারের মধ্যে পার্থক্য থাকতোনা বলেই বিশ্বাস করি ।
Delete"নতুন" কিছু বা "অন্যরকম" কিছু করার প্রয়াসকে স্বাগত জানাই , এবং আমিও সেরকম করার চেষ্টা করে থাকি তাই তার বিরোধীতা করার প্রশ্নই নেই । তবুও কিছু লেখায় এখানে এই "চেষ্টা" টাই প্রকট লেগেছে , যেখানে কবিতার মূল শরীর প্রায় অদৃশ্য থেকে গেছে যেমন অংশুমানের কবিতাটি যেখানে কিছু যতি চিহ্নের বিন্যাস চোখে পড়লো , সব্যসাচীর লেখাটিও মনে হয়েছে শব্দের নিছক কারিকুরি , এভাবে বলার জন্য সংশ্লিষ্ট লেখকদের কাছে আমি মার্জনা প্রার্থী । হয়তো এঁদের অন্যলেখা ভবিষ্যতে আমায় তুমুল নাড়িয়ে দেবে বা এই লেখাগুলিই নতুন করে আবিষ্কার করবো একদিন ।
জানিনা বোঝাতে পাড়লাম কিনা , আবার বলছি এ আমার সীমাবদ্ধ বোধ থেকে একান্ত নিজস্ব অনুভুতি ।কেউ যেন ভুল না বোঝে ।
ভুল বোঝার কোনো কারন নেই ইন্দ্রনীল ।
Deleteঅংশুমানের লেখাটা নিয়ে একটা মজার ঘটনা আছে । সেটা পরে কখনো বলা যাবে ।
background tir karone chokhe khub lagche. porte gele onekkhon sei site e thakte hoy. tate chok er jate kosto na hoy halka ronger backgroung ba sob theke bhalo hoy sada hole. ekhane porte parchhi na. chhobi hisebe namiye pore pore janabo.
ReplyDeletemonkharap hale chale asi baaker kachhe..kato bokbok bak bak khushi...CHUMU PRINT KARE DICHCHHI SARA GAYE...maloyda sabbas..valo laglo..SHUNYER SHARIRE KONO POSHAK THAKBE NA..ekdom thik nalechhen somitrada...VESE OTHA BAJNA AMAAR GHAR NOI..amaar ghar rayechhe sobar ghare..sei ghare ghare anupamera..valo laglo...FUTIFATA MATITE CHHARANO KHIDER JAJIM...bah! SEI RUPKATHA LEKHA BAROTA CHHATRISH.....apurbo...MRITODER SAJANO HACHCHHE..barinda afuraan valobasa...somoi pelei baaker chhayai jurie ni tapto haat..EI HAAT MEKHECHHE KATO KALO...ekhon kabita parlam..pare gadya niye katha habe....DEBASISH SAHA
DeleteKHUB VALO LAGCHHE BAAK..EBARE ANEK BARO MAATH SARA MAAS JURE KHELBO PARBO R JHAPABO..MON KHARAP HALEI CHALE ASI BAAKER KACHHE....KICHHU LINE BAAR BAAR PARCHHI..JENO FURAI NA...VESE OTHA EI BAZNA AMAAR GHAR NOI..SUNDAR LAGLO...APATATO RAKHCHHI PARE ABAAR KATHA HABE..DEBASISH SAHA
Deleteসকলকে আমার শুভেচ্ছা।কবিতা সব পড়ে ফেল্লাম।প্রশান্তদার গদ্যটা ভাল লাগল।আশা আমাদের প্রিয় কবি স্বদেশ সেনের আলাপচারিতা আগের মত এবারও সকলকে মুগ্ধ করবে।ভালবাসা রইল।
ReplyDeleteবাহ....প্রতিবারের মতো এবারও প্রতিটি কবিতাই ভালো লাগল। সঙ্গে বাক্ এর ব্যাকগ্রাউন্ডও। বাক্ এগিয়ে যাক অনেকদূর। আমরা আছি...থাকব সবসময়, যেমন করে আমাদের কথা ভেবে অনুপম বাক উপহার দেয়...তেমন করেই। কাজের চাপের কারণে সামিল হতে পারলাম না, তারপরও ভালো লাগছে। কয়েকদিন খুটিয়ে খুটিয়ে পড়া যাবে।
ReplyDeleteসুজন সুপান্থ
বাংলাদেশ
বারীনদা, ভালো লাগলো শীত শেষের ঝরা কবিতা। মৃতদের জায়গা বদলের পাঞ্চটা অদ্ভূৎ হন্ট করছে আমাকে। কবে যে আমি এরকম লিখতে পারব......
ReplyDeleteKabitagulo ekbar porechhi...pore abar pore motamot janabo
ReplyDeleteEkta ushkani-mulak proshnoi korbo apatoto---
kobitay smartness na feeling konta beshi darkar?
smart presentation of feelings ? to escape ludicrous sentimentality ...
Deleteঅনুভব ভেতরের ব্যাপার।smartness বাইরের।অনুভব ই কবিতার ভিত্তি।নইলে smart কিছু একটা হবে,কবিতা হবে না।স্বপন রায়...
Deleteপ্রশান্ত মজুমদারের কবিতা বিষয়ক গদ্যটি পড়েছি। ভাল লাগল ভাবনাটি। যে কোনো নান্দনিক মাধ্যমের প্রসারই ডায়ামেনসন ও পরিমাপ রহিত হোয়া উচিত। সাধারণ যাপন ক্রিয়ার থেকে পেইন্টিং হোক ভাস্কর্য হোক কবিতা ইত্যাদী যে কোনো নান্দনিক চর্চাই সম্পুর্ণ আলাদা প্রক্রিয়া, সমঞ্জস রেখেই শিল্পিদের যাপন শৈলিও আলাদা। তবে কতগুলো সাধারণ ইম্প্যারেটিভকে মেনে চলতেই হবে, আখের শৈল্পিকতাও সমাজ বদ্ধ, অতি ব্যতিক্রমিতার কথা ছেড়ে দিলে!
ReplyDeleteAnupam da...
ReplyDeleteshohomot, kintu smartness jodi anubhab ke gile phele? kabita ki shudhui linguistic exercise?
শুধুই না হলেও কিছুটা তো বটেই । তবে , যেমন ইন্দ্রনীল বক্সীকে বললাম ... গদারকে শুধাও । বলতে কিছুই তো বাকি নেই কবিতায় ... সব বলা হয়ে গেছে শুধু কীভাবে বললাম তা থেকেই বেরিয়ে আসে অন্য কোনো বলা । আমার অনুভূতির জগত ... হয়ত আমি নিজে তার ঠিকানা খুঁজলাম ... আর ... তুমি পেয়ে গেলে ...
Deleteকি বলবে অনুপম?বোলোনা।বোলোগে তো বোলেগা কে বোলতা হ্যাঁয়।।.স্বপন রায়
Deleteআমি তো ওটাই বোলেগা যো আপনে অলরেডি বোলা ... :P
Deleteদ্বিতীয়ত দুটো শব্দের মানে(ব্যক্তিগত অজ্ঞতা ) 1. অভীপ্সা, 2. তুসি।
ReplyDeleteANUPAM....EK JHALAK CHOKH BOLALAM...EK KOTHAY ANOBODYO....SAMAY NIYE PORE LEKHA GULO NIYE ALADA VABE BOLBO.....EKTA CHHOTTO VUL AMAR KOBITAY...12LINE E DEKHO...HU HU AYNAR PORDAHINATA...HOBE. DUBAR PORDA CHHAPA HOYECHHE....ASADHARAN KICHHU LEKHA EBARE....SUVECHHA...
ReplyDeleteইন্দ্র'র গল্পনা আমি পড়ে ফেললাম। বাংলা সাহিত্যে এমন লেখা আগে পড়িনি। কেবলই মনে হচ্ছিল ও বিদেশী কোন গল্প অনুবাদ করে দিয়েছে। লাঁকা এইটি পড়লে নিশ্চয়ই খুশি হতেন। বাংলায় এই প্রথম একটা পোস্টমডার্ণ গল্পনা পড়লাম। একটা বিদঘুটে ঝালাপালা টানা শব্দকে চাপা দিতে অসংখ্য বিভিন্ন শব্দ জেনারেট করলে যে প্রাথমিক ডিস্টার্বিং শব্দকে ডিজেনারেট হতে পারে, এই তত্বটিকে নিপুণভাবে উপস্থিত করেছে ইন্দ্র, তাকে অভিনন্দন আমার।
ReplyDeleteThanks বারীনদা। দেখা যাক এর পরের কিস্তিটা কেমন হয়।
Deleteপ্রশান্ত, সেই যে গান আছে না -- এ জীবন শূন্য লাগে -- মহীনের ঘোড়াগুলি -- তো, শূন্য তো কোন লিমিটেড স্পেস না, আনলিমিটেড, তাহলে পরিধিটি না এঁকে যদি শূন্যকে বোঝাতে পারো-- শূন্য লিখে বেড়াটি মুছে দাও, কেমন লাগছে এখন? আসলে শূন্য নয়, শূন্যতাই বিষয়, গ্রাস করে, উজ্জীবিত করে না, অবশ করে। শুধু দরজা তো ফাঁকা মাঠে হয় না, তার জন্য দেয়াল লাগে, কেবল দরজার কথা বললেই চলবে না। পুরোটা উড়িয়ে দাও। এবার শূন্যতার মধ্যে বসে শিল্পকর্ম হোক। তোমার লেখাটা আমাকে এতদূর ভাবালো। এতেই বলা চলে তোমার লেখাটার মধ্যে বীজ ছিল। ধন্যবাদ।
ReplyDeleteবেশ হছছে।চলিষ্ণু হোক।গল্পনা জমে গেছে,কবিতাও ভাল।স্বপন রায়
ReplyDelete"গল্পনা" য় গদ্যের এক বিচিত্র অভিঞ্জতা হলো দেবোজ্যোতির "চালতা নিয়ে কিছু আকথা" পড়ে।অদ্ভুত বাক্যের সাফ্লিং! বিস্তর মজা পেলাম।
ReplyDeleteভালো লাগলো ইন্দ্রনীল ঘোষের লেখাটিও , এটিও এক্টি বিচিত্র লেখা বিচিত্র বিষয় নিয়ে আগামী কিস্তিগুলি আস্তে থাকুক অপেক্ষায় রইলাম।
ReplyDeleteরমিত আনেক ভালো কাজ করছে। ওকে বলো পরের বার তন্ময় দত্তর কবিতা একত্রিত করতে। সম্ভবত সন্দীপ দত্তের আরকাইভে পেয়ে যাবে ।
ReplyDeleteশুভেচ্ছাসহ
মলয় রায়চৌধুরী
sobar lekha khub valo hoyeche.. emni kaj i amader anupranito kore ... apnader kaj amader ke onek asha r aalo dekhai.. apnara ei vabe kaj kore jan r amader prerona deiye jan
ReplyDeleteবাঁকের লেখাগুলি পড়লাম। বেশ ভালো। মলয় রায়চৌধুরী, শ্যামলকান্তি দাশ, সিমন রায়হান ও রমিত সহ আরও কয়েকজনের। পরবর্তীতেও অপেক্ষায় থাকলুম। সকলে ভালো থাকুন।
ReplyDeleteঅনন্য রায়ের কবিতা প্রসঙ্গে রমিতের লেখাটি ভালো লাগলো ।কিছু অপড়া অনবদ্য কবিতা পড়ালাম ও বিস্মিত হলাম ! কতটুকুই না পড়েছি !কজনের লেখাই বা পড়েছি !সুন্দর আলোচনার সঙ্গে কবিতাগুলি পড়তে পাওয়ার জন্য রমিত ও বাক কে ধন্যবাদ ।
ReplyDeleteIndra ki asambhab ek kaaj kore felechhe...kato aalaadaa aalaadaa dimension ei gadyaTir...kato parameter...ekTi samaantaraal manastaatwik, kalpo-galpo-biggyaner, kabir haater prasaadguNe aabishhTa nirbhaar lekhaa...selaam brother...
ReplyDelete--- Nilabja
darun laglo besh koyekta kobita.. osadharon kichu kolpona.. osadharon bolte chawa.. 'chalta nie kichu akotha' r 'search korche, debanjan..' egulo prochondo bhalo laglo.. baak er theke onek asha roilo aro onek kichu pawar..cholte thakuk.. thank you anupam da..
ReplyDeleteAsamanyo kaj hoyeche eibarer sonkhay. Ato bibhag somoy lagbe anek. Kintu sob khide niyei sobta poRbo. Anupam da ke dhonyobad ar sohojogi gota team ke. Durga pujor team durgar moto , team Baak. Sobai asun apnader motamote amader somprito korun.
ReplyDeleteUpor theke namte namte chokh atke galo Angshuman Dey r lekhatay , Koyekta | byabohar kora hoyeche kobitar duto golardhei , lokhyoniyo uporer golardhotay kono , nei . Nicher golardhe , byabohar kora hoyeche. Gaan ferar age mathar modhey ja kichu tar poton obadh... Gaan ferar por sekhane ched poRche . Adbhut bhabe oi chitro upohar amay bhabalo , shobdo hin shobdoguchho kobitatake akta destination dilo. Akta bhalo kaj amar kache. Ami byektigoto bhabe ei uposthapona pochondo kori.
ei lekhaaTaar bhetarer galpoTaa jaanaa jaay? Jeno eTaa kabitaar negative...chhabir negative-e jeman rang reversal... Ekhaane space o jatichinheraa jeno shabdoguloke reverse korechhe...ebaar sei shabdoguloke dekhaa jaak...fade out...fade in kore... --- Nilabja
ReplyDeleteNilabja da tumi ki Angshuman Dey r lekhar kathata bolcho?
Deletehya...Angshuman Dey-r lekhaa... ---Nilabja
ReplyDeleteবাক্ পড়লাম, বেশীরভাগ লেখাই খুব ভালো। ভীষণ ছুঁয়ে গেল। বিশেষ করে অনুপম, নীলাব্জ, শিমন রায়হান , রমিত ও বারীন দা-র লেখা।
ReplyDeleteঅংশুমান দে-র লেখাটার ভেতরের গল্পটা জানতে পারলে আমিও খুশি হতাম...
বলা তো অবশ্যই হবে ।
ReplyDeleteঅনুপম দা, বলা হোক, দেরি কেন?? :)
ReplyDeleteঅনন্য রায়ের কবিতাগুলো তুলে ধরার জন্য রমিতদা কে ধন্যবাদ জানাই। খুব ভালো প্রয়াস...চলতে থাকুক বাক্।
ইন্দ্রনীল ঘোষের ধারাবাহিক প্রসঙ্গে।
ReplyDeleteLacan, Zizec-কে তিনটি ভেক্টরের ফ্রেম ওয়ার্ক দিয়েছিলেন। ১) কল্পনা ২)প্রতীক ও ৩)বাস্তব। ইন্দ্রনীল ঘোষ অতি পরিষ্কার ভাবে তাঁর প্রাত্যহিকতায়(স্বম্ভবত) সেগুলিকে চিহ্নিত করেছেন। ৩) বাস্তব.........ঃ অটোর শব্দ, পাশের বাড়ির বাচ্চার কান্না( আমাকে যদি করতে হত আমি ওর সাথে জুড়তাম অনুগুলের গরুর পেচ্ছাপের গন্ধ, যত্রতত্র জমা হয়ে থাকা পচা পানের পিকের গন্ধ, মিনিটে মিনিটে বাইকের অনাবশ্যক এয়ার হর্ণ, কচি ঘাসের মত গোঁফ গজান মুখে গলা ফাটিয়ে অনর্গল খেউড় আর ভুল ইংরিজির শোরগোল, কানফাটান সাউন্ড বক্সের আওয়াজ)
২) প্রতীক.........।ঃ পয়সা ফেলার শব্দ। মাটিতে পড়ছে কয়েন, উঁচু থেকে.........।। great!!!!!
১) কল্পনা...............ঘরের ভেতোর সাকচি থেকে কেনা পায়ড়ারা উড়ছে......।। ডানার পতপত শব্দ.........নিশ্চই লক্কা অথবা লোটন.........
তিনটে ভেক্টর ঘুরছে.........ধারাবাহিক.........দেখা যাক কোন কিস্তিতে ফেজর ডায়াগ্রাম-টা কি দাঁড়ায়। আখের কোন ফাইনাল সমাধান নেই......। আছে কিনা কেউ জানেনা।
ভাল খুব ইন্টারেস্টিং।
Sabyasachir kabitaa daaruN laaglo..."train kaachhe elei jalabayu pore nito"...mone holo smartness o kabitaa-o bote...smart kabitaa...aar Pradip Chakraborty-r "chaaatim harbolaa" niye aalochanaa-o khub bhaalo...thik typical book-review baa opaaTh-pratikriya-r theke ekTu aalaadaa...tobe lekhaar madhye aalochanaar tulanaay kabitaangsher udhritir bhaag ekTu beshi hoye gelo naaki? --- Nilabja
ReplyDeleteBarin daa, Soumitra daa, Prabhat Choudhury, Rajarshi daa, Anupam, Nabendu, Amitava, Shiman Raayhan, Anindita Gupta Roy,...,...,uff, kato kato bhaalo lekhaa ei issue-te...tumul jaydhwani...mairi...bisheshhN kam porhite thake...shuvronil sagarer "ebhaabe flashback-e aasajaaoaa aamaader hastinaapur holud jiban", Aranyak Tito-r byatikrami kaaj...ei issue satyi-i asadhaaraN hoye uThlo...kothaao etoTuku taal kaaTe naa...
ReplyDelete--- Nilabja
Thank u Nilabja da , Han bolte paro ami ektu ichha korei udahoron ta besi rekhechi , asole amar bolar cheyeo boitar uttap pathok jano ektu besi pai sei chestay. Hoyto poroborti khetre alochona aro baRbe. Tobe tumi poRecho etai boRo paoa.
ReplyDeleteএবারের বাক-এ কবিতাগুলো প্রায় সবকটাই এত ভালো, শেখার জায়গা তৈরি ক'রে দেয়। Detail আলোচনা এড়িয়ে গেলাম। এত ভালো লাগার পর বকবক করতে গেলে নিজেরই মনে হবে "উঁহু উঁহু নীলোৎপল, নীল বাসি এভাবে হয় না, ঈষৎ আরো ঈষৎ হয়ে যাও"... এ' বাদেও দুরন্ত লাগলো চলতা হুয়া চালতা, দেবজ্যোতি মন্ডলের গল্পনা "চালতা নিয়ে কিছু আকথা", ভালো লাগলো প্রশান্তদার "শূন্যের কাছে যাও", আর অমিত বিশ্বাসের করা মিশ্র মাধ্যমের "দ্য ট্যাটু"।
ReplyDeleteবাকি অনেকের সাথে আমিও একমত, রমিতের রীতিমত পরিশ্রম ক'রে ধীরে ধীরে গ'ড়ে তোলা এই আর্কাইভ, বাংলা ভাষার একটা বড়ো পাওনা হয়ে উঠবে একদিন। দারুণ।
প্রসঙ্গঃ দেবজ্যোতি মন্ডলের গল্পনা। 'চালতাদের ভালবাসা যায়। কিন্তু যাদেরকে ভালবাসা যায়না তারাই চালতা।' এই লাইন দুটো অনুভূমিক ফলে এদের ওপর কিছুতেই একটা শরীর ফিট করা যাচ্ছেনা। নেগ্যেশন। মনে হয় দুটো রিপিটিটিভ শব্দ-এর "চালতা" "ভালবাসা" যে কোনো একটা একটু বদলে গেলেই শরীরটা দাঁড়িয়ে যায়। তা ছাড়া গল্পনা সুন্দর হয়েছে।
ReplyDeleteপ্রসঙ্গঃ দেবজ্যোতি মন্ডলের গল্পনা। খুব সুন্দর লাগল। শুধু শেষের দিকে'চালতাদের ভালবাসা যায়। কিন্তু যাদেরকে ভালবাসা যায় না তারাই চালতা।' দুটো অনুভূমিক লাইনের ওপর কিছুতেই একটা শরীর দাঁড় করান যাচ্ছেনা। নেগ্যেশন। মনে হয় রিপিটিটিভ 'চালতা' বা 'ভালবাসা' যেকোনো একটা শব্দ একটু নাড়িয়ে দেওয়া দরকার।
ReplyDeleteAmit, Gourab ar Bhaskaorer Chhobita bhalo laglo. Amiterta impressive, Gourab ar Bhaskarer dutoi expressive. Ami bhul bole thakle keu amake bujhiye deben pl. Je kono sadhubaad i Romit-er janyo kam porbe. Ananya'r kobita amar poricito, surreal, loveable. Kintu jogyo gadyo diye poribeshan koreche Romit, ami e janyo tar kachhe rhini thaklam.
ReplyDeleteAmi "chhobita" bolte ছবিতা মিন করেছি ওপরে।
ReplyDeleteসব্যসাচী প্রদীপের বই নিয়ে বেশ ভালো লিখেছে। তবে, কবিতাংশ কমিয়ে সব্য'র প্রতিক্রিয়া বেশি থাকলে ভালো হতো।
ReplyDeleteদেবজ্যোতির গল্পনা পড়লাম। আবারো সেই অসাধারণ বলতে হচ্ছে। তবে, কবিরা গল্পনা-কে কবিতানা বানিয়ে দিলেই চিত্তির। এই প্রসঙ্গে কবিদের সহজ যুক্তি হল -- কেন নয়? কেন বিভাজন রেখা ? এটা কিন্তু কোন পোড় খাওয়া গল্পকার বলবে না। মুশকিল হল, অনুপম, কোন গল্পকার "বাক" এ প্রবেশ করে না।
জিন্দাবাদ খালকো ... কে যেন লিখেছিলেন ?
Deleteগল্পকারের কথায় মনে পড়লো বারীনদা; ভালোপাহাড়ে তো কম্প্যুটার রয়েছে। আগেরবার গিয়ে শুনেছিলাম শিগ্রী ইন্টারনেট নেওয়া হবে। হয়েছে কি? তাহলে কমলদাকে এই সাইটটা দেখিও। আশা করি ভালো লাগবে।
DeleteThank U Barin da...
Deleteআমি নিজেও এই নাম ভেবেছিলাম বারীনদা । কিন্তু এই কয়েনেজ এর আগে কোথাও পড়েছি মনে হয়েছিল । তাই রাখিনি । আপনার কোনো লেখায় ছিল কি ? খেয়াল হচ্ছে না ।
ReplyDeleteসম্পাদক এত বেখেয়াল হলে চলে ? আরো চৌখষ হতে হবে অনুপমকে। ছবিতা নামটা আমি ইউজ করে থাকলেই বা কি ! সেটা এপ্রোপ্রিয়েট জায়গায় বসাতে অসুবিধা কোথায় ? অনুপম নামটা কি আর কেউ কোনদিন রাখেনি ?
ReplyDeleteহা হা হা ... তবে 'দৃশ্যত' নামটাও খুব সুন্দর , তাই না ?
ReplyDeleteবাক্ " এর জন্য শুভকামনা, ...
ReplyDeleteআপাতত কবিতাদেরকে পাঠ করলাম, আরো পাঠ নিতে চাই, রয়েসয়ে, ...
আমার আনন্দটুকুন সবার আনন্দধামে কড়া নাড়ুক, ...
একারনে যে
আমারও কিছুটা 'বাক্' বাক্এর সন্মিলিত বাক্এ মিশেছে!
সবকিছুই গোছালো, তবে কিছুটা মুদ্রণপ্রমাদ ছাড়া, হয়তোবা, প্রমাদটুকুন খাদ' অলঙকারে!
সবাইকে শুভেচ্ছা, ...
আরণ্যক টিটো
ajker dinta amitavadar jannya tola thak,satti sakale uthe ei kabitata mantro mugdhyer mato pare gelam,satti ekta ghore thakte chai,mane halo akantha dhelechi vat 69
ReplyDeletebarin dar lekha parlam, ekta chabi dhara dichhilo ,kintu kabi darun vabe setake upasthapan karechen,ekhane kabi anek marami,naram maner manush,ekta bedanake nijer kare likhechen,mon chuye gelo......jio barinda
ReplyDeleterajarshi dar kabitau darun vabe teneche sei .....valo lagake sudhu anuvab karte hoy ,byakta kara jaina kichutei
ReplyDeleteBaak poribarer sobaike Happy Holi!
ReplyDeletebake ebar sotyi legeche bosonto utsober phag.. duronto kichu kobita pelam... age sabyasachir lekhata niye boli...pH jachhe dan dike... acider dike? tobe play backer gondhe...kichu cross product... kichu by product kichu ityadi sobe mile jomjomat ei aschorjo kobita... ghash kache norko dekheche ami dekhlam pagol kora lyric.. ei kobitata jeno ghee makhon ityadi bole amar mone hoyeche sudhu kobike boltam.. banerjee podobitar hoito proyojon chilona...ei dharalo line gulor... kobike kurnish...
ReplyDeleteKObi Sri Samri Roy CHowdhuri amar ek priyo kobi ebareo tar lekhay sei ononyota pelam meghatuburu te ki ekhon jete daey? oshoriri ma kundola odrishyo ke diyechen akash... ei shob uni chara ar kei ba bhabben pronam neben
ReplyDeleteহ্যাঁ । সমীর রায়চৌধুরী একেবারে অন্য মাত্রার টেক্সট লিখছেন আজকাল । ওনার প্রথম পর্বের বা পোস্টমডার্ণ পর্বের কবিতার চেয়ে অনেকটাই আলাদা । অবশ্য এগুলোতেও অধুনান্তিক লক্ষণ স্পষ্ট বলেই মনে হয় ।
ReplyDeleteভাল লাগল । মেঘাতুবুরুতে যাওয়া যায় । ওটা সিংভূমের সীমান্ত এলাকা , উড়িষ্যার সীমান্তের কাছে ।
ReplyDeletejani kintu sunechilam disturbance cholche bole naki jete daey na... meghatuburu theke bodhoy megh niche dekha jay tai na...
ReplyDeleteAronyok Tito r Chitrokolpo lekhati chitrokolper modhey ak samajik o arthonoitik dik asroy koreche, presentation ta dhakka dilo. Bhalo laglo. Taka pakhir oRa ba bajarer chitrokolpoke taka hisabe dakha , ekhane kolpodrishyoke materialistic kore dakha o na dakhar modhey ak dwondo poriskar.
ReplyDeleteঅমিতাভ প্রহরাজ, সৌমিত্র সেনগুপ্ত, শ্বাশত বন্দ্যোপাধ্যায়ের কবিতা ভালো লাগলো। গদ্যে-পদ্যে মিশেলে...
ReplyDelete--- তুহিন
কোথায় একটা কেমন কষ্ট লেগে আছে। এতো কিছুর মধ্যে কি যেন পেলাম না। হাতের শিরা কেটে ফেলার মধ্যে একটা আসাফালন আছে। বীরত্ব নেই। তেমন একতারা। বাজিয়ে যাচ্ছে একটানা। ধাক্কা খাবো ভেবে ভেবেও কিছুই হল না। স্বাভাবিক সূচগুলোই পড়ে রইল। সুতো যেমন ছিল তেমন। মসলিন চাই না। কিন্তু সুতির কাপড় একটা বড় মায়া ডাকে। পেলাম কই। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সবাই নিয়ে এলো কত কি! তার কাজ তার রোসনাই। কিন্তু সুতির কাপড়। ঘুমনোর সময় মায়ের গায়ে থাকতো। সারাদিন মায়ের আঁচল জুড়ে সেই সুখ। এখন তা পাই কই। আমি তো অত ব্যকরণ বুঝি না। বানাণই ঠিক থাকে না। বাংলা পড়তে পারি এরকম পাঠক। তা বলে কি আমার ভাববার মন নেই মাথা নেই! কিন্তু কেউ সহজ করে বোঝাতে পারে না ভাবাতে পারে না।
ReplyDelete