বাক্ বাংলা কবিতার প্রথম ব্লগজিন । বাক্ বাংলা কবিতার মুক্ত অবস্থান । ব্যক্তিগত পছন্দের সীমানা এবং বাজারের বাইরে আকাঙ্ক্ষা ও প্রভার সন্ধান
তার ঘোষিত ব্রত । পাঠ্য ও অপাঠ্যর মধ্যবর্তীটি ছাড়া কোনো ভেদরেখাই
মান্য নয় । কথা বলুন 8436419575 , লেখা পাঠান : anupam_gtl@yahoo.co.in এবং konnagar : ghatal : paschim medinipur 721212, west bengal, India । লেখা পাঠান 'অভ্র'-তে টাইপ করে ওয়ার্ড ফাইলে । পি ডি এফ ফাইল আমন্ত্রিত লেখা ছাড়া গ্রাহ্য হবে না । অনুগ্রহ করে ফেসবুক বা আন্তর্জালে প্রকাশিত লেখা পাঠাবেন না ।
kal 25 se boishak-- agrojoder kobitao na hay robi thakur ke ghirei hok na- khoti ki-- adhunik mane ki? adhunikatar mul sur ki prathake aswikar karar moddhei nihito?--e prosongo bitorkatit nay ajo-rabi thakur O hayto purboborti kabyo sachetonatake aswikar na koreo adhunikatar sur i geye gechen prathake aswikar karar moddhe diye - gan kobita uponnas natok er baireo rabi thakurer goddho kobitar proti pathok ajo hayto se bhabe sachetanata dekhate pareni kimba podyo chonder kromo jhonkar i hayto tar se sab sristike soriye rekheche roser abogunthone------- aj robithakurer goddo kobitai thaklo
অগ্রজদের কবিতা সতোরো বছর (রবিঠাকুর)
আমি তার সতেরো বছরের জানা। কত আসা-যাওয়া, কত দেখাদেখি, কত বলাবলি; তারই আশেপাশে কত স্বপ্ন, কত অনুমান, কত ইশারা; তারই সঙ্গে সঙ্গে কখনো বা ভোরের ভাঙা ঘুমে শুকতারার আলো, কখনো বা আষাঢের ভরসন্ধ্যায় চামেলি ফুলের গন্ধ, কখনো বা বসন্তের শেষ প্রহরে ক্লান্ত নহবতের পিলু-বারোয়াঁ। সতেরো বছর ধরে এইসব গাঁথা পড়েছিল তার মনে। আর, তারই সঙ্গে মিলিয়ে সে আমার নাম ধরে ডাকত। ঐ নামে যে মানুষ সাড়া দিত সে তো একা বিধাতার রচনা নয়। সে যে তারই সতেরো বছরের জানা দিয়ে গড়া; কখনো আদরে কখনো অনাদরে কখনো কাজে কখনো অকাজে, কখনো সবার সামনে কখনো একলা আড়ালে, কেবল একটি লোকের মনে মনে জানা দিয়ে গড়া সেই মানুষ। তার পরে আরো সতেরো বছর যায়--- কিন্তু, এর দিনগুলি, এর রাতগুলি, সেই নামের রাখিবন্ধনে আর তো এক হয়ে মেলে না -- এরা ছড়িয়ে পড়ে। তাই এরা রোজ আমাকে জিজ্ঞাসা করে, ‘আমরা থাকব কোথায়? আমাদের ডেকে নিয়ে ঘিরে রাখবে কে?’ আমি তার কোনো জবাব দিতে পারি নে, চুপ করে বসে থাকি আর ভাবি। আর, ওরা বাতাসে উড়ে চলে যায়। বলে, ‘আমরা খুঁজতে বেরলাম।‘ ‘কাকে?’ কাকে সে এরা জানে না। তাই কখনো যায় এ দিকে, কখনো যায় ও দিকে; সন্ধ্যাবেলাকার খাপছাড়া মেঘের মতো অন্ধকারে পাড়ি দেয়, আর দেখতে পাই নে।
anupam amar o nam ta tui sohayoker theke uthiye de-- ami baire theke kaj korbo-- rather amar prostab sohayota bole kono post na rakhlei holo--- sampadak i to jatestho--
ar blog er tag i to "ANONDO BHAG KORLE BARE"--amra sabai achi anondo bhag karar jonno--- seitai hobe-- tui nam uthiye dis-- agrojoder kobitar bisayta amar dayitte katha dilam
ei blog jotota aamar toiri taar chaaite Avisek-er kichhumaatro kom obodaan nei . o naa thaakle ei blog hoto naa . or naam baad deoaa aamar nijer ekta angul kete baad deoar moto laagchhilo . taai paarini . oke sujog deini . aami nije ekta sukog chaaichhilaam . taar ei result hobe vaabte paarini .
ei Rajib Lal k aami bujhte paarchhi naa . kintu tini aadou ei blog-er byapaare comment koraar keu non . aamar dhaarona etaa ekta fake profile . kaapurus-der nie vabte chaai na . uttejito horaar kono kaaron-o dekhchhi naa . Avisek hoechhe . taai aamar kaachhe sobchaaite bedonadayok kaajta o aamake die korie chhaarlo .
ramit ,
tui esob nie vaabis naa . tui nijer kaajta kore jaa . khub vaalo kaj korchhis .
নতুন কোথায় থাকে নতুনের কোন দুঃখ নেই মানুষ যেমন করে কুসুমপাতার ঠোঙা বাঁধে সেভাবেই বাঁধো তুমি মেঘ থেকে জল নামানো পাতা?
তুমি সেই পাতা যার আকার ভরেছে চুয়াগন্ধ সেই অপরূপা যার চুড়ি বাজে আর চোখ হাসে?
কখনো বাসনা হয় -- মেয়ে হলে ব্রোচ দেবো তাকে কখনো সুবর্ণগুল দিয়ে খোঁজে মোমের আরক রাঙা ঠোঁট, মাজা দাঁত, নবনিযুক্ত ডুরে শাড়ি সম্পূর্ণ পশমে রাখো পা স্তরে স্তরে নির্জনতা তোমার চিবুকবিন্দু হাতে ধরে থাকে নাকি কোন প্রকৃত উন্মাদ ঋতুভাঙা কোয়া কুরে খায় প্রিয় তারপলিন ছেঁড়ে কামড়ে ধরে বীজের পাহাড় তার দুঃখ অবেলায়, তার দুঃখ সমস্ত পল্লীতে।
তোমার ওপর লক্ষ্য রাখছি- এটা জেনে রাখো আড়ালে শূণ্য লিখে প্রকাশ্যে হাজার বলছো তাও আমার জেনো অজানা থাকেনি প্রথম থেকেই তোমার সূর্য তুমি ভুল সাজিয়েছ।
শূণ্যকে ভাগ দাওনা লক্ষ দিয়ে, শূণ্যই হবে, কেন তবু তুমি শূণ্য লিখেই বারবার শুরু করো অঙ্কটা, কবে লক্ষ ওপরে গিয়ে নিচে ম্লান শূণ্যতা এসে হবে অনন্ত! এটা যে জানত সে তুমি নয়,সে গন্ধভিখারী কিন্তু ভাষার ধনী মহাজন, ফলে গাঢ় প্রসাধন ঠেলে বারবার তোমার নকল দাঁত ফোলা-ফোলা মাড়ি ও ইতস্তত পূঁজ দেখা যায়! আমি লিখি আরো এক সাদা মৃত পাতা খুলে, হায় লিখি যা উচিত নয় লেখা, ক্রমে দৃশ্যও বদলায় তোমার নিঃস্ব শূণ্যের ঠিক বাঁ পাশে একটি এক লিখে তাই রাস্তা নামক জনপন্থায় নেমে দ্রুত মিশে যাই।
suvikdar kabitate seser satti line amar valo legeche,baki tuku balte parbona. ramit da swadwsda o samrendradar kabita duto parar sujog kare deyate ami khusi
(১৯৩০ থেকে ১৯৭০ এই সময়ের এপার বাংলা ওপার বাংলা দু বাংলার কবিদের মধ্যে অন্যতম শক্তিশালী কবি ছিলেন কবি অজিত দত্ত। এ প্রজন্মের প্রায় অচেনা এ কবির ই কিছু লাইন আজ অগ্রজদের কবিতায় )
চরৈবেতি অজিত দত্ত
কীর্তির সীমা উত্তোরনের পরে অজ্ঞাতবাসে যাত্রারম্ভ করো, রাজৈশ্বর্য পশ্চাত বন্দরে ফেলে চল খুঁজি রাজ্য বৃহত্তর।
জীবনের পুঁথি যতোটা হয়েছে পড়া নতুন গ্রন্থে চলো খুঁজি তার মানে এসো শুরু করি নতুন কুটির গড়া স্থাপত্য যার বিশ্বকর্মা জানে।
না ঘর না পথ শহীদুজ্জামান ফিরোজ [ সত্তরের দশকের বাংলাদেশের কবি]
কেন যে এমন হয় বুঝি না কিছুই না-ঘর-না-পথ কেবল তোমার দিকে পক্ষপাত এই মন ছোটে দ্রুত বেগে আর কোন জংশন ধরে না এ গাড়ি।
জানি, এ কপালে দুঃখ আছে না হলে এমন হবে কেন; সারাক্ষন নিজেকেই খুঁজে ফেরা নিজের ভেতর!
এক-একদিন এমনও হয়; তছনছ করে ফেলি সব ভেতরে যা-কিছু আছে, আঙিনা-উঠুন, আসবাবপত্র, পথ কোথাও পাইনা খুঁজে ওকে। আনাচ-কানাচ, অলি-গলি, প্রশস্ত হৃদয়-কোথাও সে নেই ও বড়ো বেহায়া বাঁদর।
কেন যে এমন হয় বুঝি না কিছুই না-ঘর না-পথ, শহর বা গ্রাম; কোথাও বসে না ও কেবল তোমার দিকে স্থির থেমে থাকা।
হয়তো কপালে কষ্ট আছে না হলে এমন হবে কেন; প্রতিদিন অনাহুত ঘুরে আসি আমি বৃক্ষহীন, জলহীন, রোদহীন নিরুদ্দেশ গন্তব্যের সেই ধূ ধূ পথ কি চায় উল্লুক, এই পাথরের প্রেমে?
মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় ওকে ডেকে বলি- এখানে কিছুই নেই; ভালোবাসাবাসি এখানে কিছুই নেই; ক্ষুধা ছাড়া, যৌনতা ও লোভ ছাড়া শরীরের ভাষা ছাড়া মানুষেরা বোঝে না কিছুই!
anupam da, er i moddhe anek rrin jomie fellam tomar kacche. jomuk...jomte jomte megh namuk...bristi hok e pora deshe. bristi vije anek valo laga ese hotie dik amader sobar moner mitthe cchol-cchuto, aviman, vul bojhabujhi guloke................
গতকাল সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমি আবার ভালোবাসবো ভেবেছিলাম আমি আর কাউকে ভালোবাসবো না কিন্ত তোমাকে দেখার পরই আমি আমার সিদ্ধান্ত পাল্টেছি আমি আবার কিছুদিনের জন্য তোমাকে ভালোবাসবো তোমাকে দেখার পর থেকে আমার কেবলই মনে হচ্ছে তোমাকে আমার আবারও কিছুদিন ভালোবাসা উচিত তাই আমি স্থির করেছি, আমি তোমাকে ভালোবাসবো। ১৯৯৭,১৯৯৮,১৯৯৯ এবং ২০০০ এই চার বছর।
আহা! কি চমৎকার ভালোই না হবে এই চারটি বছর এখন ১৯৯৪ এর মাঝামাঝি, অর্থাৎ মাঝখানে থাকলো ১৯৯৫,১৯৯৬ এবং ১৯৯৪ এর বাকি দিনগুলো মিলে মোটমাট আড়াই বছর সময়, প্রায় নয়শ দিনের মতো
ঐ সময়টা তোমাকে একটু অপেক্ষা করে থাকতে হবে আমি জানি, আমার জন্য অপেক্ষার যন্ত্রনা কি কঠিন- কিন্তু কিছুই করার নেই, আমি অপ্রাপ্তবয়স্ক অপ্রস্তুত যুবকদের মতো তোমাকে আর ভালোবাসতে চাই না ইতিমধ্যে যেসব নারীর সঙ্গে আমি নিজেকে জড়িয়েছি তাদের শিকড়গুলো ক্রমশঃ ছিঁড়ে ফেলব মন থেকে তাদেরকে বলবো, তোমরা এখন যে যার পথ দেখো, আমার লোক আসছে, আমাকে আর বিরক্ত কোরো না স্ত্রী ও সন্তানদের ডেকে বলবো, এই ধরো তোমাদের চার-বছরের খাই খরচের টাকা, আমাকে বাধা দিও না, শতাব্দীর শেষ চারটি বছরের জন্য আমি চলে যাচ্ছি আমার সোনার কাছে। হ্যাঁ, তুমি আমার সোনাই তো ।
ধরো ১৯৯৪ এর ছয় মাস, তারপর ১৯৯৫ এবং ১৯৯৬, মাঝখানে আড়াই বছর, তারপরই শুরু হবে আমাদের একটানা চারবছরের প্রেম, প্রিয়তমা, তুমি কি পারবে না তোমার স্বামী ও সংসার থেকে ঐ কদিনের ছুটি নিতে?
অন্ধ বাঁশিওয়ালা সমস্ত শব্দ তৈরি করে মাথা দিয়ে। মানুষের মধ্যে থেকে শস্য কেটে নিয়ে বন্ধ দেওয়া বেরনোর রাস্তা। তোমরা তো একমাত্র ভালোবাসা চেয়েছিলে। কান্না মুছে দেয় কিছু গ্রীষ্ম, হাতে ছাপলাগা কাগজ়ে পড়ে আছে মেয়েটির স্তন, তবে সে কোথায় গেল! হাসি পুড়িয়ে তুমি কৌটোয় জমা করেছ যত ছাই তা নোঙরভ্রুনকে জাগিয়ে রেখে গিঁট খুলে ঠোঁট থেকে নামায় বরফভর্তি রঙিন মেঘ। আঙুল ডগা থেকে পাখি ডেকে ওঠে এই কাদামাখা রাতে, শুধু কাচ-গ্লাসে বসবাসকারী বৃষ্টিভেজা রুমাল, হাতছাপ।
ও অনুপম টূমার রাইটিংস টো খুব ভালো হইয়াছে... টুমি এখন এই ওয়াল্ডে ডারূন লিখছি । আমি টুমার নাম প্রেসক্রাইব কড়িবো । ডেখো বিডেশ থেকে ওনেক সম্মান পাবে । টুমি টো ইংলিশে ও লিখ । পডেছি । বহুত খুব ।
rabi thakur-er ektu chhnoyaa dite chaailaam . chithita deoaar kono mane chhilo naa , nei . tobu tnaar haater lekha to !
ReplyDeletekal 25 se boishak--
ReplyDeleteagrojoder kobitao na hay robi thakur ke ghirei hok na- khoti ki--
adhunik mane ki? adhunikatar mul sur ki prathake aswikar karar moddhei nihito?--e prosongo bitorkatit nay ajo-rabi thakur O hayto purboborti kabyo sachetonatake aswikar na koreo adhunikatar sur i geye gechen prathake aswikar karar moddhe diye - gan kobita uponnas natok er baireo rabi thakurer goddho kobitar proti pathok ajo hayto se bhabe sachetanata dekhate pareni kimba podyo chonder kromo jhonkar i hayto tar se sab sristike soriye rekheche roser abogunthone-------
aj robithakurer goddo kobitai thaklo
অগ্রজদের কবিতা
সতোরো বছর
(রবিঠাকুর)
আমি তার সতেরো বছরের জানা।
কত আসা-যাওয়া, কত দেখাদেখি, কত বলাবলি; তারই আশেপাশে কত স্বপ্ন, কত অনুমান, কত ইশারা; তারই সঙ্গে সঙ্গে কখনো বা ভোরের ভাঙা ঘুমে শুকতারার আলো, কখনো বা আষাঢের ভরসন্ধ্যায় চামেলি ফুলের গন্ধ, কখনো বা বসন্তের শেষ প্রহরে ক্লান্ত নহবতের পিলু-বারোয়াঁ। সতেরো বছর ধরে এইসব গাঁথা পড়েছিল তার মনে।
আর, তারই সঙ্গে মিলিয়ে সে আমার নাম ধরে ডাকত। ঐ নামে যে মানুষ সাড়া দিত সে তো একা বিধাতার রচনা নয়। সে যে তারই সতেরো বছরের জানা দিয়ে গড়া; কখনো আদরে কখনো অনাদরে কখনো কাজে কখনো অকাজে, কখনো সবার সামনে কখনো একলা আড়ালে, কেবল একটি লোকের মনে মনে জানা দিয়ে গড়া সেই মানুষ।
তার পরে আরো সতেরো বছর যায়---
কিন্তু, এর দিনগুলি, এর রাতগুলি, সেই নামের রাখিবন্ধনে আর তো এক হয়ে মেলে না -- এরা ছড়িয়ে পড়ে।
তাই এরা রোজ আমাকে জিজ্ঞাসা করে, ‘আমরা থাকব কোথায়? আমাদের ডেকে নিয়ে ঘিরে রাখবে কে?’
আমি তার কোনো জবাব দিতে পারি নে, চুপ করে বসে থাকি আর ভাবি। আর, ওরা বাতাসে উড়ে চলে যায়। বলে, ‘আমরা খুঁজতে বেরলাম।‘
‘কাকে?’
কাকে সে এরা জানে না। তাই কখনো যায় এ দিকে, কখনো যায় ও দিকে; সন্ধ্যাবেলাকার খাপছাড়া মেঘের মতো অন্ধকারে পাড়ি দেয়, আর দেখতে পাই নে।
kal rabindranath-er janmadeen . dhanyabad rameet . mone korie dilen .
ReplyDeleteThis comment has been removed by a blog administrator.
ReplyDeleteThis comment has been removed by a blog administrator.
ReplyDeleteThis comment has been removed by a blog administrator.
ReplyDeleteThis comment has been removed by a blog administrator.
ReplyDeleteThis comment has been removed by a blog administrator.
ReplyDeleteThis comment has been removed by a blog administrator.
ReplyDeleteThis comment has been removed by a blog administrator.
ReplyDeleteanupam amar o nam ta tui sohayoker theke uthiye de-- ami baire theke kaj korbo-- rather amar prostab sohayota bole kono post na rakhlei holo--- sampadak i to jatestho--
ReplyDeletear blog er tag i to "ANONDO BHAG KORLE BARE"--amra sabai achi anondo bhag karar jonno--- seitai hobe-- tui nam uthiye dis-- agrojoder kobitar bisayta amar dayitte katha dilam
ei blog jotota aamar toiri taar chaaite Avisek-er kichhumaatro kom obodaan nei . o naa thaakle ei blog hoto naa . or naam baad deoaa aamar nijer ekta angul kete baad deoar moto laagchhilo . taai paarini . oke sujog deini . aami nije ekta sukog chaaichhilaam . taar ei result hobe vaabte paarini .
ReplyDeleteei Rajib Lal k aami bujhte paarchhi naa . kintu tini aadou ei blog-er byapaare comment koraar keu non . aamar dhaarona etaa ekta fake profile . kaapurus-der nie vabte chaai na . uttejito horaar kono kaaron-o dekhchhi naa . Avisek hoechhe . taai aamar kaachhe sobchaaite bedonadayok kaajta o aamake die korie chhaarlo .
ramit ,
tui esob nie vaabis naa . tui nijer kaajta kore jaa . khub vaalo kaj korchhis .
baakita aamake vaabte de . toke aamar dorkaar . blog-er dorkaar . etuku jene raakh .
avisek ba astanirjan blog-ta-k sei awrthe kokhono vaalobaaseni hoeto . baasle etaa korte paarto naa . tui baasis bole mone kori . tor involvement amake saahos dae .
songe thaak .
Shubhraneel , mosrin ebong aabegnirbhor kobita likhechhe . ektaai impression . fole unty of impression nie katha bole laav nei . nijer ekti khshonojaapon tule enechhe .
ReplyDeleteAranyo-r lekha tulonaamulokvaabe bistrito canvas-r lekhaa . bes kichhu jaegae asamanyo uchcotaa paechhe . shobdo-proyog ebopng sanskriti vinnotaa chokhe poraar moto . ekta anyo jogoter swaad .
sayantani sudhui maanobik .
Shubhrangsu ekta chhaap aante chaechhe . nijer ekta disturbed obosthaa-k sopaat tule dite chaechhe . kobita hoechhe kina porer katha .
Majul Hasan enechhen magic-reality-r aavaas . ekebaarei anyoswader lekhaa . aager post-er chaiteo vaalo legechhe aamar .
Kamrul chechhen uchchaaroner tawl-gulo-k vaangte . khub vaalo lekhaa . tobe 'sudur niruddes' er bodole 'niruddes' hole valo hoto . 'adur niruddes' to kichhu nei kamrul !
Avijit or nijer style bojae rekhechhe . ekti sandhyavaasa-e kobita . sukhopathyo .
Zia daarsonik hote chaechhe . kono natun katha nei . upodes-er vongitaa joruri chhilo naa .
kachi reja ebong jaydeep-er lekhaa aaro porte hobe . tobe kichhu bolte paarbo . priyasmita-r shobdochoyon ektu somokaalin hole kobitatai aalada uchchotaa peto .
Ramit-er ebaar byaktigoto vongita theke berono uchit .
Souvik jawthaariti or nijer moto . no comments .
Somabroto j kobita likhechhe , taa thik ei porisorer noe . vaalo kobita . tobe ot boyos dhoraa jachhe naa .
Debasis ekisonge nirmaansocheton ebong maanobik . jemon badyojontrer taar .
abhishek babur chole jawar kono karon dekhchhi na. amar byaktigata vabe mone hoy onar ekkhuni fire asa dorkaar. ebong onar ki somosya hochchhe ba ki obhab bodh korchhen segulo sposhto bhashay bolle bhalo hoy. or somosyar somadhan sombhob hole ta korar chesta hobe ei biswas rakhi. kintu onar kachhe abedon roilo chot kore chole jawar hothokaarita na kore sposhto bhabe nijer somosya gulo janan.
ReplyDeleteঅগ্রজদের কবিতা
ReplyDeleteনতুনের কোন দুঃখ নেই
স্বদেশ সেন
নতুন কোথায় থাকে নতুনের কোন দুঃখ নেই
মানুষ যেমন করে কুসুমপাতার ঠোঙা বাঁধে
সেভাবেই বাঁধো তুমি মেঘ থেকে জল নামানো পাতা?
তুমি সেই পাতা যার আকার ভরেছে চুয়াগন্ধ
সেই অপরূপা যার চুড়ি বাজে আর চোখ হাসে?
কখনো বাসনা হয় -- মেয়ে হলে ব্রোচ দেবো তাকে
কখনো সুবর্ণগুল দিয়ে খোঁজে মোমের আরক
রাঙা ঠোঁট, মাজা দাঁত, নবনিযুক্ত ডুরে শাড়ি
সম্পূর্ণ পশমে রাখো পা
স্তরে স্তরে নির্জনতা তোমার চিবুকবিন্দু
হাতে ধরে থাকে
নাকি কোন প্রকৃত উন্মাদ
ঋতুভাঙা কোয়া কুরে খায়
প্রিয় তারপলিন ছেঁড়ে
কামড়ে ধরে বীজের পাহাড়
তার দুঃখ অবেলায়, তার দুঃখ সমস্ত পল্লীতে।
নতুন কোথায় থাকে, নতুনের কোন দুঃখ নেই?
aamar khub priyo kobita .
ReplyDeleteকিযে হলো সবাই কেন যে এমন বিছিন্ন হযে গেল বুঝতে পারছি না .
ReplyDeleteকেন বিচ্ছিন্নতা চাও
ReplyDeleteযাদের গতিপথ তোমার বিপন্নতা আনে
চেয়ে দেখো এই বর্ষায় তারা
দুকুল ছাপিয়ে যেতে উন্মুখ হযে আছে .
এ যন্ত্রণা আমার
ReplyDeleteআমাকে দাও
আমি গভীর সুগভীর হতে চেয়ে
মৃত নোনাস্বাদ নিয়ে
সাগরের ঢেউয়ের স্থানান্কে ভেসে আছি
অগ্রজদের কবিতা
ReplyDeleteজেনে রাখো
সমরেন্দ্র সেনগুপ্ত
তোমার ওপর লক্ষ্য রাখছি- এটা জেনে রাখো
আড়ালে শূণ্য লিখে প্রকাশ্যে হাজার বলছো
তাও আমার জেনো অজানা থাকেনি
প্রথম থেকেই তোমার সূর্য তুমি ভুল সাজিয়েছ।
শূণ্যকে ভাগ দাওনা লক্ষ দিয়ে, শূণ্যই হবে,
কেন তবু তুমি শূণ্য লিখেই বারবার শুরু করো অঙ্কটা, কবে
লক্ষ ওপরে গিয়ে নিচে ম্লান শূণ্যতা এসে
হবে অনন্ত! এটা যে জানত সে তুমি নয়,সে
গন্ধভিখারী কিন্তু ভাষার ধনী মহাজন, ফলে
গাঢ় প্রসাধন ঠেলে বারবার তোমার নকল দাঁত
ফোলা-ফোলা মাড়ি ও ইতস্তত পূঁজ দেখা যায়!
আমি লিখি আরো এক সাদা মৃত পাতা খুলে, হায়
লিখি যা উচিত নয় লেখা, ক্রমে দৃশ্যও বদলায়
তোমার নিঃস্ব শূণ্যের ঠিক বাঁ পাশে একটি এক লিখে তাই
রাস্তা নামক জনপন্থায় নেমে দ্রুত মিশে যাই।
suvikdar kabitate seser satti line amar valo legeche,baki tuku balte parbona.
ReplyDeleteramit da swadwsda o samrendradar kabita duto parar sujog kare deyate ami khusi
araner ei kabitata just fatafati ei tuku balte pari,ekta alada style ache
ReplyDeletealada kare karkatha balbo ja parlam tate mane holo pratiti kabitai ebare valo ,konotakei kharap bala jabena
ReplyDeleteঅগ্রজদের কবিতা
ReplyDelete(১৯৩০ থেকে ১৯৭০ এই সময়ের এপার বাংলা ওপার বাংলা দু বাংলার কবিদের মধ্যে অন্যতম শক্তিশালী কবি ছিলেন কবি অজিত দত্ত। এ প্রজন্মের প্রায় অচেনা এ কবির ই কিছু লাইন আজ অগ্রজদের কবিতায় )
চরৈবেতি
অজিত দত্ত
কীর্তির সীমা উত্তোরনের পরে
অজ্ঞাতবাসে যাত্রারম্ভ করো,
রাজৈশ্বর্য পশ্চাত বন্দরে
ফেলে চল খুঁজি রাজ্য বৃহত্তর।
জীবনের পুঁথি যতোটা হয়েছে পড়া
নতুন গ্রন্থে চলো খুঁজি তার মানে
এসো শুরু করি নতুন কুটির গড়া
স্থাপত্য যার বিশ্বকর্মা জানে।
পিরামিড আর সৌধের জঙ্গলে
দিগন্ত আজ অর্ধেক গেছে ঢাকা।
আকাশের রং ছেয়েছে ধোঁয়ায় জালে
পাঁকে বসে গেছে ধর্মরথের চাকা।
জীবন উহ্য জীবনের আয়োজন
প্রেমোপকরনে প্রেম অনুপস্থিত,
কীর্তির প্রেত রাজ্য পেতেছে মনে
বাক্যের জালে মগ্ন প্রানের গীত।
কতো সম্পদ, কতো সোনা-রুপো-হীরে
জমেছে ঝাঁপিতে সারাদিন তাই গোনা,
এই অবসরে প্রেম এসে যায় ফিরে
মুছে যায় ক্রমে হৃদয়ের আলপনা।
চলো ফেলি দিই জীবনের জঞ্জাল,
নতুন মাটিতে নতুন ফসল বুনি,
পৃথিবী এখনো যৌবনে উত্তাল,
হৃদয় এখনো অপূর্ব ফাল্গুনি।
এখনো নয়নে নয়নের আলো খোঁজা,
জীবন গড়ার এখনো সময় আছে ,
দীর্ঘপথের সোনালী নুড়ির বোঝা
যত ফেলে যাওয়া, মুক্তি ততোই কাছে ।।
অগ্রজদের কবিতা
ReplyDeleteনা ঘর না পথ
শহীদুজ্জামান ফিরোজ [ সত্তরের দশকের বাংলাদেশের কবি]
কেন যে এমন হয় বুঝি না কিছুই
না-ঘর-না-পথ
কেবল তোমার দিকে পক্ষপাত এই মন ছোটে দ্রুত বেগে
আর কোন জংশন ধরে না এ গাড়ি।
জানি, এ কপালে দুঃখ আছে
না হলে এমন হবে কেন;
সারাক্ষন নিজেকেই খুঁজে ফেরা নিজের ভেতর!
এক-একদিন এমনও হয়; তছনছ করে ফেলি সব
ভেতরে যা-কিছু আছে, আঙিনা-উঠুন, আসবাবপত্র, পথ
কোথাও পাইনা খুঁজে ওকে।
আনাচ-কানাচ, অলি-গলি, প্রশস্ত হৃদয়-কোথাও সে নেই
ও বড়ো বেহায়া বাঁদর।
কেন যে এমন হয় বুঝি না কিছুই
না-ঘর না-পথ, শহর বা গ্রাম; কোথাও বসে না ও
কেবল তোমার দিকে স্থির থেমে থাকা।
হয়তো কপালে কষ্ট আছে
না হলে এমন হবে কেন;
প্রতিদিন অনাহুত ঘুরে আসি আমি
বৃক্ষহীন, জলহীন, রোদহীন নিরুদ্দেশ গন্তব্যের সেই ধূ ধূ পথ
কি চায় উল্লুক, এই পাথরের প্রেমে?
মাঝে মাঝে ইচ্ছে হয় ওকে ডেকে বলি-
এখানে কিছুই নেই; ভালোবাসাবাসি
এখানে কিছুই নেই; ক্ষুধা ছাড়া, যৌনতা ও লোভ ছাড়া
শরীরের ভাষা ছাড়া মানুষেরা বোঝে না কিছুই!
"Parle kichu mombati songe nio". Ekhan prithibir pathe ananto loadsheding..."prithibir sorir thekei durgandho ascche".kothao vangche, kothao abar natun kore chupi chupi "ekta prithibi toiri hocche".."kothao kono stopez nai, tai thamche na boyas".kono re-take nei,"birotir par fire aasa nei"... ke boleche "natunder kono dukkho nei".."jantronar garom haoa r koster dhulo-jhapta" y je "kato ekanto muhurto ure jay"--- ke tar khnoj raakhe balo ! uff ! loadsheding... loadsheding..."sob vulie dewar AC ta" kew chaalie dao na boss !
ReplyDelete"Parle kichu mombati songe nio". Ekhan prithibir pathe ananto loadsheding..."prithibir sorir thekei durgandho ascche".kothao vangche, kothao abar natun kore chupi chupi "ekta prithibi toiri hocche".."kothao kono stopez nai, tai thamche na boyas".kono re-take nei,"birotir par fire aasa nei"... ke boleche "natunder kono dukkho nei".."jantronar garom haoa r koster dhulo-jhapta" y je "kato ekanto muhurto ure jay"--- ke tar khnoj raakhe balo ! uff ! loadsheding... loadsheding..."sob vulie dewar AC ta" kew chaalie dao na boss !
ReplyDeletewelcome shubrhaneel .
ReplyDeleteanupam da, er i moddhe anek rrin jomie fellam tomar kacche. jomuk...jomte jomte megh namuk...bristi hok e pora deshe. bristi vije anek valo laga ese hotie dik amader sobar moner mitthe cchol-cchuto, aviman, vul bojhabujhi guloke................
ReplyDeleteঅগ্রজদের কবিতা
ReplyDeleteনিষিদ্ধ সম্পাদকীয়
হেলাল হাফিজ
এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়
এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়
মিছিলের সব হাত
কন্ঠ
পা এক নয়।
সেখানে সংসারী থাকে, সংসার বিরাগী থাকে,
কেউ আসে রাজপথে সাজাতে সংসার
কেউ আসে জ্বালিয়ে বা জ্বালাতে সংসার।
শাশ্বত শান্তির যারা তারাও যুদ্ধে আসে
অবশ্য আসতে হয় মাঝে মধ্যে
অস্তিত্বের প্রগাঢ আহবানে,
কেউ আবার যুদ্ধবাজ হয়ে যায় মোহরের প্রিয়ে প্রলোভনে।
কোনো কোনো প্রেম আছে প্রেমিককে খুনী হতে হয়
যদি কেউ ভালোবেসে খুনী হতে চান
তাই হয়ে যান।
উৎকৃষ্ট সময় কিন্তু আজ বয়ে যায়।
এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়
এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়
অগ্রজদের কবিতা
ReplyDeleteভালোবাসার জন্য ছুটি
নির্মলেন্দু গুন
গতকাল সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমি আবার ভালোবাসবো
ভেবেছিলাম আমি আর কাউকে ভালোবাসবো না কিন্ত
তোমাকে দেখার পরই আমি আমার সিদ্ধান্ত পাল্টেছি
আমি আবার কিছুদিনের জন্য তোমাকে ভালোবাসবো
তোমাকে দেখার পর থেকে আমার কেবলই মনে হচ্ছে
তোমাকে আমার আবারও কিছুদিন ভালোবাসা উচিত
তাই আমি স্থির করেছি, আমি তোমাকে ভালোবাসবো।
১৯৯৭,১৯৯৮,১৯৯৯ এবং ২০০০ এই চার বছর।
আহা! কি চমৎকার ভালোই না হবে এই চারটি বছর
এখন ১৯৯৪ এর মাঝামাঝি, অর্থাৎ মাঝখানে থাকলো
১৯৯৫,১৯৯৬ এবং ১৯৯৪ এর বাকি দিনগুলো মিলে
মোটমাট আড়াই বছর সময়, প্রায় নয়শ দিনের মতো
ঐ সময়টা তোমাকে একটু অপেক্ষা করে থাকতে হবে
আমি জানি, আমার জন্য অপেক্ষার যন্ত্রনা কি কঠিন-
কিন্তু কিছুই করার নেই, আমি অপ্রাপ্তবয়স্ক অপ্রস্তুত
যুবকদের মতো তোমাকে আর ভালোবাসতে চাই না
ইতিমধ্যে যেসব নারীর সঙ্গে আমি নিজেকে জড়িয়েছি
তাদের শিকড়গুলো ক্রমশঃ ছিঁড়ে ফেলব মন থেকে
তাদেরকে বলবো, তোমরা এখন যে যার পথ দেখো,
আমার লোক আসছে, আমাকে আর বিরক্ত কোরো না
স্ত্রী ও সন্তানদের ডেকে বলবো, এই ধরো তোমাদের
চার-বছরের খাই খরচের টাকা, আমাকে বাধা দিও না,
শতাব্দীর শেষ চারটি বছরের জন্য আমি চলে যাচ্ছি
আমার সোনার কাছে। হ্যাঁ, তুমি আমার সোনাই তো ।
ধরো ১৯৯৪ এর ছয় মাস, তারপর ১৯৯৫ এবং ১৯৯৬,
মাঝখানে আড়াই বছর, তারপরই শুরু হবে আমাদের
একটানা চারবছরের প্রেম, প্রিয়তমা, তুমি কি পারবে না
তোমার স্বামী ও সংসার থেকে ঐ কদিনের ছুটি নিতে?
কবিতার জন্ম
ReplyDeleteসমরেন্দ্র সেনগুপ্ত
ঠিক পুরুষের সঙ্গে সঠিক নারীর
কখনো কি দেখা হয় ?
দেখা হয় না বলেই প্রেম হয়
জয় হয় বিরহের
এবং কবিতা লেখা হয় |
অপূর্ব লাগিলো কবিতাগুলি
ReplyDeleteকবিতাগুলি দেখিয়া আমি স্তম্ভিত;সর্বশ্রেষ্ঠ লাগিলো অনুপম মুখার্জির কবিতাখানি;সকল মনুষ্যবর্গকে যাহারা এই কর্মকান্ডের সহিত যুক্ত;তাহাদের প্রনাম;
ReplyDeleteঅগ্রজদের কবিতা
ReplyDeleteনোঙরভ্রুন
ধীমান চক্রবর্ত্তী
অন্ধ বাঁশিওয়ালা সমস্ত শব্দ
তৈরি করে মাথা দিয়ে। মানুষের
মধ্যে থেকে শস্য কেটে নিয়ে
বন্ধ দেওয়া বেরনোর রাস্তা।
তোমরা তো একমাত্র ভালোবাসা
চেয়েছিলে। কান্না মুছে দেয় কিছু
গ্রীষ্ম, হাতে ছাপলাগা কাগজ়ে
পড়ে আছে মেয়েটির স্তন, তবে
সে কোথায় গেল! হাসি পুড়িয়ে
তুমি কৌটোয় জমা করেছ
যত ছাই তা নোঙরভ্রুনকে
জাগিয়ে রেখে গিঁট খুলে
ঠোঁট থেকে নামায় বরফভর্তি
রঙিন মেঘ। আঙুল ডগা থেকে
পাখি ডেকে ওঠে এই কাদামাখা
রাতে, শুধু কাচ-গ্লাসে বসবাসকারী
বৃষ্টিভেজা রুমাল, হাতছাপ।
অনুপমের লেখা পড়সি ; এতো রুদের থিক্যাও ভালো
ReplyDeleteতসলিমা
ও অনুপম টূমার রাইটিংস টো খুব ভালো হইয়াছে... টুমি এখন এই ওয়াল্ডে ডারূন লিখছি । আমি টুমার নাম প্রেসক্রাইব কড়িবো । ডেখো বিডেশ থেকে ওনেক সম্মান পাবে । টুমি টো ইংলিশে ও লিখ । পডেছি । বহুত খুব ।
ReplyDeleteচেতন ভগত
natun post hoe gechhe . aar ei awvodrotaagulo ke korchhen ?
ReplyDelete